নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে কিছু রোহিঙ্গা পরিবারকে ভাসানচর আশ্রয় কেন্দ্রে পাঠানো হতে পারে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন। গতকাল বৃহস্পতিবার নিজ কার্যালয়ে তিনি এ তথ্য জানান। তবে কতজনকে পাঠানো হতে পারে, সে সংখ্যা জানাননি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, এক লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে পাঠানোর সিদ্ধান্তে সরকার অটল রয়েছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য সংস্থার মহাপরিচালক আমাকে বলেছেন ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের খাওয়ানোর জন্য কুতুপালং ক্যাম্পের চেয়ে খরচের বেশি তফাৎ হবে না। রোহিঙ্গা যারা ভাসানচরে যাবেন তারা সেখানে মাছধরা, মুরগিপালন, গরুপালনের মতো অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে যুক্ত হতে পারবেন। তিনি আরো বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্পর্কে অনেক বক্তব্য শুনি। কিন্তু কাজের সময় উল্টো পরিস্থিতি হয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কিছুদিন আগে জাপানের রাষ্ট্রদূত আমার সঙ্গে দেখা করে বলেছেন, তারা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সাহায্য করতে এক পায়ে দাঁড়িয়ে আছে। জাপানের সঙ্গে মিয়ানমারের খুব ভালো সম্পর্ক। সুতরাং আমরা মনে করেছি জাপানের কথা মিয়ানমার শুনবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন