স্পোর্টস ডেস্ক : ফিফার প্রেসিডেন্ট পদে ছিলেন ২ যুগ। ১৯৭৪ খেতে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত তার এই সময়েই বিশ্বকাপ ফুটবল ১৬ থেকে ৩২ দলে উন্নীত হয়। শুধু ফুটবলই নয়, পুরো ক্রীড়াঙ্গনে তিনি ছিলেন ব্যাপক প্রভাবশালী এক ব্যক্তিত্ব। ১৯৬৩ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির (আইওসি) সদস্যও ছিলেন হ্যাভেলাঞ্জ। ১৯৩৬ সালের অলিম্পিকে সাঁতারে ব্রাজিলের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। তার প্রচেষ্টাতেই ২০১৪ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল ও ২০১৬ সালের অলিম্পিকের আয়োজক দেশ হওয়ার সুযোগ পায় ব্রাজিল। আজ থেকে ঠিক ১০০ বছর আগে রিও ডি জেনিরোতে জন্ম নেওয়া জোয়াও হ্যাভেলাঞ্জ আজ কেবলই স্মৃতি। অলিম্পিক চলাকালীন সময়েই হাসপাতালে ১০০ বছর বয়সে মারা গেলেন হ্যাভেলাঞ্জ।
হ্যাভেলাঞ্জের পরেই ক্ষমতায় আসেন সেপ বø্যাটার। এসময় ফিফার অবৈতনিক প্রেসিডেন্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন তিনি। তবে বø্যাটার অধ্যায়ের শেষদিকে ঘুস কেলেঙ্কারীর সব অজানা তথ্য বেরিয়ে আসতে থাকলে সন্দেহের বেড়াজালে আটকে পড়েন হ্যাভেলাঞ্জও। এরপর অবৈতনিক প্রেসিডেন্টের পদ থেকে স্বেচ্ছায়ই সরে দাঁড়ান। সেই বছরই (এপ্রিল ২০১৩) ফুসফুসের সংক্রমণে ভর্তি হন হাসপাতালে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন