শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

কুসিক মেয়রের নামে ৫২ কেজি গাঁজা রাজশাহীতে

রাজশাহী ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:০০ এএম

রাজশাহীতে আসা কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়রের রেফারেন্সে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আসবাবপত্রের ভেতর থেকে ৫১ কেজি ৯০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার ও ছয়জনকে আটক করা হয়েছে করেছে র‌্যাব। গতকাল সোমবার সকালে নগরীর বোয়ালিয়া থানা মোড়ে সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের ডেলিভেরি কার্যালয়ে এ অভিযান চালায় র‌্যাব-৫ এর রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের একটি দল।
আটকৃতরা হলো- রাজশাহীরর পবা উপজেলার দুয়ারী গ্রামের আবদুল কুদ্দুসের ছেলে দুলাল (৩০), তানোরের দেউরাতলা গ্রামের ফজর আলীর ছেলে তোফাজ্জল হোসেন (২৪), একই উপজেলার সেদায়ের এলাকার মৃত আফসার আলীর ছেলে বাদশা (৩২), সিধাইড় গ্রামের মেরাজ উদ্দিনের ছেলে সোহান আলী (২১), ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবার থানার বেলতলি এলাকার সুলতান আহমেদের ছেলে মুকতুল হোসেন (৩২) এবং একই থানার মাদলা এলাকার আবদুর রহিমের ছেলে বাপ্পি (৩০)। তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
র‌্যাব জানায়, গত ২৮ আগস্ট কুমিল্লায় কিছু আসবাবপত্র বুকিং দেয়া হয়। রাজশাহীর হুমায়ুন কবীর নামে এক ব্যক্তির জন্য মুকতুল হোসেন সেগুলো বুকিং করেন। সোমবার সকালে ছয়জন মালামাল নিতে এলে তারা একে একে র‌্যাবের হাতে আটক হন। এ সময় র‌্যাব একটি খাটের বক্সের ভেতর লুকানো ১৮টি প্যাকেটে ৫১ কেজি ৯০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করে। এসব আসবাবপত্র বুকিংয়ের সময় রেফারেন্স হিসেবে ‘মেয়র, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন’ লেখা হয়েছিল।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র মনিরুল হক বলেন, আপনার কাছেই বিষয়টা শুনলাম। কে পাঠিয়েছে সেটা তো বলতে পারব না। কুরিয়ার সার্ভিস তো আর যাচাই করে না, বুকিংয়ের সময় যে কেউ যে কারও নাম রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করতে পারে।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

আমার এক নিকটাত্মীয় মদ-গাঁজা সেবন করত। স্বামী-স্ত্রী প্রায় সময়মই ঝগড়া হতো, স্বামী তার স্ত্রীর গায়ে অনেক সময় হাত তুলত। স্ত্রীও খুব বেশী একটা ছাড় দিত না। আবার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অন্য পুরুষের সাথে দীর্ঘ দিন রাতে-বিরাতে গোপন ফোনালাপের অভিযোগ ছিল। তাদের দুই ছেলে আছে। স্বামী তার স্ত্রীর নামে ব্যাংক একাউন্টে ১৫-১৮ লাখ টাকার সম্পদ রেখেছিল। স্ত্রী বাপের বাড়ি গিয়ে সেগুলো হাত করে নেয় এবং নেশাখোর স্বামীর সংসার করবেনা বলে জানায়। এ অবস্থায় কয়েকটি ব্যর্থ আলোচনা বা বৈঠক হয়। প্রায় এক বছরের বেশী সময় পর স্ত্রী ওই স্বামীকে এক উকিলের মাধ্যমে ডাকযোগে ডিভোর্সলেটার পাঠায়। স্বামী বলে সে ওই লেটার রিসিভ ও সাইন করেনি। এর প্রায় এক বছর পর তার স্ত্রী ওই গোপন ফোনালাপের অভিযুক্ত ব্যক্তিকেই বিয়ে করে। প্রশ্ন হলো স্ত্রীর এ তালাক ও পরবর্তী বিয়ে ইসলামের বিধান মতে সঠিক ভাবে হয়েছে কি না? আর না হলে এখন করনীয় কি?

২১ জানুয়ারি, ২০২২, ৭:৪৮ পিএম

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন