মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

আন্তর্জাতিক সংবাদ

মুসলমানরা ভারত ভাগ চায়নি, সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কংগ্রেস!

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৭ ডিসেম্বর, ২০২০, ১১:৪২ এএম

বাবা সাহেব কী বলেছেন? ‌যদি এই জাতির রক্ত, মাংস, তেজ, বীর্য থাকে আসুন সবাই সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ি। আমাদের হারিয়ে যাওয়া অধিকার যেকোনোভাবে আমরা উদ্ধার করবো। আমরা মানুষের মতো বাঁচতে চাই। কারণ আমরা সংখ্যায় বৃহৎ। আমরা কেন ভৃত্য হয়ে থাকবো। ১৫ জন মানুষ কেন শাসন করবে ৮৫ জন মানুষকে। আসুন আমরা সাংগঠনিকভাবে আন্দোলন গড়ে তুলি। এতে সকল সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

দেশ ভাগের জন্য দায় কাদের? এই আলোচনার শেষ নেই। চলে আসছে বছরের পর বছর। এ নিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ চাতরা হাইস্কুলের প্রাক্তন শিক্ষক শ্রী নকুল চন্দ্র মল্লিকের একটি বক্তব্য ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। ইতিহাসের একটি বহুল আলোচিত বিষয়ে দৃষ্টিপাত করেছেন তিনি।

নকুল চন্দ্র মল্লিক তার বক্তব্যে বলেন, আমাদের আলোচ্য বিষয়, ভারত ভাগ এবং বাংলা ভাগের কিছু কথা। কেউ কেউ বলেন, মুসলমানরা নাকি ভারত ভাগের জন্য দায়ী। কারা কতখানি দায়ী তা অতি সামান্য ভাবে আমরা যদি পর্যালোচনা করি, আমাদের ইতিহাস যদি মিথ্যা কথা না বলে, আমাদের স্বাধীনতার পূর্বে কোন্‌ অঞ্চলের লোকসংখ্যা কেমন ছিল।

তফসিলিসহ হিন্দু ধর্মের লোকের সংখ্যা বাংলায় ৪১.৫ শতাংশ এবং মুসলমানদের সংখ্যা ছিল ৫৪ শতাংশ। একইভাবে পাঞ্জাবে হিন্দু ২৬.৫, মুসলিম ৫৭, সিন্ধু ২৭.১, মুসলিম ৭০.৭, বেলুচিস্তান সিদুলকাস্ট (দলিত) এবং হিন্দু ৮, মুসলিম ৮৭.৫ শতাংশ।

বাংলা প্রদেশের কথা আলাদা ভাবে বললে, আমাদের ডিভিশন ছিল বর্ধমান ডিভিশন, প্রেসিডেন্সি ডিভিশন রাজশাহী ডিভিশন, ঢাকা ডিভিশন ও চট্টগ্রাম ডিভিশন।

বাংলা প্রদেশ ঠিক একইভাবে প্রথমে আমি বলবো, বর্ধমান হিন্দুদের সংখ্যা ৭৮.৯৮ শতাংশ, মুসলমানদের ১৩.৯০ শতাংশ, প্রেসিডেন্সি বিভাগে হিন্দু ৫৩.৭০ এবং মুসলমান ৪৪.৫৬, রাজশাহীতে হিন্দু ৩০.৫১, মুসলিম ৬২.৫২। ঢাকা বিভাগে হিন্দু ২৭.৭০, মুসলিমদের সংখ্যা ৭১.৫৯ এবং চট্টগ্রামে ২০.৭০ শতাংশ হিন্দু এবং মুসলিম ৭৫.৪০ শতাংশ।

এভাবে বিভক্ত থাকা সত্ত্বেও মুসলমানরা কিন্তু বাংলা ভাগ চায়নি। তারা আন্দোলন করেনি যে, আমরা স্বতন্ত্র হয়ে যাবো। যে কংগ্রেস স্বাধীনতা আন্দোলন করেছিল, সেই কংগ্রেসই প্রথমে ১৯৪৭ সালের এপ্রিল মাসে কলকাতার সিন্নি পার্কে অধিবেশনে সিদ্ধান্ত নিলো দেশটা ভাগ করা দরকার। কেন দরকার? সে পুরনো ইতিহাস আপনারা আগেও শুনেছেন। কিন্তু তারা বললেন, ভাগ করা দরকার। যখনই সিদ্ধান্ত হলো দেশ ভাগ করতে হবে, তখন মুসলিম লীগ ভাইসরয় মাউন্ট ব্যাটেনের কাছে গিয়ে বললেন, দেশ যদি ভাগ করতে হয় তাহলে কিন্তু মুসলমানদের জন্য স্বতন্ত্র দেশ দিতে হবে। মাউন্ট ব্যাটেন প্রথম এই কথাটা শুনলেন।

মুসলিম লীগ বলছে, দেশ ভাগ করতে হলে মুসলিম লীগের জন্য স্বতন্ত্র দেশ চাই। তারপর বাংলার শ্যামা প্রসাদ মুখার্জী বাংলার রাজ্যপালের কাছে গিয়ে বললেন, ওরা যদি মুসলমানদের জন্য স্বতন্ত্র দেশ দাবি করে, আমরা বাংলা ভাগ করতে চাই। আমরা দাবি করবো, দেশ যদি ভাগ হয়, বাংলাও ভাগ হবে। মাউন্ট ব্যাটেনের কাছে দুটো প্রস্তাব। একটা প্রস্তাব দেশভাগ আর শ্যামা প্রসাদ মুখার্জী বলছে, বাংলা ভাগ চাই। মাউন্ট ব্যাটেন পড়লেন মহা মুশকিলে। এখন আমি কোন সিদ্ধান্ত নেবো? তিনি একা কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারলেন না।

মাউন্ট ব্যাটেন ১৯৪৭ সালের ২রা জুন নিজের বাড়িতে মিটিং ডাকলেন। ভারতবর্ষের সমস্ত রাজনৈতিক নেতাদের ভেতর যারা সর্বাপেক্ষা দামি তাদের ডাকলেন। ডেকে বললেন, দেখুন ভারত বর্ষ ভাগের প্রস্তাব এসেছে। আপনাদের মতামত কী? কাকে কাকে ডাকলেন? কংগ্রেস থেকে পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু, সরদার বল্লভ ভাই প্যাটেল, আচার্য কৃপালনি। মুসলিম লীগ থেকে ডাকলেন মিস্টার মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, লিয়াকত আলী খান, আব্দুর রব নিশতারকে। শিখ জনগোষ্ঠীর পক্ষ থেকে সরদার বল দেব সিং। এই ৭ জন ব্যক্তিকে ডাকলেন মাউন্ট ব্যাটেন তার বাড়িতে। বললেন, দেশ ভাগ করা যায় কিনা?

এই সাতজন একটি গণতান্ত্রিক পদ্ধতির কথা মাউন্ট ব্যাটেনকে বললেন, দেখুন এই ৭ জন মিলে আমরা দেশভাগের কথা বলতে পারি না। কিন্তু বাংলা ভাগের ক্ষেত্রে আমরা আপনাকে একটি সাজেশন রাখতে পারি। বাংলা অ্যাসেম্বলিতে যত মেম্বার আছেন, তার হিন্দু অধ্যুষিত যারা মেম্বার এবং মুসলমান অধ্যুষিত যারা মেম্বার তাদের নিয়ে আলাদা আলাদা করে মিটিং করা হোক। যেসব জেলার মুসলমানরা সংখ্যায় বেশি সেসব জেলার এমএলএরা একসঙ্গে বসবেন। আর হিন্দু অধ্যুষিত জেলার এমএলএরা একটি মিটিংয়ে বসবেন। এই দুই মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত অনুসারে যেখানে বেশি ভোট পড়বে তা মেনে নেয়া হবে।

সেই মিটিংটি কীভাবে হলো আপনারা দেখুন, ১৯৪৭ সালে বাংলা অ্যাসেম্বলিতে মেম্বার ছিল ২২৫ জন। হিন্দু জেলা যেগুলো বেশি ছিল সেগুলোর মধ্যে বর্ধমান, বীরভূম, বাঁকুড়া, মেদিনীপুর, হুগলি, হাওড়া, কলকাতা, ২৪ পরগনা, খুলনা, জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং। এই ১১টি জেলায় হিন্দুদের সংখ্যা বেশি। এবং এই ১১টি জেলায় মেম্বার ৮০। এই ৮০ জনের ভেতর হিন্দু ৫৪ জন, মুসলমান ২১ জন, অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান ৪ জন, ভারতীয় খ্রিস্টান একজন। ৮০ জন এমএলএ এক জায়গায় বসলেন এবং বলা হয়েছিল হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন একজন হিন্দু। এই মিটিংয়ে সভাপতিত্ব করেছিলেন বর্ধমান জেলার মহারাজা উদয় চাঁদ মহাতাব। সেই মিটিংয়ে বিশিষ্ট যারা হিন্দু ছিলেন তাদের মধ্যে রয়েছেন অন্যতম ড. শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী, মুকুন্দ বিহারী, রতন লাল ব্রাহ্মণ, জোত্যি বসু। আর বিশিষ্ট মুসলমানদের মধ্যে ছিলেন সোহরাওয়ার্দী, ইস্পাহানী আব্দুল হোসেন, আব্দুর রহমান ও মোশাররফ হোসেন।

ভোট হলো। কে কাকে ভোট দিয়েছে আমরা জানি না। ইতিহাসের লেখা নেই দেশভাগের পক্ষে কে ভোট দিয়েছে কে বিপক্ষে ভোট দিয়েছে। বাংলাভাগের পক্ষে ৫৮ এবং বিপক্ষে ২১ জন ভোট দিয়েছেন। একজন এমএলএ অনুপস্থিত বা নীরব ছিলেন।

মুসলমান অধ্যুষিত জেলা ১৬টি। চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, ত্রিপুরা, বাকেরগঞ্জ, ঢাকা, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, যশোর, মুর্শিদাবাদ, নদীয়া, বগুড়া, দিনাজপুর, মালদা, পাবনা, রাজশাহী ও রংপুর। এই ১৬ জেলায় মোট অ্যাসেম্বলি মেম্বারের সংখ্যা ১৪৫ জন। এদের মধ্যে মুসলিম ১০৩, হিন্দু ৪১ জন, খ্রিস্টান একজন। হিন্দু বিশেষ নেতার মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দারিকা নাথ, নগেন্দ্র নারায়ণ রায়, মহারাজা গিরিশ চন্দ্র নন্দী, সতীশ চক্রবর্তী, ভোলানাথ বিশ্বাস, হারাণ চন্দ্র বর্মণ, গয়ানাথ বিশ্বাস, কিরণ শঙ্কর রায়, ধীরেনন্দ্র নাথ দত্ত, মেলি সেনগুপ্ত, প্রমথ রঞ্জন ঠাকুর। আর মুসলমান নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন একে ফজলুল হক, মোহাম্মদ আলী, নুরুল আমিন, আহমেদ হোসেন ও শামসুদ্দীন আহমেদ। ১৪৫ জনের মধ্যে ৪ জন অনুপস্থিত বা ভোট দেননি। বাংলা ভাগের পক্ষে ভোট দিয়েছেন ৩৪ জন। বাংলাভাগের বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ১০৬ জন।

আগেই সিদ্ধান্ত হয়েছিল এই মুসলমান এবং হিন্দু অধ্যুষিত অঞ্চলে যদি কোনো এক অঞ্চলে একটি ভোটও বেশি পড়ে তবে বিভাজন হবে। মুসলমান অধ্যুষিত অঞ্চল বিভাগের পক্ষে ভোট দেয়নি। দিয়েছে হিন্দু অধ্যুষিত এলাকার নেতারা।

এরপরও কী বলা যায়? মুসলমানরা আমাদের দেশভাগ করেছে। এই খতিয়ান, ইতিহাস যদি মিথ্যা কথা না বলে। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ভাগ হয়েই গেল। আমরা কাউকে দায়ী করতে পারি না। দেশভাগ হয়ে যাবার পর আমাদের নেতৃবৃন্দ পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু, গান্ধীজীকে বলেছিলেন, আপনারা কী কাজটা করেছেন? গান্ধীজী বলেছিলেন, ইন্ডিয়া যদি ভাগ হয়, তবে আমার মৃতদেহের উপর দিয়ে ভাগ হবে। ইন্ডিয়া যখন ভাগ হচ্ছে গান্ধীজী তখন বহাল তবিয়তে বেঁচে আছেন।

যেসব মানুষ আর্থিক অনটনের মধ্যে অবর্ণনীয় কষ্ট ভোগ করছে বা এখনো করছেন আমরা তাদের সকলকে পুনর্বাসন করার জন্য উদ্বিগ্ন। সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল বলেছিলেন, যাদের সঙ্গে আমাদের রক্ত-মাংসের সম্পর্ক, যারা একত্রে আমাদের সঙ্গে স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছেন যেহেতু তারা একটি সীমারেখার ওপারে সেহেতু তারা আমাদের কাছে বিদেশি হয়ে যেতে পারে না। দক্ষিণ আফ্রিকায় বসবাসরত ভারতীয় বংশোদ্ভূত নাগরিকরা আফ্রিকার নাগরিক হওয়া সত্ত্বেও আমরা এখনো তাদের সাহায্য করার চেষ্টা করি। তাদের যদি আমাদের কাছে দাবি করার অধিকার থাকে, তাহলে অপর অংশে যারা আছে তারা সুনিশ্চিতভাবে আমাদের কাছে দাবি করবে। গান্ধীজী তখন বেঁচে আছেন। তিনি বললেন, হিন্দু আর শিখ যারা আছেন তারা যদি আর ওখানে থাকতে ইচ্ছা না করেন তাহলে সম্ভাব্য যেকোনো উপায়ে এখানে চলে আসতে পারেন। তাদের স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবন ফিরে পাবার জন্য কাজের ব্যবস্থা করতে হবে। এই তো ভারত ভাগের ইতিহাস।

ভাগ করেছিলো মুসলিমরা নয়। কেনো ভাগ করেছিলো? বাংলা যদি ভাগ না হতো তবে প্রধানমন্ত্রী হতো মুসলমান। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হতো (সিদুল কাস্ট) দলিত সমপ্রদায়ের। বাংলা ভাগ না হলে এর গৌরব বহন করতো মুসলমান আর খ্রিস্টানরা। বিভাগের আগে যে তিনজন প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন, সবাই মুসলমান। তারা ভাবলেন আমরা চিরকাল মুসলমানদের অধীনে থাকবো? এ হয় না। কার মাথায় এ বুদ্ধি আসলো? শ্যামা প্রসাদ মুখার্জী বললেন, না বাংলা ভাগ করতে হবে। কেন ভাগ করতে হবে? আমাকে রাজা হতে হবে। তারা রাজা হবার জন্য দেশটা ভাগ করলো। আর আজ আমার মানুষ পথেঘাটে, প্রান্তরে, প্ল্যাটফরমে। তারা ভিখারীর মতো জীবন যাপন করছে। আজ আমাদের কর্তব্য আছে না? দেশের ৮৫ শতাংশের মালিক আমরা। আমরা দেশ বিভাজনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে পারি। তারা আমাদের নাগরিকত্ব দেয়নি তার বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন করতে পারি। আন্দোলন করতে হবে।

যেকোনো সময়ে দেশভাগ হয়ে যেতে পারে। আমরা কী চুপ থাকতে পারি? আমাদের একমাত্র পথ সংগ্রাম। নাগরিকত্ব বিল নিয়ে একটা মহাসংকটে ফেলা হয়েছে। আজ আমরা ভারতবর্ষের প্রান্তরে প্রান্তরে ঘুরে বেড়াচ্ছি ভিখারীর মতো। তারপরেও তোমরা বলছো, ভারতবর্ষে বাস করবার কোনো অধিকার নেই। কারণ তোমার কোনো নাগরিকত্ব নেই। এটা কী? কে দেশ ভাগ করেছিলো। কার উদ্যোগে দেশ ভাগ হয়েছিলো? আজ আমরা নাগরিকত্ব দাবি করতে পারি না? পারি। এর জন্য জীবনপণ সংগ্রাম করে যেতে হবে। ভারতের পার্লামেন্ট এক-চতুর্থাংশ আমার প্রতিনিধি। তারা কথা বলে না। কোন রাজনৈতিক দল থেকে আমরা তাদের পাঠিয়েছি। কেন তারা কথা বলে না? এই রাজ্যসভায় নাগরিকত্ব বিল পাস হয়ে গেল। একজন এমএলএ, এমপি পদত্যাগ করেনি। আমাদের এখন নিজস্ব প্রতিনিধি নির্বাচন করতে হবে। স্বতন্ত্র আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। যে মানুষটা পার্লামেন্টে কথা বলতে পারে, সংগ্রাম করতে পারে, আন্দোলন করে অধিকার আদায় করতে পারে- তাকেই আমরা পার্লামেন্টে পাঠাবো।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (2)
Bongo.... ৭ ডিসেম্বর, ২০২০, ১:১০ পিএম says : 0
The only solution is all indian hindus to become muslim. Islam was their original faith.
Total Reply(0)
shahasoza Jeffry online Jurnalist ৭ ডিসেম্বর, ২০২০, ৩:৩৪ পিএম says : 0
মুসলমানরা ভারত ভাগ করতে চাননি চেয়েছিল কংগ্রেস এই বক্তব্য যে দিয়েছেন তাকে সাধুবাদ, এ ধরনের প্রতিবাদি সাহসি সু-শিক্ষিত নেতার দরকার যিনি সত্যকথা বলতে ভয় পান না। যিনি কালোকে কালো আর সাদাকে সাদা বলে তিনি সম্ভ্রান্ত পরিবারের সু-সন্তান তার পরিচয় বহন করে।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন