বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

অভ্যন্তরীণ

পাঁচ মাসেও সন্ধান মেলেনি কলেজছাত্রীর

প্রকাশের সময় : ২৮ আগস্ট, ২০১৬, ১২:০০ এএম

সৈয়দপুর (নীলফামারী) উপজেলা সংবাদদাতা

দিনাজপুর সরকারি কলেজের অনার্স ২য় বর্ষের অর্থনীতি বিভাগের ছাত্রী ও সৈয়দপুর শহরের শারমিন আক্তার ৫ মাস ধরে নিখোঁজ রয়েছে। থানায় অভিযোগ করা হলেও পুলিশের কাছ থেকে কোন সহযোগিতা পাচ্ছে না বলে শারমিনের পরিবার অভিযোগ করেছে। সৈয়দপুর শহরের চাঁদনগরের আনোয়ার হোসেনের মেয়ে শারমিন। সৈয়দপুর পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজে মাধ্যমিক পড়ার সময় ভালোবেসে বিয়ে করে গার্ড পাড়ার আব্দুর রশিদের ছেলে মুরশিদকে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মুরশিদের ইচ্ছায় শারমিন সৈয়দপুর শহরে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের পড়ালেখা শেষ করে। পরে অনার্স কোর্স সম্পন্ন করার জন্য শারমিন দিনাজপুর সরকারি কলেজে ভর্তি হয়। দিনাজপুর শহরের বিআরটিসি কাউন্টার সংলগ্ন বর্ণ বীথি মেসে অবস্থান করে সে নিয়মিত কলেজে যাতায়াত করে। মুরশিদ জানায়, কলেজ ছুটির কারণে বাসায় বেশ কয়েকদিন অবস্থান করার পর গত ২৬ মার্চ বিকেল আনুমানিক সাড়ে ৪টার দিকে দিনাজপুরের উদ্দেশে বাসা থেকে বের হয়ে যায়। সন্ধ্যায় মেসে পৌঁছলো কিনা তা জানার জন্য তার মোবাইলে ফোন করলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। পরদিন সকালে দিনাজপুরে গিয়ে মেসের মালিক ও তার বেশ কয়েকজন বান্ধবীকে জিজ্ঞাসা করলে তারা শারমিনকে দেখেনি বলে জানায়।
ছুরিকাঘাতে ভ্যানচালক আহত

নীলফামারীর সৈয়দপুরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে ফজলে হোসেন (৩২) নামে এক ভ্যানচালক রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মুত্যুর সাথে লড়ছে। শুক্রবার রাত ৯টার দিকে সৈয়দপুর বাইপাস সড়কের আসমতিয়া দাখিল মাদ্রাসার সামনে এ ঘটনা ঘটে। ফজলে হোসেনের বাড়ি সৈয়দপুর উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের বোতলাগাড়ী হাইস্কুল সংলগ্ন। জানা যায়, শহরের ওয়াপদা মোড় থেকে যাত্রীবেশে একজন ছিনতাইকারী বাটু সরকার মোড় সংলগ্ন বাজারে যাওয়ার কথা বলে ফজলে হোসেনের ব্যাটারিচালিত ভ্যানে উঠে। ভ্যানটি আসমতিয়া দাখিল মাদ্রাসার সামনে এলে ছিনতাইকারী তার কোমরে ছুরিকাঘাত করে। এ সময় ভ্যানচালক ফজলে দ্রুত ভ্যানটিকে ওয়াপদামোড়ের দিকে ঘুরাতই ছিনতাইকারী ভ্যান থেকে ছিটকে পড়ে যায়। এমতাবস্থায় ভ্যানটি দ্রুত গতিতে ওয়াপদামোড়ে এসে লোকজনকে বিষয়টি জানিয়ে রাস্তার ওপর পড়ে যায়। স্থানীয় লোকজন গুরতর আহত ভ্যানচালক ফজলে হোসেনকে ১০০ শষ্যা হাসপাতালে ভর্তি করায়। কিন্তু সেখানে তার অবস্থার অবনতি হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন