শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

ইলিশ পেয়েই পেঁয়াজ বন্ধ করল ভারত

প্রতিবেশী দেশের বন্ধুত্বের নিদর্শন

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:০০ এএম

ভারত আবার বাংলাদেশের জনগণকে বন্ধুত্বের নিদর্শন দিল। শারদীয়া দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা হিসাবে বাংলাদেশের ইলিশের ট্রাক যখন বেনাপোল বন্দর দিয়ে (শুল্কমুক্ত) ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে পৌঁছে গেছে; তখন ভারত সরকার সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর, হিলি স্থলবন্দরসহ সব সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে। এক বছর আগে ২০১৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ভারত হঠাৎ করে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দেয়ায় বাংলাদেশের মানুষকে চরম বিপাকে পড়তে হয়েছিল। তখন মোদী সরকারের স্বার্থপরতার কারণে মিশর, তুরস্ক, পাকিস্তানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বিমানে পেঁয়াজ আনতে হয়েছে। এর আগে যুগের পর যুগ ধরে তিস্তা চুক্তি ঝুলিয়ে রাখলেও হঠাৎ করে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি করে ফেনী নদীর পানি ত্রিপুরায় নিয়ে গেছে ভারত। রেল, নৌ, সড়ক ট্রানজিট এবং বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর ব্যবহারসহ নানামুখি সুবিধা নিয়েছে ভারত বন্ধুত্বের দোহাই দিয়ে। বিনিময়ে বাংলাদেশের সঙ্গে সব সময় করেছে প্রতারণা। মুক্তিযুদ্ধে সহায়তার পুরনো রেকর্ড বাজিয়ে বছরের পর বছর ধরেই বন্ধুত্বের নির্দশন স্বরুপ বাংলাদেশের সামনে সম্প্রীতি-সৌহাদ্বের ‘মুলা’ ঝুলিয়ে রেখেছে।

২০১২ সালে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ইলিশ মাছ রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। পরবর্তীতে সব মাছ রফতানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হলেও ইলিশের উপর নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকে। তবে বাংলাদেশ সরকার একাধিকবার ভারত সরকারকে শুভেচ্ছা উপহার স্বরুপ ইলিশ মাছ দিয়েছে। গত বছর এই সময় দেওয়া হয়েছিল ৫০০ মেট্রিক টন।

এবার ভারতে শারদীয়া দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে এক হাজার ৪৫০ মেট্রিক টন ইলিশ বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র এই খবর জানিয়ে বলেছে, ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য এই শুভেচ্ছা। বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা আকছির উদ্দিন মোল্লা জানান, দুর্গাপ‚জা উপলক্ষে ভারতে রপ্তানির জন্য ১৪৫০ মেট্রিক টন ইলিশ অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার প্রথম চালানে ১২ মেট্রিক টন ইলিশ ভারতে গেছে। এবং ১০ অক্টোবরের মধ্যে পর্যায়ক্রমে বাকি ইলিশ ভারতে পাঠানো হবে।

শুল্কমুক্ত সুবিধায় এই ইলিশ ভারতে রপ্তানি করা হয়েছে। এ ইলিশ ভারতে রপ্তানির জন্য বাংলাদেশি ৯টি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান অনুমোদন পেয়েছেন। প্রথম দিনে জাহানাবাদ সি-ফুডস লিমিটেডের দুটি ট্রাকে ১২ মেট্রিক টন ইলিশ ভারতে গেছে। যার প্রতিকেজি ইলিশের রপ্তানি দাম ১০ ডলার। এবং প্রতিকেজি বাংলাদেশি মূল্য ৮৫০ টাকা। মাছ রপ্তানিকারক খুলনার জাহানাবাদ সি-ফুডস লিমিটেডের প্রতিনিধি নিলা ইন্টারন্যাশনালের মালিক মিহির ম‚খার্জি জানান, আগামী মাসের ১০ অক্টোবরের মধ্যে ১৪৫০ মেট্রিক টন ইলিশের সব চালান পাঠানোর নির্দেশনা রয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের। প্রথম চালানে দুটি ট্রাকে ১২ মেট্রিক টন ইলিশ ভারতে রপ্তানি হয়েছে।

বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি মফিজুর রহমান সজন জানান, প্রতিবেশি দেশ ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব সম্পর্ক বাড়াতে গতবছর দুর্গাপ‚জা উপলক্ষে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ৫০০ টন ইলিশ রপ্তানি করা হয়েছিল। এবারও ১৪৫০ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।

এদিকে অতিবৃষ্টি ও বন্যায় সরবরাহে ঘাটতি দেখা দেওয়ার অজুহাতে ভারত হঠাৎ করে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে। হিলির কাস্টমস কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে সিএন্ডএফ এজেন্টরা এ তথ্য জানিয়েছেন।
কাষ্টমস কর্মকর্তারা জানান, স¤প্রতি ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে অতিবৃষ্টি ও বন্যা হওয়ায় ভারতের যেসব অঞ্চলে পেঁয়াজ উৎপাদন হতো সেখানে পেঁয়াজের উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। যার কারণে পেঁয়াজের সরবরাহ কমায় ভারতের বাজারেই পেঁয়াজের দাম বাড়ছে। এ অবস্থায় পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধি রুখতে রফতানি বন্ধের খবর গতকাল সোমবার ভারত সরকার হিলি কাস্টমসকে জানিয়েছে।

কাস্টমস কর্তৃপক্ষ তাদের জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সোমবার থেকে সব ধরনের পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ থাকবে। এ সংক্রান্ত সরকারি প্রজ্ঞাপন এখনও জারি হয়নি, তবে অচিরেই জারি হবে বলে তিনি জানিয়েছেন। একই সঙ্গে পেঁয়াজ আমদানির জন্য যেসব এলসি খোলা রয়েছে এবং টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে সেগুলোর বিপরীতেও কোনও পেঁয়াজ রফতানি হবে না।

হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক সাইফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, কিছুক্ষণ আগে ভারতীয় রফতানিকারক ও সিএন্ডএফ এজেন্ট আমাদের জানিয়েছেন যে ভারত কোনও পেঁয়াজ রফতানি করবে না। ভারত সরকার কাস্টমসকে নিষেধ করেছে পেঁয়াজ রফতানি না করতে। আমরা তো এখন বিপাকের মধ্যে পড়ে গেছি। আমরা তাদের বলছি আমাদের যেসব এলসি খোলা রয়েছে সেগুলোর পেঁয়াজ রফতানির জন্য। আমাদের অনেক এলসির বিপরীতে অনেক ট্রাক মাল নিয়ে সড়কে দাঁড়িয়ে রয়েছে। এখন যদি তারা পেঁয়াজ না দেয় তাহলে আমাদের এই পেঁয়াজের কী অবস্থা হবে সেই চিন্তায় পড়েছি।

হিলির মতো সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে হঠাৎ পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে ভারত। গতকাল সকাল থেকে ভারতীয় কোনো পেঁয়াজের ট্রাক ভোমরা স্থলবন্দরে প্রবেশ করছে না। ভোমরা স্থলবন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা মহসিন হোসেন বলেন, পেঁয়াজ রফতানি বন্ধের কোনো কারণ ভারত জানায়নি। লিখিতভাবে ভারতের ঘোজাডাঙা বন্দর কর্তৃপক্ষও কিছু জানায়নি। তবে শুনছি ভারত পেয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে।

ভোমরা স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান নাসিম জানান, হঠাৎ পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে ভারত। সকাল থেকেই কোনো পেঁয়াজের ট্রাক বন্দরে প্রবেশ করেনি। ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করতে গেলে দাম নির্ধারণ করে দেয় ন্যাপেট নামে একটি সংস্থা। বর্তমানে এক টন পেঁয়াজের রেট চলছে ৩০০ ডলার। সেটি সম্ভবত বাড়িতে ৫০০ বা ৭০০ ডলার নির্ধারণ করবে। সে কারণে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে ভারত।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (21)
Azad ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:০৯ এএম says : 0
ভারত আমাদের বন্ধু নামের শত্রু ঐ শত্রু দেশের সাথে আমাদের কোনো লেন দেন করার দরকার নেই ওরা যেভাবে কাঁটা তারের বেড়া দিয়েছে টিক আমরা ও কাঁটা তারের পাসে উঁচু ও শক্তিশালী বেড়িবাঁধ দিয়ে ভারতের আসা পানি থেকে দেশ কে রক্ষা করতে হবে এরপর বৈধ ও অবৈধ সব লেন দেন আসা জাওয়া সব বন্ধ করতে হবে এমনকি ভারতের সাথে সব ফ্লাইট বন্ধ করে দিতে হবে বন্ধু নামের শত্রু দের থেকে দেশ কে রক্ষা করতে হবে
Total Reply(0)
Mđ Mujãhidul Islám ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১১ এএম says : 0
টাইটেল টা দেখে আমি বেশ অবাক ই হলাম।আমাদের দেশের সাংবাদিকরাও যে প্রতিবাদ করতে জানে তা জানা ছিল না।
Total Reply(0)
Helal Masud ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১২ এএম says : 0
আর কত জুতাপিঠা খেলে আমাদের শিক্ষা হবে বলুন? হয়ত দুই একদিনের মধ্যে শুনতে পাবেন নীতি কথা.. "তাদের দেশে চাহিদা বেড়ে গেছে বলে রপ্তানি সাময়িক বন্ধ করে দিয়েছে ভারত পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবার খুলে দেবে আমাদের কে কথা দিয়েছে" এমন বচন শুনার জন্য অপেক্ষা করুন! অবৈধ ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে আর কত নতজানু হবে আল্লাহই ভালো জানে!! আজ যদি আমাদের জাগায় কাতার হইতো কিংবা তুরস্ক হইতে তাহলে ভারত থেকে পিঁয়াজ আমদানি কে লাত্থি মেরে কৃষকদের কে ডাবল প্রণোদনা (ভূর্তকী) দিয়ে এতোক্ষণে মাঠে ময়দানে নামিয়ে দিতো। কিন্তু এই অবৈধ সরকার তেমনটি করতে পারবে না কারণ তাদের কোমরে শক্তি নাই।।
Total Reply(0)
কৃষানীর স্বপ্ন ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১৩ এএম says : 0
লাশের বিনিময়ে ইলিশ কি শোভা পায় ?? তিস্তায় বন‍্যা আর সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে এবার ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করা হোক। আমাদের যদি সামান্যতম জ্ঞান বোধ থাকে,নিজের মধ্যে নুন্যতম দেশপ্রেম থাকে,আমরা নিজেদের বীর বাঙ্গালী দাবি করি,সেই বীরের রক্ত যদি নিজের মধ্যে থাকে, তাহলে তিস্তা আর সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবিতে আমাদের যা আছে,তা নিয়েই পদক্ষেপ নিতে হবে। বাংলাদেশের ইলিশ ব‍্যবসায়ীদের অন্তত এক বারের জন্য হলেও ভারতে বিক্রি বন্ধ ঘোষণা দিয়ে তাদের জানান দেওয়া,আমাদের তিস্তা আর সীমান্ত সমস্যার কথা। ইলিশ ব‍্যবসায়ীদের বুঝতে হবে শুধু টাকার জন্য নয়,বানিজ্যটা দেশের সম‍্যানের জন্যও বটে।আমাদের বন‍্যায় বিলিন করে গুলি করে ভাই হত্যার বিনিময়ে ভারতকে আমরা আর যাইদেই, সুস্বাদু ইলিশ দিতে পারি কি ?? দয়া করে এবার ভারতকে ইলিশ দেওয়া বন্ধ রাখুন,দেখুন না কি হয়,গর্ব করে বলতে তো পারবেন আমরা দেশের জন্য মানুষের জন্য সরকারের নীতি গ্ৰহনে সহায়তা করেছি।
Total Reply(0)
Maruf Uddin Nirub ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১৩ এএম says : 0
ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক পেঁয়াজ-ইলিশের মতো
Total Reply(0)
A. B. Asad ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১৩ এএম says : 0
আশানুরূপ শিরোনাম।
Total Reply(0)
MD Iqbal Hossen ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১৩ এএম says : 0
ভিপি নুর একটা কথা বলে সব সময়, আমাদের লজ্জা হওয়া উচিত।লজ্জা তো নেই হবে কেমনে।
Total Reply(0)
Muhammad Arif ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১৩ এএম says : 0
ইলিশ খাতি কি পেঁয়াজ লাগবিনা
Total Reply(0)
Abu Naser Halale ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১৪ এএম says : 0
ভারত আমাদের শত্রু এটা আজকের কথা নয়, স্বাধীন হওয়ার আগে ও ছিল এখন আছে তবে যারা ভারতের দালালি করে তারা নিজের স্বার্থের জন্য দালালি করে
Total Reply(0)
Abdur Razzak ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১৪ এএম says : 0
আসলেই ভারতের দোষ দিয়ে লাভ নেই।তারাতো তাদের স্বার্থোদ্ধার করবেই।দোষ হচ্ছে এদেশের পাপেটগুলোর।দালালগুলো ক্ষমতার লোভে এতবেশি দেউলিয়া হয়ে গেছে যে
Total Reply(0)
MD Shohag ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১৪ এএম says : 0
মূর্খ সরকার এত কিছুর পরেও ভারত কে বড় ভাই মানে,রোহিঙ্গাদের বিষয় তারা পুরো বিরোধিতা করেছে তবুও বন্ধু।
Total Reply(0)
Abu Bakar Siddick ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১৫ এএম says : 0
এরা ভাল হবে না,তাই ভরতকে বর্জন করা উচিৎ।আসুন সবাই ভারতের পর্ন বর্জন করি দেশের স্বাথে।
Total Reply(0)
MD J R Jowel ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১৫ এএম says : 0
বোকার দলেরা বুঝেনা.... এতগুলো ইলিশ দো-পেঁয়াজো করে খেতে হলে বেশি বেশি পেঁয়াজ দরকার তাই ইন্ডিয়া পেঁয়াজ ধরে রাখছে... এতে এতো মাতামাতি কেন..
Total Reply(0)
Sheikh Muhammad Bulbul Ahmed ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১৬ এএম says : 0
ভারত সরকার তাদের জনগণের কথা ভেবে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আমার দেশের সরকার কি জনগণের কথা ভাবে? আমরা ইলিশের বাজারে ঢোকার সাহস পাই না।
Total Reply(0)
Abdus Salam ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১৬ এএম says : 0
ইলিশ রান্না করতে পেয়াজ বেশি লাগে তাই সাময়িক স্থগিত টেনশন নেওয়ার প্রয়োজন নেই
Total Reply(0)
Maksud Rahman ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:১৮ এএম says : 0
ভালোতো, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ইলিশটা বন্দ্ব করে দিলেই হয়।
Total Reply(0)
Nannu chowhan ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৬:৫৪ এএম says : 0
Pobitro Al korane onek jaigatei bolese jara Allah'r shathe sherek kore orthat( murti pujarira)tara kono dinoi tomader shottikar bondhu hote pare na tomra jokhon tahader opokar korbe tara tomader opokaroi o khoti shadhonei broto thakbe.Tai boli amader mosolmander jodi koran o rasuler sunnake onushoron kore shabdhan howatai uttom.....
Total Reply(0)
Mohammed Kowaj Ali khan ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৭:৪৮ এএম says : 0
ভারত হইতে আমদানি বন্ধ করো। ভারতে রফতানি বন্ধ করো। কি হেরে ভারতীয় গোলাম। কম দামে ভারতে রফতানি কেন? এবং পূজায়। এই ইলিশ রপ্তানিতে কত হাজার কুটি টাকা লুকসান দিলে বাংলাদেশের। .........
Total Reply(0)
মিলন মৃধা ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৮:৩৪ এএম says : 0
আজ আমরা ভারতের ষড়যন্ত্রের শিকারে পরিণত হয়েছি
Total Reply(0)
Jack Ali ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১:২০ পিএম says : 0
Our government is enemy of Our Beloved country as such they have serious friendship with India who is greatest enemy of Our People and Our Country.
Total Reply(0)
Surjo ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৭:৩২ পিএম says : 0
Bangladeshi vaider kotha shune hasi pay,nijeder deshe varotke gal debo r pet kharap hole ba ghurte jete na eder shopping krte varot asa chai.Sotti Bangladeshira hypocrit ar adorsho udahoron.
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন