সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, পবিত্র ঈদ-উল-আযহায় মুসলমানদের দুটি মূল ওয়াজিব হলো ঈদের নামাজ ও আল্লাহর উদ্দেশে সামর্থবানদের পশু কোরবানি। ধর্মীয় এ বিধান পালনের জন্য নগরীতে কোরবানির পশুর হাট বসানো হচ্ছে। তবে হাটে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে হবে। এক্ষেত্রে কোন শিথিলতার সুযোগ নেই।
তিনি গতকাল সোমবার হাটের ইজারাদারদের সাথে সভায় এসব কথা বলেন। নগর ভবনে অনুষ্টিত সভায় চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মুফিদুল আলম, মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম, ইজারাদারের পক্ষে মোহাম্মদ সাইফুল হুদা জাহাঙ্গীর, মোহাম্মদ মামুন উপস্থিত ছিলেন।
পশুর হাটগুলোতে লোকসমাগম নিয়ন্ত্রণসহ শুধুমাত্র পশু বাঁধার খুঁটি, ছাউনি, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ও জীবাণুনাশক সামগ্রী বিক্রির দোকান, আইন-শৃংখলা বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকদের ক্যাম্প ছাড়া আর কোন দোকানপাট থাকবে না। কোন বয়স্ক ব্যক্তি এবং শিশু-কিশোররা পশুর হাটে আসতে পারবেন না এবং পশু ক্রেতার সাথে দুই জনের বেশি যাওয়া যাবে না। কর্পোরেশন স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে যা যা দরকার তার সবকিছু করবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন