বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

বাস ভাড়ায় নৈরাজ্য

কিছু গণপরিবহন ভাড়া ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে না : ওবায়দুল কাদের বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহারের দাবি রোড সেফটি ফাউন্ডেশন ও যাত্রীকল্যাণ সমিতির

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ১৪ আগস্ট, ২০২০, ১২:০৪ এএম

কথা ছিল স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন চলবে। সিট খালি থাকবে অর্ধেক। স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরলে বাড়তি ভাড়া আদায়ও বন্ধ হবে। কোনো কথাই রাখেননি বাসসহ বিভিন্ন গণপরিবহনের মালিক-শ্রমিকরা। আদায় করা হচ্ছে বাড়তি বাড়া। কোথাও ৬০ শতাংশ, কোথাও একশ’ শতাংশ। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরও ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি না মানা এবং বেশি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে, যা প্রত্যাশিত নয়। পরিবিহন মালিক সমিতি ও শ্রমিক সংগঠনগুলোকে এ বিষয়ে আমি বলেছি। সর্বশেষ গতকাল বুধবার সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এ প্রসঙ্গে বলেন, কিছু কিছু গণপরিবহন করোনাকালের জন্য গৃহীত ব্যবস্থা হিসেবে সমন্বয় করা ভাড়া ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে না বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে, যা অত্যন্ত দুঃখজনক।

করোনার সংক্রমণ এড়াতে সীমিত সংখ্যক যাত্রী নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন চলাচলে কিছু শর্ত দিয়ে ৬০ শতাংশ ভাড়া বাড়িয়েছিল সরকার। ৬৬দিন লকডাইন শেষে গত ১ জুন থেকে শর্তসাপেক্ষে গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দেয়া হয়। কিন্তু সে নিয়ম মালিক-শ্রমিক কেউই মানছে না। শুরু থেকেই ‘যাত্রী কম’ এই দোহাই দিয়ে -৬০ থেকে ১০০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা না করে গাদাগাদি করে যাত্রী তোলা হচ্ছে। আর হ্যান্ডস্যানিটাইজার বা গাড়ি স্প্রে করার কথা পরিবহন শ্রমিকরা ভুলেই গেছেন। শুরুতে কয়েকদিন হ্যান্ড স্যানিটাইজারের বদলে দেয়া হতো রঙিন পানি।

করোনার পরিস্থিতির উন্নতিন সাথে সাথে যান চলাচল ও যাত্রীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। সেই সুযোগে আগের মতোই অতিরিক্ত যাত্রী বহন শুরু করে গণপরিবহনের মালিক শ্রমিকরা। তারা ভুলে যায় সরকারের দেয়া শর্তাবলীসহ স্বাস্থ্যবিধির কথা। বেশি ভাড়ার বিনিময়ে দুই সিটে একজন বসানোর নিয়ম ভেঙে এখন আসন ভর্তির পর দাঁড় করিয়েও যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে ভাড়া না কমিয়ে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করার দিকেই বেশি মনোযোগী বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষও (বিআরটিএ) রহস্যজনক কারণে নীরব। মাঝখানে বাড়তি যাত্রী ও ভাড়ার যাতাকলে পিষ্ঠ হচ্ছেন যাত্রীরা।

সর্বশেষ ২০১৬ সালে ঢাকার বাস ও মিনিবাসের নতুন ভাড়া নির্ধারণ করা হয়। সে সময় নির্ধারিত ভাড়া ছিল কিলোমিটারপ্রতি এক টাকা ৭০ পয়সা। কিন্তু যাত্রীদের অভিযোগ ছিল নির্ধারিত ভাড়ার চেয়েও বেশি ভাড়া আদায়ের। গেটলক, সিটিংসার্ভিস, বিরতিহীন, সময় নিয়ন্ত্রণ ও লোকাল নামে কোনো কিছু ছিল না ভাড়াবিষয়ক প্রজ্ঞাপনে। কিন্তু গেটলক বা সিটিং সার্ভিসের নামে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে থাকেন পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা।

এদিকে করোনা পরিস্থিতিতে ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়ানোর ফলে কিলোমিটারপ্রতি ভাড়া নির্ধারিত হয় দুই টাকা ৭২ পয়সা। অথচ কিলোমিটারপ্রতি দুই টাকা ৭২ পয়সা ভাড়া হিসাবের চেয়েও বেশি আদায় করা হচ্ছে যাত্রীদের কাছ থেকে। এর আগে স্বল্প দূরত্বের যাত্রীদের সর্বনিম্ন ভাড়া ছিল সাত টাকা। তবে লোকাল সার্ভিসে এটি ছিল পাঁচ টাকা। কিন্তু এখন লোকাল বাসেও সর্বনিম্ন ভাড়া ১০ টাকা নেওয়া হচ্ছে।

গতকাল রাজধানীর কয়েকটি এলাকার প্রতিটি বাস স্টপেজে দেখা গেছে যাত্রীদের চাপ। একটা বাস আসলেই তাতে গাদাগাদি করে উঠছে যাত্রীরা। অফিস সময়ের আগে ও পরে এ চাপ বেশি দেখা গেছে। বাসগুলোর সব সিট যাত্রীতে পূর্ণ দেখা গেছে। এরপর দাঁড় করিয়েও নেওয়া হয়েছে যাত্রী। কিন্তু বেশি ভাড়াও ঠিকই নেওয়া হচ্ছে। গুলিস্তান থেকে শনিরআখড়া বা রায়েরবাগের সরকার নির্ধারিত ভাড়া ৭টাকা। ফ্লাইওভারের উপর দিয়ে চলাচলকারি বাসগুলোতে শুরু থেকেই এ ভাড়া ১৫ টাকা। এখন নেয়া হয় ৩০ টাকা। অথচ বাসের কোনো আসনই খালি থাকে না। ভুক্তভোগি যাত্রীরা জানান, ভাড়া নিয়ে সরকারি কোনো প্রজ্ঞাপন জারি হলে সাথে সাথে তা কার্যকর হয়। অথচ যে শর্তে ভাড়া বাড়ানো হয়েছে সেই আসন খালি রাখছে না কেউই। রুবেল নামে এক যাত্রী জানান, বাসাবো থেকে কুড়িল পর্যন্ত অন্য সময় ২০ টাকা ভাড়া লাগতো। এখন ৩০ টাকা দিতে হচ্ছে। বেশি ভাড়া দেওয়ার পরও উপচে পড়া ভিড় থাকে প্রতিটি বাসে। আগের মতো স্বাভাবিক রেটে ভাড়া দিতে চাইলে কন্ডাক্টর-হেলপারদের হাতে অপমান-অপদস্থ হতে হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। যাত্রীদের অভিযোগ, স্বাস্থ্যবিধি ও ভাড়া বাড়ানোর শর্তের কথা বললে আপত্তিকর মন্তব্যসহ যাত্রীকে বাস থেকে নামিয়ে দিতে তৎপর হয় কন্ডাক্টর-হেলপাররা। তাদের কাছে আগের মতোই যাত্রীরা অসহায়। এরকম যে শুধু রাজধানীর সিটি সার্ভিসে হচ্ছে তা নয়, দূরপাল্লার বাসেও মানা হচ্ছে না কোনো স্বাস্থ্যবিধি। অথচ নেয়া হচ্ছে ৬০ থেকে একশ’ শতাংশ বর্ধিত ভাড়া। গেল ঈদে ঢাকার বাইরে থেকে ঢাকায় আসতে ৬০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাড়া নিয়েছে সব কোম্পানীর বাস। অথচ বেশিরভাগ বাসই আসন খালি রাখেনি। গত সপ্তাহে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বগুড়া মহাসড়কে শত শত দূরপাল্লার বাস, মিনিবাসে গাদাগাদি করে যাত্রীদের ঢাকায় আসতে দেখা গেছে।

একইভাবে মিনিবাস, হিউম্যান হলার, টেম্পোসহ বিভিন্ন গণপরিবহনে ৪০ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত বেশি ভাড়া নিচ্ছেন মালিক-শ্রমিকরা। শনিরআখড়া থেকে নিউমার্কেট পর্যন্ত টেম্পুর ভাড়া আগে ছিল ৩০ টাকা। এখন তা বেড়ে হয়েছে ৫০ টাকা। অথচ টেম্পুগুলোতে আগের মতোই ১০/১২জন করে যাত্রী তোলা হচ্ছে। জানতে চাইলে টেম্পু চালক আনোয়ার বলেন, টেম্পুতে তিন ফুট দূরত্ব বজায় রাখার মতো জায়গা কই? ৬ জন করে যাত্রী নিলে পোষায় না উল্লেখ করে গুলিস্তান থেকে বাসাবোর রুটের চালক রিপন বলেন, এতদিন যাত্রী না পেয়ে লোকসান দিছি। এখন সেগুলো পুষিয়ে নিচ্ছি।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, করোনা সংকট রয়ে গেলেও দেশে এখন কোনো গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। যেসব শর্ত অনুসরণ করে বর্ধিত ভাড়া আদায়ের কথা বলা হয়েছিল, তার কোনোটাই মানা হচ্ছে না বাসগুলোতে। সেই পুরনো কায়দায় গাদাগাদি করে যাত্রী বহন করা হচ্ছে। আবার এই করোনাকালে ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ার জন্য সরকারের বর্ধিত ৬০ শতাংশ ভাড়ার চেয়েও অধিকাংশ রুটে বেশি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। এতে করোনা সংকটে কর্মহীন ও আয় কমে যাওয়া দেশের সাধারণ মানুষের যাতায়াত দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।

অন্যদিকে, জনস্বার্থে গণপরিবহনের ৬০ শতাংশ বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহার এবং পূর্বের ভাড়া বহালের দাবি জানিয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন। গতকাল বুধবার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদ, ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া এবং নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান এক যুক্ত বিবৃতিতে এ দাবি জানান। এতে বলা হয়, বর্তমানে অধিকাংশ গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। যেসব শর্ত অনুসরণ করে বর্ধিত ভাড়া আদায়ের কথা বলা হয়েছিল- তার কোনোটিই মানা হচ্ছে না। গাদাগাদি করে যাত্রী বহন করা হচ্ছে। এমনকি সরকারের বর্ধিত ৬০ শতাংশের বেশি ভাড়াও আদায় করা হচ্ছে অনেক রুটে, বহু পরিবহনে।

বিআরটিএর মতে, ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল বাস মালিকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে। স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না- এ ধরনের অভিযোগ আসায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানার আওতায় আনা হচ্ছে বাসকে। তবে ভাড়া কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি। বিআরটিএর চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, নিয়ম অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে ভ্রাম্যমাণ আদালত জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সব বিভাগীয় কমিশনারকেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কঠোর হওয়ার জন্য। প্রতিদিন বহু মামলা করছেন ম্যাজিস্ট্রেটরা। এর পরও অভিযোগ আসছে। তিনি বলেন, ৬০ শতাংশ ভাড়া রহিত করার বিষয়ে এখনো আলোচনা হয়নি।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (11)
Mamun Ahmed Ullah ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১২:৪৫ এএম says : 0
গণপরিবহন প্রতি সিটে লোক বসিয়ে প্রত্যেক জনের কাছ থেকে ডবল ভাড়া নিচ্ছে! তার মানে সরকার ভাড়া দ্বিগুণ করেছে ওরা করেছে চারগুণ! করোনার এই দুঃসময়ে যেখানে মানুষের আয় রোজগার নেই সেখানে গণপরিবহনের ভাড়া কেন বাড়ালো অবৈধ সরকার সেটা আমাদের মত মানুষের বোধগম্য হচ্ছে না। গাড়ি চালকদের জন্য এত দরদ থাকলে প্রয়োজন হলে অতিরিক্ত 60 পার্সেন্ট ভাড়া সরকার নিজের পকেট থেকে দিক।
Total Reply(0)
Mahmud Selim ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১২:৪৫ এএম says : 0
গণ পরিবহনে কোনরকম সামাজিক দুরত্ব নেই। কিন্তু সামাজিক দূরত্বের দোহাই দিয়ে পাবলিককে জিম্মি করে ডাবল ভাড়া নিচ্ছে পরিবহন শ্রমিকরা। অবিলম্বে গণ পরিবহনের বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহার করা সময়ের দাবি...
Total Reply(0)
Kaziabul Kashem ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১২:৪৫ এএম says : 0
প্রশাসন এ বাড়তি ভাড়া আরোপ করেছে, তাঁদের এতে কি সুবিধা আমরা বুঝতে পারছি না। জনগনের সরকার হলে বাড়তি ভাড়া রহিত করুন।
Total Reply(0)
Busaad Ilyasmadani ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১২:৪৬ এএম says : 0
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে জনসাধারণের আয় রোজগার কমেছে, অন্যদিকে বিশ্ব বাজারে জ্বালানী তেলের দাম কমেছে, স্বাস্থ্য বিধির দোহাই দিয়ে ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছে, কিন্তুু কোথাও স্বাস্থ্যবিধী মানা হচ্ছে না, ভাড়া নিচ্ছে দ্বিগুন এবং দুই সিটেই লোক নিচ্ছে।তাই বাস সার্ভিস সহ সকল গণপরিবহনে ভাড়া আগের মতো করার জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে অনুরোধ করছি। শতভাগ একমত পোষণ করিলাম।
Total Reply(0)
Md Ali Akkas ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১২:৪৬ এএম says : 0
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দয়া করে অনতিবিলম্বে গণপরিবহনের বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহারের নির্দেশ দিন। কারণ আপনার যে মন্ত্রণালয় থেকে বর্ধিতভাড়া আদায়ের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে তার আমলারা প্রাইভেট গাড়িতে চড়ে গণপরিবহনে নয় আর যারা গণপরিবহন ব্যাবহার করে তারা নিতান্তই সীমিত আয়ের মানুষ এটা ম্যানেজ করা তাদের জন্য বড়ই কষ্টসাধ্য ও যন্ত্রনাদায়ক
Total Reply(0)
Fatima Zannat Kochi ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১২:৪৬ এএম says : 0
মানুষের আয় কমেছে ৫০% থেকে ৮০%। আর ভাড়া বাড়িয়েছে ৬০%। মরো বাংগালী মরো! আহা কি জনদরদী, নেতা?? কি গরীবের বন্ধু নেতা?
Total Reply(0)
MD Nurul Islam ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১২:৪৬ এএম says : 0
গণপরিবহন সমস্যার সমাধান করে জনগনকে এখনই মুক্তি দিন।
Total Reply(0)
Rubel Reza ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১২:৪৭ এএম says : 0
আশা করছি, দ্রুত বর্ধিত ভাড়া বাদ দিয়ে পূর্বের ন্যায় ভাড়া ঠিক করে প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করবেন সরকার। অন্যথায়, সাধারণ জনগনের কষ্টের সীমা থাকবে না
Total Reply(0)
Taher Taher ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১২:৪৭ এএম says : 0
ভাড়া বাড়াতে সরকার সরাসরি জড়িত, সরকারকেই ভাড়া কমানোর পদক্ষেপ নিতে হবে। জনগনের উপর জুলুম হইতেছে।অতীত ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিন জনগনের পাশে থাকুন। মুক্তিযুদ্ধ যদি দেখে থাকেন তাহলে জনগণকে অবজ্ঞা করার কোন সুযোগ নেই।কারণ মুক্তিযোদ্ধার বংশদরই এদেশে বাস করে।
Total Reply(0)
MD Saydur Ruhman ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১২:৪৮ এএম says : 0
যথাযথ কতৃপক্ষের নিকট আমরা সাধারণ মানুষের বর্ধিত ভাড়া কমানোর দাবি করছি।
Total Reply(0)
MD Hossain Rasal ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১২:৪৮ এএম says : 0
অতি দ্রুত গণপরিবহনের অতিরিক্ত ভাড়া প্রত্যাহার করা দরকার।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন