উত্তর : আসলে হাদিসে যেমন আছে লাইলাতুল কদরের সম্ভাবনা তেমনই। আপনি প্রতিটি বেজোড় রাতে সামান্য হলেও কিছু নফল নামাজ, তেলাওয়াত, দান-খয়রাত, তওবা-ইস্তেগফার, দোয়া-দুরুদ ও বিশেষ মোনাজাত করুন। বলা তো যায় না লাইলাতুল কদর কোন দিন। যে জন্য নবী করিম সা. রমজানের শেষ ১০ দিন মসজিদেই থাকতেন। এখনো লাখো মানুষ এ জন্যই ইতেকাফ করে। বেজোড় রাতগুলোতে বেশি এবাদত করতে না পারলেও জামাতে এশা ও ফজর পড়লে আল্লাহ তায়ালা তাকে লাইলাতুল কদর পাওয়া লোকদের অন্তর্ভুক্ত করবেন বলে হাদিসে আছে। ২৬ তারিখ দিবাগত রাত (২৭ রমজান) বেশি সম্ভাবনা থাকায় আমলে মগ্ন থাকা ভালো। লাইলাতুল কদরে বিশেষ কোনো আমলের কথা কোরআন হাদিসে নেই। একটি দোয়া মহানবী সা. বেশি বেশি করতে বলেছেন। যার বাংলা অর্থ ‘হে আল্লাহ আপনি ক্ষমাশীল, ক্ষমা করতে আপনার ভালো লাগে। অতএব আমাকে ক্ষমা করে দিন।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া বিশ্বকোষ।
প্রশ্ন পাঠাতে নিচের ই-মেইল ব্যবহার করুন।
inqilabqna@gmail.com
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন