এ বছর সরকারি অনুদানে নির্মাণের জন্য চলচ্চিত্রের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে। মূলত চলচ্চিত্র শিল্পকে রক্ষার জন্যই এ সংখ্যা বাড়ানো হয়। এতে চলচ্চিত্রাঙ্গণের লোকজন বেশ খুশি। এ জন্য তারা তথ্যমন্ত্রণীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। এ বছর ১৬ টি পূর্ণদৈর্ঘ্য ও ৯টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র মিলিয়ে ২৫টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দেয়া হয়েছে। গত অর্থবছরে অনুদান পেয়েছিল ১৪টি চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি, পরিচালক সমিতি ও প্রযোজক পরিবেশক সমিতি অনুদানের এ সিদ্ধান্তের জন্য তথ্যমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়েছে। শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ স¤পাদক জায়েদ খান টেলিফোনে ড. হাছান মাহমুদকে সময়োপযোগী পদক্ষেপের জন্য শিল্পীদের পক্ষে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার স্বাক্ষরিত অভিনন্দন পত্রে বলা হয়, তথ্য মন্ত্রণালয় ২০১৯-২০ অর্থবছরে সরকারি অনুদানে চলচ্চিত্র নির্মাণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং মূলধারার চলচ্চিত্র নির্মাতাদেরকে প্রাধান্য দেয়া এবং অনুদানের অর্থের পরিমাণ বৃদ্ধি করায় তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদকে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির পক্ষ থেকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে এবং আমাদের চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গীকার বাস্তবায়নে তথ্যমন্ত্রী ও তথ্য মন্ত্রণালয় সময়োপযোগী ও যথাযথ ব্যবস্থা করবেন বলে আমরা আশা করি। চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিবেশক সমিতির সভাপতি খোরশেদ আলম খসরু স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিবেশক সমিতির নির্বাচিত কার্যনির্বাহী পরিষদের সঙ্গে তথ্যমন্ত্রীর প্রথম সাক্ষাতের সময় দাবি ছিল, সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্রে যেন মূলধারার প্রযোজক পরিচালকদের প্রাধান্য দেয়া হয়। সরকারি প্রজ্ঞাপনে দেখা যায় মূলধারার অধিকাংশ প্রযোজক পরিচালক সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র পেয়েছেন। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিবেশক সমিতির পক্ষ থেকে আপনার প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা, শুভেতচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।