করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে বিশ্বের অনেক দেশের তুরস্কের অর্থনীতিতে নীতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে তা দেশটির প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগানের দৃঢ নেৃত্বের কারণে কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছে। আবার দেশটির অর্থনীতির চাঙ্গা ভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে।
তুরস্ক করোনাভাইরাসের কারণে অর্থনৈতিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়লেও সম্প্রতি সেই অবস্থান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান। শনিবার উত্তর মারমারা মহাসড়কের নতুন অংশ উদ্ভোধনে অংশ নিয়ে তিনি একথা বলেন। তিনি আর বলেন, তুরস্কের অর্থনীতি বর্তমানে চাঙ্গা ভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। পর্যটন খাতও ঘুরে দাঁড়িয়েছে। লাখ লাখ পর্যটক ইতোমধ্যে তুরস্ক সফরে এসেছেন।
এরদোগান বলেন, করোনা মহামারীর সবচেয়ে বেশি বিপর্যয়ের সময় তথা এপ্রিল থেকেই কর্মক্ষেত্রে জনবল বাড়ছে। ভিডিও বার্তায় এরদোগান আরো জানান, সামনের মাসগুলোতে তুর্কি কর্মজীবীদের হার আরো বৃদ্ধি পাবে।
তুর্কি সরকার এবছর বেকারত্বে হার ১১.৮ শতাংশ নির্ধারণ করেছে যা ২০২২ সালে ৯.৮ শতাংশে নেমে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৪০০ কিলোমিটার দীর্ঘ উত্তর মারমারা মহাসড়ক ২০১৬ সাল থেকে নির্মাণ শুরু হওয়ার পর থেকে ধীরে ধীরে বিভিন্ন অংশ নির্মাণ শেষে খুলে দেয়া হচ্ছে।
এরদোগান বলেন, আমি সবসময় বলি রাস্তাগুলো সভ্যতাতার প্রতিনিধিত্ব করে। যদি আপনার দেশে কোন রাস্তা না থাকে তাহলে আপনি সভ্যতা সম্পর্কে কথা বলতে পারেন না। আনাদোলু এজেন্সি
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন