স্টাফ রিপোর্টার : জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অনেক বড় মানবাধিকার কর্মী ছিলেন। তার অসংখ্য বক্তৃতায় মানবাধিকার নিয়ে তিনি আলোকপাত করেছেন। ‘বঙ্গবন্ধুর মানবাধিকার দর্শন’ বিষয়ে একটি সংকলনও প্রকাশিত হয়েছে।
গতকাল সোমবার বেসরকারি ইস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ধানমন্ডির ক্যাম্পাসে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। কাজী রিয়াজুল হক বলেন, তরুণ প্রজন্মকে স্বাধীনতার ইতিহাস জানতে হবে। বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ অধ্যয়ন করতে হবে। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাতেই এটা নিশ্চিত করা জরুরি।
অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ বলেন, বঙ্গবন্ধু যুগোপযোগী শিক্ষার মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়নে প্রয়াসী ছিলেন। এজন্য তিনি ড. কুদরত ই খুদার নেতৃত্বে প্রথম শিক্ষানীতি প্রণয়ন করেছিলেন। কিন্তু সেটি বাস্তবায়িত হয়নি। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর শূন্যতা পূরণ হবার নয়। তবে তার আদর্শকে ধারণ করে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে এ শূন্যতা কিছুটা পূরণ হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. আবদুর রবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলাম। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য অধ্যাপক ড. সাইফুল মজিদ, আলী আজম, উপ-ভিসি অধ্যাপক ড. আব্দুল হান্নান চৌধুরী, কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক কাশিনাথ রায় প্রমুখ।
মন্তব্য করুন