কুড়িগ্রামে গত ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের আত্মহত্যা, সেপটিক ট্যাংকের বিষক্রিয়ায় ২ জন, আম পাড়তে গিয়ে ১ জন, পানিতে পড়ে ২ শিশু মারা যায়।
জানা যায়, ৩ উপজেলায় শিশুসহ ৭ জনের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে শুক্রবার ৫টি এবং শনিবার ২টি অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
শনিবার সকালে উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা জাবেদ মণ্ডলের দশম শ্রেণি পড়ুয়া আঞ্জু খাতুন (১৫) তার শয়ন কক্ষে রশিতে ঝুলে আত্মহত্যা করে।
বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের বালাজন গ্রামের বাসিন্দা মনরঞ্জ রায় (৫০) পারিবারিক কলহের কারণে নিজ ঘরে রশি দিয়ে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
শুক্রবার বিকালে ধরনিবাড়ি ইউনিয়নের দিগরটারী গ্রামের আব্দুল মালেক লাভলুর ছেলে মাসুদ মিয়া (১৯) আম পাড়তে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে মারাত্মক আহত হলে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ নেয়ার পথে মারা যান।
এ ছাড়া একই দিন সকালে ফুলবাড়ী উপজেলায় গঙ্গারহাটে নবনির্মিত আধা-পাকা ভবনের নির্মাণাধীন সেপটিক ট্যাংকের পানির বিষক্রিয়ায় আল আমীন (২৫) এবং সুজন মিয়া (৩৫) নামে দু'জনের মৃত্যু হয়।
ভূরুঙ্গামারী উপজেলার সদর ইউনিয়নের ভোটহাট গ্রামে শামসুল হকের ১৪ মাসের পুত্র সন্তান ফাহাদ হোসেন বাড়ির পুকুরের পানিতে পড়ে মারা যায়। সোনাহাট ইউনিয়নের সোনাহাট গ্রামের বাসিন্দা খয়বর আলীর পুত্র টুটুল মিয়া (১০) বেড়াতে গিয়ে পুকুরের পানিতে মারা যায়। স্ব-স্ব উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন