মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৩ বৈশাখ ১৪৩১, ০৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সম্পাদকীয়

চি ঠি প ত্র

| প্রকাশের সময় : ২ নভেম্বর, ২০২০, ১২:০২ এএম

ধর্ষণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলুন

বাংলাদেশে ধর্ষণের ভয়াবহতা বেড়ে চলছে। কোথায় যাচ্ছে আমাদের দেশ? কোথায় যাচ্ছে এই সমাজ? সম্প্রতি সিলেট এমসি কলেজে তরুণী ধর্ষণ, খাগড়াছড়িতে এক চাকমা মহিলা গণধর্ষণ, বেনাপোলে দুই কিশোরী মেয়ে গণধর্ষণের শিকার হয়েছে। যা অত্যন্ত ঘৃণিত ও বর্জনীয় কাজ। এই জাতীয় ঘটনার পরে জনসাধারণের মধ্যে ক্ষণিকের জন্য হৈ চৈ পড়ে যায়। আওয়াজ তোলা হয়, বিক্ষোভ হয় এবং তারপর এটির গতি হারায়। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই বিচার হয় না। তাই একজন সুনাগরিক হিসাবে আশাবাদী, সরকার ধর্ষণের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে এবং আসামীদেরকে কঠোর শাস্তি প্রয়োগ করার মাধ্যমে তা বাস্তবায়ন করবে। নারীদের নিরাপত্তা বাস্তবায়ন করা এখন সময়ের দাবি। তাই আসুন, ধর্ষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ গড়ে তুলি। তাহলে এই দেশে ,সমাজে শান্তি -শৃঙ্খলা ফিরে আসবে এবং আলোকিত সমাজ গড়ে উঠবে।
মো. সাগর ইসলাম
শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ।


বিশ্ববিদ্যালয় কেন খোলা হবে না?
বাংলাদেশে এখন সকল ধরনের সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান খোলা। বাস স্ট্যান্ড, রেল স্টেশন, হাট-বাজার, সিনেমা হল সব স্বাভাবিক। সব কিছু আগের মতোই চলছে। কোচিং সেন্টার, প্রাইভেট টিউশনি চলছে। বাস্তবিক অর্থে কোন কিছুই বন্ধ নেই। শুধু বন্ধ আছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। কিন্তু কেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়েছে সেটাই বড় প্রশ্ন। সাধারণ জনতার চেয়ে কী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা কম সচেতন? দেশের বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রেখে সবকিছু খোলে রাখার যৌক্তিকতা কী? বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলা থাকলে হয় তো আর কিছু না হোক অন্তত সাধারণ শিক্ষার্থীরা নানা ধরনের গবেষণা চালাতে পারতো। কেননা, বিশ্ববিদ্যালয়কে বলা হয় গবেষণার আতুর ঘর। গবেষণার আতুর ঘর বন্ধ রেখে কীভাবে করোনা তাড়ানো যাবে, সেটি আমাদের বুঝে আসছে না। তাই আমাদের দাবি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খুলে দিন। তাতে শিক্ষার্থীরা করোনা ভাইরাসের বিষয় নিয়ে গবেষণা করে নতুন কিছু আবিষ্কার করার সুযোগ পাবে।
শাবলু শাহাবউদ্দিন
শিক্ষার্থী, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন