শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

আতঙ্কে দাপুটে নেতারা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুর্নীতিবিরোধী জিরো টলারেন্স

ইয়াছিন রানা | প্রকাশের সময় : ২৭ জুলাই, ২০২০, ১২:০২ এএম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে আতঙ্কে রয়েছেন আওয়ামী লীগের দাপুটে নেতারা। ক্ষমতার দীর্ঘ সময়ে দলকে পুঁজি করে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় দাপিয়ে বেড়িয়েছেন, টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করে যারা কোটিপতি হয়েছেন, সরকারি কাজ যথাযথভাবে না করে নিম্নমানের কাজ করে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তারা সবাই এখন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। কখন প্রধানমন্ত্রীর অভিযানের জালে ধরা পড়েন তা নিয়ে টেনসন বেড়েই চলেছে তাদের। এছাড়া আওয়ামী লীগের যেসব প্রভাবশালী নেতার ছত্রছায়া সরকারি কাজের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে, দুর্নীতি হচ্ছে, নিম্নমানের কাজের কারণে রাষ্ট্রের হাজার হাজার কোটি টাকা নষ্ট হয়েছে কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে প্রশাসন ব্যবস্থা নিতে পারছে না, সেই সব প্রভাবশালী নেতারাও টেনসনে রয়েছেন কখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।

কারণ নামে বেনামে বেশিরভাগ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানার অংশীদার আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতারা। নেতাদের অনুরোধে সেসব প্রতিষ্ঠান কাজ পায়, নেতারা কমিশনও পান কিন্তু দুর্নীতির অভিযোগ তাদের উপর আসে না। তবে দুর্নীতির ব্যাপারে শক্ত অবস্থানে শেখ হাসিনা। কাউকে ছাড় দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য।

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), এনবিআর, অডিট বিভাগ, পরিকল্পনা কমিশনের মাধ্যমে সকল কাজের হিসেব নিকেষ করা হচ্ছে। যারা অতীতে ফাঁকি দিয়েছেন, নিম্নমানের কাজ করেছেন তারাও ছাড় পাবেন না। সূত্র জানায়, হাইব্রিড, ক্ষমতালোভী, দুর্নীতিবাজ অনুপ্রবেশকারীদের পাশাপাশি ক্ষমতার দীর্ঘ সময়ে আওয়ামী লীগের অনেক ত্যাগী নেতা, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা লীগ, যুব মহিলা লীগ, শ্রমিক লীগের এক সময়ের ত্যাগী নেতারা সরকারি বিভিন্ন দফতরের টেন্ডারের কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন। এখনও এক সময়ের ত্যাগী নেতারাই বিভিন্ন সরকারি দফতরের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করেন। কিন্তু বেশিরভাগ নেতাই সরকারি কাজে দুর্নীতি করেছেন এবং করছেন। দুর্নীতিবাজ আমলাদের সাথে নিয়ে ত্যাগী নেতারাও এখন দুর্নীতিবাজে পরিণত হয়েছেন এবং হচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাকেই বিশ্বাস করে কাজ দিচ্ছেন সেই দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে নিজের আখের গোছানোর চেষ্টা করছেন।

এ নিয়ে প্রত্যেক দফতরের মন্ত্রীরাই বেশ বিরক্ত। দুইজন মন্ত্রীর ভাষ্য, দলের জন্য ত্যাগ করেছেন, আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন এমন পরিচয় দিয়ে সরকারি কাজ নেবার চেষ্টা করেন অনেকে। তাদের জন্য আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট নেতারাও তদবির করেন। কিন্তু কাজ দেবার পর দেখা যায় এসব ত্যাগী নেতারাও দুর্নীতিতে কম যান না। কিন্তু বক্তৃতা করার সময় সব দোষ অনুপ্রবেশকারী, হাইব্রিড নেতাদের ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করেন সেই ত্যাগী নেতারা।

গত বছর থেকে দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার হওয়া ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট, বহিষ্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূইয়া, যুবলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা ঠিকাদার মাফিয়া জিকে শামীম, কৃষকলীগ নেতা শফিকুল আলম ফিরোজ, নরসিংদীর যুবমহিলা লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক শামীমা নুর পাপিয়া , যুব মহিলা লীগ নেত্রী শারমিন জাহান, ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত, রিজেন্ট গ্রুপের সাহেদ করিমসহ সকলেই দলের প্রভাবশালী ছিলেন। কেউ ছিলেন অনুপ্রবেশকালী, কেউ দলের ত্যাগী। কিন্তু। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের ছত্রছায়ায় একটা সময়ে দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন সবাই। ক্ষমতার অপব্যবহার করে গড়ে তুলেছিলেন বিশাল সাম্রাজ্য।

অপকর্মের প্রশ্রয় দেয়ার কারণে গত বছর পদ হারিয়েছেন যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোল্লা মো. আবু কাউছার, সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথ। দুর্নীতির কারণে পদ গেছে ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর।

কয়েকজন প্রভাবশালী মন্ত্রীর সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, যারা সরকারি কাজে দুর্নীতি করছেন এবং তাদের ছত্রছায়া দানকারী নেতাদের নামসহ প্রধানমন্ত্রীর কাছে রিপোর্ট জমা দিয়েছেন। একদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স, আরেক দিকে বিভিন্ন নেতাদের তদবিরে সরকারি বিভিন্ন প্রজেক্টের বেহাল দশা। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে নালিশও দিয়েছেন কয়েকজন মন্ত্রী। দুর্নীতিবাজ ঠিকাদার, তাদের প্রশ্রয় দেয়া নেতা, বিভিন্ন দফতরের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করা নেতা ও দুর্নীতিবাজ আমলাদের তালিকা করে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে জমা দেয়া হবে।

জানা যায়, দেশের বড় একটি ঠিকাদার কোম্পানি যারা বিগত সময়ে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন বিএনপির একজন প্রভাবশালী নেতার ছত্রছায়ায় কাজ করতো সেই কোম্পানিটি এখন আওয়ামী লীগের দুইজন কেন্দ্রীয় নেতার ছত্রছায়ায় ব্যবসা করছে। সারা দেশেই দলের নেতাদের ছত্রছায়ায় ব্যবসা করছে অনেকে। আর সমান তালে চলছে দুর্নীতি।

তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রভাবশালী দাপুটে নেতারা চরম আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। সরকারি কাজের দুর্নীতির বিচার বিশ্লেষণ হলে অনুপ্রবেশকারী, হাইব্রিডদের সঙ্গে ত্যাগী নেতারাও ফেঁসে যাবেন।

এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এবং কৃষ্টিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক ইনকিলাবকে বলেন, দীর্ঘদিনের ক্ষমতায় থাকার কারণে বিভিন্ন মাধ্যমে অনেক অনুপ্রবেশকারী দলে ঢুকেছে। সরকারি সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করে দুর্নীতি করেছে। তাদের সাথে তাল মিলিয়ে দলের অনেক ত্যাগী নেতাকর্মীও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছেন যা দুঃখজনক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুর্নীতির বিরুদ্ধে খুবই কঠোর তিনি দুর্নীতিবাজ কাউকে ছাড় দেবেন না।

তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন দেশের প্রধানমন্ত্রী অনেক অভিজাত্যপূর্ণ জীবন যাপন করেন। অনেকেই দুর্নীতির সাথে জড়িয়েছেন, দেশের বাইরে বিত্তবৈভব গড়েছেন। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুবই সাধারণ জীবন যাপন করেন। দুর্নীতির ছিটে ফোটাও তার আশে পাশে পড়তে পারে না। প্রধানমন্ত্রী শক্ত হাতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়ে চলেছেন।

একজন সিনিয়র মন্ত্রী ইনকিলাবকে বলেন, বিভিন্ন সময় দেখা গেছে তিনি যাদের দায়িত্ব দিয়েছেন তারা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে, অপকর্ম করেছে। প্রধানমন্ত্রীর একার পক্ষে কতক্ষণ কাজ করা সম্ভব? যখন দলের ত্যাগী ও আদর্শবান নেতারাও দুর্নীতি-অপকর্মের স্রোতে গা ভাসিয়ে দেয়। তবে প্রধানমন্ত্রীর শক্ত অবস্থানে এখন অনেক প্রভাবশালীরাই আতঙ্কে রয়েছেন। কারণ প্রধানমন্ত্রী কাউকে ছাড় দেন না।#

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (17)
Md Noman Hossain ২৬ জুলাই, ২০২০, ১২:৪২ এএম says : 0
এরা সবাই এখন আরাম আয়েশে দিন কাটাচ্ছে, রিপোর্টারের কাছে দেশের কোনো আপডেট নেই।।। It's nothing but an eye wash....
Total Reply(0)
Md Golam Sarwar ২৬ জুলাই, ২০২০, ১২:৪৩ এএম says : 3
কখায় আছে" কম্বলের কেশ বাচলে কিছুই থাকবে না।এসব আই ওয়াশ মাত্র
Total Reply(0)
Abul Fazal Raju ২৬ জুলাই, ২০২০, ১২:৪৩ এএম says : 3
প্রতি জেলায় কয়েক জন নষ্ট লোক সব অর্জন ম্লান করে দিচ্ছে
Total Reply(1)
Md. Abdur Razzak ২৭ জুলাই, ২০২০, ৩:১৪ পিএম says : 1
অর্জন টা কী ? দুর্নীতি ছাড়া---------
Nasir Uddin Talukder Shajib ২৬ জুলাই, ২০২০, ১২:৪৩ এএম says : 1
GOOD REPORT
Total Reply(0)
নাহিদ তাহসান ২৬ জুলাই, ২০২০, ১২:৪৪ এএম says : 2
হা হা ভাই জিরো টলারেন্স অভিযান তো কবেই শেষ,, দুর্নীতিবাজদের দুর্নীতি বন্ধে সরকার আদৌ কিছু করতে পারবে কিনা সন্দেহ
Total Reply(0)
Abidur Rahman Nipu ২৬ জুলাই, ২০২০, ১২:৪৪ এএম says : 1
লুটপাটকারীদের বিষয়ে কঠোর না হলে দূর্নাম হয়ে যাবে ।
Total Reply(1)
moin ২৬ জুলাই, ২০২০, ৮:১৪ পিএম says : 0
শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় নেতা এম করিম ও তার সাঙ্গ পাঙগ জাহাঙ্গীর দের ব্যাপারে অনেক অভিযোগ সত্ত্বেও কেনো কোন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছেনা।
Mohammed Kowaj Ali khan ২৬ জুলাই, ২০২০, ৪:১৭ এএম says : 2
____________ IN SHA ALLAH.
Total Reply(0)
Nannu chowhan ২৬ জুলাই, ২০২০, ৭:২৫ এএম says : 0
These are all the time eye wash only,one after another new corruption & Criminal cases wash out the old cases gating lost,so at last long corrupt people again get back their corruption activities.so please the statement in the public is useless do the action ...
Total Reply(1)
Fareless ৩০ জুলাই, ২০২০, ৪:৪০ পিএম says : 0
...
Mohammed Shah Alam Khan ২৬ জুলাই, ২০২০, ৯:১২ এএম says : 3
আমি প্রথমেই ইনকিলাব পত্রিকার সম্পাদক বাহাউদ্দিন সাহেবকে ধন্যবাদ দিব কারন তিনি তাঁর পত্রিকায় নিয়মিত ভাবে বিভিন্ন দুর্নীতির উপর বিশেষ সংবাদ প্রচার করে যাচ্ছেন। আজকের এই প্রতিবেদনে ইনকিলাবের সাংবাদিক ইয়াছিন রানা আমাদেরকে পড়ার জন্যে একটা সত্য ঘটনার উপর সুন্দর ইতিবাচক বিষয় তুলে ধরেছেন। সাংবাদিক সাহেব এখানে বলেছেন, দুর্নীতিবাজ আমলাদের সাথে নিয়ে ত্যাগী নেতারাও এখন দুর্নীতিবাজে পরিণত হয়েছেন এবং হচ্ছেন। এটাই কঠোর ভাবে কঠিন সত্য কথা। এই কথাটাই আমি বারবার বলে আসছি সরকারের আমলারাই হচ্ছে আসোল দুর্নীতিবাজ। কাজেই যারা ঠিকাদারী করতে আসেন তারা আজ আছেন কাল নেই ঠিকাদারদের কোন নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু এই দুর্নীতিবাজ আমলারা ছিলেন আছেন এবং থাকবেন তাদের কোন পরিবর্তন নেই। কাজেই আমি মনেকরি এই দুর্নীতিবাজ আমালাদেরকে শায়েস্তা করতে পারলে মানে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলে দেশ থেকে দুর্নীতি চিরতরে বিদায় নিবে এটাই সত্য। আমি এই সংবাদের উপর আরো একটা বিষয় নিয়ে বলতে চাই সেটা হচ্ছে, সাংবাদিক সাহেব এখানে অনেক প্রভাবশালী নেতা যারা কোটি কোটি টাকা লুটপাট করেছেন তাদের নাম এনেছেন। আমার মনে হয় এদের মধ্যে একজনের নাম একটু ব্যাতিক্রম ভাবে এসেছে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সেটা হচ্ছে, সবেমাত্র নিম্নমানের মাস্ক সরবরাহকারী হিসাবে চিহ্নিত হওয়া সারমিন জাহান। সাধারনভাবে আমরা জানি একজন সরবরাহকারি ভুল দ্রব্য সরবরাহ করলে সেটা গ্রহণকারী নেবার সময় ভুল দ্রব্য হলে গ্রহণ করবেননা এটাই নিয়ম। কিন্তু এখানে সমঝতার কারনে কিছু পরিমাণ ফেরত দিয়ে বাকীটা গ্রহণ করেনিয়ে পরে বলছেন ভুল দ্রব্য সরবরাহ করা হয়েছে। তাহলে এখানে উচিৎ ছিল বাকীটাও ফেরৎ দিয়ে দেয়া এবং ক্ষতিপুরন দাবী করা। কিন্তু এখানে তানাকরে সরাসরি থানায় এজাহার দেয়া হয়েছে। আবার থানার ওসি সাহব অতিরিক্ত সততা দেখানোর জন্যে সরবরাহকারীকে গ্রেফতার করেছে। আবার সাথে সাথে তাঁকে আদালতে নিয়ে রিমান্ডে নিয়েছে এর কারন আমি বুঝতেই পারলামনা। তবে মনে হচ্ছে দলের মধ্যেই কিছু নেতা যারা শারমিনের রাজনৈতিক উত্থান সহ্য করতে পারছেনা তারাই হয়তো উৎসাহিত হয়ে ক্ষমতার অপব্যাবহার করে এটা করতে পারেন...... শারমিনকে একেবারে পচিয়ে ফেলার জন্যে তাঁর অপরাধকে একটা বিরাট অপরাধে পরিণত করার জন্যে সেটাকে আবার ফলাও ভাবে প্রচারিত করেছেন। আল্লাহ্‌ আমাকে সহ সবাইকে ষড়যন্ত্রকারীর ষড়যন্ত্র জানার, বুঝার ও সেইভাবে পদক্ষেপ নেবার ক্ষমতা দান করুন। আমিন
Total Reply(0)
ফারুক হোছাইন ২৬ জুলাই, ২০২০, ২:৩৮ পিএম says : 0
ভাইয়া, গনতন্ত্র এইরকমই, গনতন্ত্রের কোন ভালো দিক নাই, ইহা বুজিতে না পারিলে বাংগালীদেরকে আরও অনেক দিন খেসারত দিতে হবে, ধন্যবাদ সবাইকে ৷
Total Reply(0)
Aminur Rahman ২৬ জুলাই, ২০২০, ৭:৫৮ পিএম says : 0
বাংলাদেশে এমন অনেক ভালো মানুষ আছে, কিন্তু খারাপ মানুষের ভিড়ে এই সকল ভালো মানুষ কোল ঠাসা অবস্থায় পড়ে আছে, এই সকল ভালো মানুষ সব সময়ই ভালো কাজ করতে চাই, এমন মানুষ ও বাংলাদেশে আছে,সে তাহার মূল বেতনের বাহিরে অতিরিক্ত একটি টাকার ও চিন্তা করে না। এই সকল ভালো মানুষ কে বেছে বেছে ঐ সকল দুর্নীতিগ্রস্ত স্থানে বা চেয়ারে বসানো দরকার।
Total Reply(0)
মোঃ মুজিবর রহমান ২৭ জুলাই, ২০২০, ১২:১৮ পিএম says : 0
সব মন্ত্রনার লয়ের অবস্থা একই হাসিনা একা ভাল হয়ে কি হবে? কাকে বিস্বাশ করবে, আমরা নিজেরা কি ভাল? কথাই কথাই সব সরকারের দোষ দিয়ে থাকি, কি বলব বলার কিছু নাই । এক সময় হাসিনা বললো বিমান বন্দরে বিদেশ থেকে লোক এনে নিয়োগ দিবেন, তখন কি হলো এ দেশের কিছু লোক সরকারের বিরুদ্ধে গেল, আমার মনে হয় কিছু কিছু জাইগায় বিদেশি লোক নিয়োগ দিলে ভাল পরিক্ষা মুলক ভাবে দেখলে ক্ষতি কি?
Total Reply(0)
sahadat ২৭ জুলাই, ২০২০, ১০:০৭ পিএম says : 2
নিয়োগ বাণিজ্যও তুলে ধরতে পারেন।
Total Reply(0)
Muzzammil Hoque ২৮ জুলাই, ২০২০, ৭:৩৪ এএম says : 1
মন্তব্যে অবশ্যই আপনাদের গূনগান থাকতে হবে
Total Reply(0)
জাকির ২৮ জুলাই, ২০২০, ৩:৪৫ পিএম says : 0
সবাই ভালো দুধ এ দোয়া,আর কিছু বলিলাম না,কারন সততি কথা বলিলে আমি ভালো না,বাংলার মানুষ সব জানে ও বুঝে,
Total Reply(0)
Nahid Hasan ৩০ জুলাই, ২০২০, ২:১২ পিএম says : 0
আমাদের দেশে সঠিক বিচার কখনও হবে না। কারণ যে দেশে ধর্ষকের পক্ষে উকিল পাওয়া যায়, সে দেশে সঠিক বিচার আশা করা ব্যাঙের সর্দি লাগার মতো ।
Total Reply(0)
MD Akash Islam ৪ আগস্ট, ২০২০, ১০:৩৮ এএম says : 0
ভাই নেতাদের কাছে টেনডার না দিয়ে ,,, আমাদের মতো মানুষদের কাছে দিন। কারন গরিবরা কখনো পরের টাকা মেরে খাইনা। আর আমাদের মতো গিরামের মানুষদের তো একে বারে না
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন