টাঙ্গাইলে যমুনা নদীর পানি কমতে শুরু করলেও ধলেশ্বরি ও বংশাই নদীর পানি এখনো বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও কমেনি মানুষের দুর্ভোগ। অনেক এলাকায় রাস্তাঘাট ও ঘরবাড়িতে পানি থাকায় চরমভাবে ব্যহত হচ্ছে বানভাসী মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম। একদিকে বন্যা আর অন্যদিকে করোনায় বন্ধ হয়ে আছে আয় উপার্জন। মানবেতর জীবন যাপন করছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। প্রত্যন্ত এলাকার সাথে উপজেলা ও জেলা সদরের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে পানিবন্দি হয়ে আছে সদর, বাসাইল, কালিহাতী ও মির্জাপুর উপজেলার প্রায় আড়াই লাখ মানুষ। নতুন করে নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সদ্য লাগানো সবজি ও বীজতলা নষ্ট হয়ে গেছে। রাস্তাঘাট ও ব্রিজ-কালভার্ট নষ্ট হয়ে যাওয়ায় মানুষের দুর্ভোগ আরো বেড়েছে।
এছাড়াও বন্যায় টাঙ্গাইলে প্রায় সাড়ে ৬'শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন