দিনাজপুরের পার্বতীপুর বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির কয়লা কেলেংকারীর ঘটনায় সাবেক ছয় ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ২২ কর্মকর্তাকে দুপুরে জেল হাজতে পাঠানোর ঘটনায়, রাতেই জামিন এবং পরদিন বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে ৯ টায় জেল হাজত থেকে ছাড়া পেয়েছেন তারা। এ ঘটনায় জামিনের বিষয়ে একটি মামলা হাইকোর্টে প্রক্রিয়াধীন। তবে এ বিষয়টি আবগত না থাকায় তাদের জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক । পরে বিষয়টি জানতে পেরে জামিন বহাল রাখে কর্তৃপক্ষ। তবে ততোক্ষনে সন্ধ্যা গড়িয়ে যাওয়া নিময়ম তান্ত্রিক ভাবে তাদের রাতে জেল হাজত থেকে ছাড়া সম্ভব হয়নি।
মামলার আসামিরা হলেন- সাবেক ছয় এমডি মো. আব্দুল আজিজ খান, প্রকৌশলী খুরশিদ আলম, প্রকৌশলী কামরুজ্জামান, মো. আমিনুজ্জামান, প্রকৌশলী এসএম নুরুল আওরঙ্গজেব ও প্রকৌশলী হাবিব উদ্দীন আহমেদ। অন্যরা হলেন- সাবেক মহাব্যবস্থাপক (জিএম) শরিফুল আলম, মো. আবুল কাশেম প্রধানিয়া, আবু তাহের মো. নুরুজ্জামান চৌধুরী, ব্যবস্থাপক মাসুদুর রহমান হাওলাদার, মো. আরিফুর রহমান ও সৈয়দ ইমাম হাসান, উপ-ব্যবস্থাপক মো. খলিলুর রহমান, মো. মোর্শেদুজ্জামান, মো. হাবিবুর রহমান, মো. জাহিদুর রহমান, সহকারী ব্যবস্থাপক সত্যেন্দ্র নাথ বর্মন, মো. মনিরুজ্জামান, কোল হ্যান্ডেলিং ম্যানেজমেন্টের ব্যবস্থাপক মো. সোহেবুর রহমান, উপ-মহাব্যবস্থাপক এ কে এম খাদেমুল ইসলাম, ব্যবস্থাপক অশোক কুমার হাওলাদার ও উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. জোবায়ের আলী। বুধবার এই মামলার চার্জ গঠন ও জামিনের জন্য দিন ধার্য থাকায় আসামিরা হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক তাদের জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য যে, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি থেকে ২৪৩ কোটি ২৮ লাখ ৮২ হাজার ৫০১ টাকা মূল্যের কয়লা চুরির অভিযোগে ২০১৮ সালের ২৪ জুলাই ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে পার্বতীপুর মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়। এ যাবত তারা জামিনে ছিলেন
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন