বন্দর নগরীর ৮টিসহ বৃহত্তর চট্টগ্রামে প্রস্তুত ২৩৩টি কোরবানির পশুর হাট। হাটে স্বাস্থ্যবিধি কতটুকু নিশ্চিত করা যাবে তা নিয়ে রয়েছে সংশয়। যদিও স্থায়ী এবং অস্থায়ী এসব পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি মেনে গবাদি পশু কেনা কাটা করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান প্রশাসনের কর্মকর্তারা। প্রশাসন এবং প্রাণি সম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য বেশ কিছু নিদের্শনাও জারি করা হয়েছে। এসব নির্দেশনা মেনে চলতে কঠোর মনিটিং করা হচ্ছে। পশুর হাটগুলোতে চাঁদাবাজি, ছিনতাই, অজ্ঞান ও মলমপার্টি উৎপাত বন্ধ এবং জাল নোট প্রতিরোধেও ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। হাটগুলোত গরু আসতে শুরু করলেও বৃষ্টির কারণে বাজার জমছে না।
মহানগরীতে সাগরিকা ও বিবির হাটের দুুটি স্থায়ী গবাদিপশুর হাটের পাশাপাশি আরোও চারটি গরু এবং একটি ছাগলের হাট বসেছে। সিটি কর্পোরেশনের তত্ত্বাবধানে নগরীর শাহ আমানত বিমানবন্দরের কাছে বাটার ফ্লাই পার্কের লাগোয়া মাঠ, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁট জহুর লাগোয়া কমল মহাজন হাট, সল্টগোলা ক্রসিং ইশান মিস্ত্রির হাট ও কর্ণফুলী পশুর হাট বসেছে। এছাড়া নগরীর দেওয়ানহাট পোস্তার পাড়ে বসেছে ছাগলের হাট। সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে এসব হাটে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান কর্পোরেশনের কর্মকর্তারা। এদিকে জেলার ১৫টি উপজেলায় এবার স্থায়ী অস্থায়ী মিলে ২২৫টি পশুর হাট বসছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এসব হাটে স্বাস্থ্যবিধি পালন নিশ্চিত করতে তদারক করা হচ্ছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন