বিয়ের প্রলোভনে কুয়াকাটায় এনে একটি আবাসিক হোটেলে আটকে রেখে প্রেমিকাকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
ধর্ষিতা ওই নারীর বাড়ি তালতলী উপজেলার সারিকখালী গ্রামে। এ ঘটনায় গত সোমবার রাতে ধর্ষিতা বাদী হয়ে মহিপুর থানায় ৩ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছে। রাতেই পুলিশ মামলার প্রধান আসামি রনি প্যাদা, মাইনুল ইসলাম ও হোটেল ম্যানেজার শহিদুল ইসলামকে আটক করেছে।
অভিযোগে বলা হয়েছে, ১০-১৫ দিন আগে দশমিনা উপজেলার রনি প্যাদার সাথে তালতলী উপজেলার ভিকটিমের মুঠোফোনে পরিচয় হয়। সেই সূত্র ধরে গত রোববার সন্ধ্যায় ওই নারীকে প্রলোভন দেখিয়ে কুয়াকাটায় বেড়াতে নিয়ে যায় রনি প্যাদা। এরপর সিলভার ক্রাউন নামের একটি আবাসিক হোটেলে স্বামী স্ত্রী পরিচয়ে ২০৬ নম্বর কক্ষে ওঠেন। ওই হোটেলে ভিকটিমকে আটকে রেখে প্রথমে রনি প্যাদা পরে তার সাথে দশমিনা থেকে আসা মাইনুল ইসলাম ধর্ষণ করে।
এতে সহযোগিতা করে ওই হোটেলের ম্যানেজার শহিদুল ইসলাম। মহিপুর থানার পরিদর্শক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেন, ভিকটিমকে উদ্ধার করে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। আটককৃত তিনজনকে গতকাল সকালে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন