গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় খৃস্টান যুবকের বর্বরচিত হামলায মসজিদের মুয়াজ্জিনসহ একই পরিবারের তিনজন আহত হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে গত রবিবার দুপুরে উপজেলার দক্ষিন শুয়াগ্রামে।
স্হানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে কোটালীপাড়া স্বাস্হ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে।
এঘটনার পর থানায মামলা করতে গেলে স্হানীয় মাদবররা বিষয়টি মিমাংসার কথা বলে থানায় মামলা করতে দেয়নি। এঘটনার পর ওই খৃস্টান যুবক বাড়িঘরে তালা দিয়ে পালিয়েছে।
আজ মঙ্গলবার হাসপাতালে আহত হাফিজুল খানঁ সাংবাদিকদের বলেন- পার্শ্ববর্তি শান্তি মধুর ছেলে কার্ল্টন মধুর ছাগলে প্রতিনিয়ত আমাদের আম কাঠালের গাছ খেয়ে ফেলেছে। বিষয়টি কয়েকবার তাকে জানালে তিনি তাতে কোন কর্নপাত করেনি, রবিবার দুপুরে তার ছাগলে পুনরায কাঠাল গাছ খেয়ে ফেলায় ছাগলটি আমরা আটক করে রেখে তাকে খবর দেই,এতে সে ক্ষিপ্ত হয়ে
ছুরি নিয়ে তেরে এসে আমার বাবা কলম খাঁনের দাড়ি ধরে টেনে মাটিতে ফেলে দিয়ে গলায় ছুরি চালিয়ে হত্যার চেস্টা করে এ সময় আমি এবং আমার মা কুশিয়ারা বেগম তাকে বাধাদিলে কার্লটন মধু আমাকে ও আমার মাকে ছুরি দিয়ে কুপিয়ে ও কামড়ে আহত করে।
এঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে কার্লটনের দৃষ্টান্তমুল শাস্তির দাবি জানিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আলী আজগর।
এব্যপারে জানতে চাইলে কার্লটন মধু বলেন আমি আত্মরক্ষার সার্থে একাজ করতে বাধ্য হয়েছি।
আহতরা হলেন কলম খানঁ (৭৫) স্ত্রী কুশিয়ারা বেগম (৫৫) ও ছেলে হাফিজুল খানঁ (৩২)।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন