গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে একদিনে সর্বোচ্চ ৪৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ উপজেলায় পঞ্জিভূত নমুনা ঢাকায় পরীক্ষা করে ৪৩জনের রিপোর্ট পাওয়া যায়। শুক্রবার রাতে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ে ঢাকায় পরীক্ষা করা নমুনার ফলাফল আসে। শনিবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মজিদুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নতুন করোনা শনাক্ত ৪০ জন হলেন, গোবিন্দগঞ্জ পৌর এলাকার হীরকপাড়া রেজাউল করিম, প্রধানপাড়ার বাসিন্দা কেজি স্কুল শিক্ষক শামীমা শাপলা, মহিলা কলেজের সামনে বাসা ফয়েজ আহম্মেদ, হীরক পাড়ার বাসিন্দা হাসপাতালের সাবেক কর্মচারী আব্দুর রহমান, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত অফিস সহকারী মুন্নি আক্তার সুমনা, তার মা আয়শা বেগম, তার ভাই রাকিবুল হাসান ও তার ছেলে মাহি, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তার তানিয়া, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মুক্তা, নার্স বিথী, স্বাস্থ্য সহকারী মাহবুব, অফিস সহায়ক হাবিব, গোহাটিপাড়ার নাবিল, ঠাকুরবাড়ির সুমি, ঘোষপাড়ার আওয়াল, দূর্গাপুরের সিরাজুল ইসলাম, ঘোষপাড়ার আশিক, দূর্গাপুরের কোরবান আলী, ঘোষপাড়ার আমিরুল, পান্থাপাড়ার মানিক, পান্থাপাড়ার হারুন ট্রেডার্সের সত্ত্বাধিকারী হারুন অর রশিদ, পান্থাপাড়ার রুবিনা, পান্থাপাড়ার আর্নিকা, শিল্পপাড়ার দিল জাহান।
গোবিন্দগঞ্জ থানার এসআই সজিব মিয়া, কন্সটেবল সোলায়মান সিদ্দিকী, গোবিন্দগঞ্জ হাইওয়ে থানার দুই সদস্য, গোবিন্দগঞ্জ চৌকি আদালতের আব্দুল্লাহ আল মামুন।
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার তালুককানপুর ইউনিয়নের উত্তরপাড়ার হামিদ মেম্বার, কাটাবাড়ি ইউনিয়নের বেগুনবাড়ির রুনিল সরেন, খামারপাড়ার এনামুল কবির, নাকাই ইউনিয়নের পাটোয়া গ্রামের তাজরুল, কোচাশহর ইউনিয়নের শক্তিপুরের সাজ্জাদুল, কোচাশহরের জান্নাতুল ফেরদৌস, গুমানীগঞ্জ ইউনিয়নের ঘুগা গ্রামের জাহাঙ্গীর, সাপমার ইউনিয়নের তরফ কামালের আব্দুর রাজ্জাক, দরবস্ত ইউনিয়নের দূর্গাপুরের আবু তালেব ও জহুরা। এরিপোর্ট লেখা পর্যান্ত ৪৩ জনের মধ্যে ৪০ জনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। অপরদিকে রংপুর আরটি পিসিআির ল্যাবে আরো ৫জনের নতুন করোনা শনাক্ত হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাগেছে।
এনিয়ে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় মোট করোনা শনাক্তের সংখ্যা দাড়ালো ১৮৮ জন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন