ক্সবাজারের উখিয়া ক্যাম্প থেকে স্থানান্তরের অংশ হিসেবে তৃতীয় ধাপের দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ১৪৬৬ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে পাঠানো হয়েছে।
শনিবার সকাল ৯টায় নৌ বাহিনীর ৪টা জাহাজে করে তারা চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা বোটক্লাব সংলগ্ন নৌ বাহিনীর জেটি থেকে নোয়াখালীর ভাসানচরের উদ্দেশে রওনা দেয়।
এর আগে শুক্রবার রাতে ২৯টি বাসে করে তাদের কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গায় আনা হয়।
তিন দফায় এ পর্যন্ত প্রায় ৭ হাজার রোহিঙ্গা ভাসানচরে গেছে। গত ৪ ডিসেম্বর প্রথম ধাপে ১ হাজার ৬৪২ জন, দ্বিতীয় ধাপে ২৯ ডিসেম্বর ১ হাজার ৮০৪ জন এবং তৃতীয় ধাপের প্রথম দিন ২৯ জানুয়ারি আরও ১ হাজার ৭৭৮ জন রোহিঙ্গা সদস্য স্বেচ্ছায় ভাসানচরে আসে। এছাড়া মালয়েশিয়া যেতে ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসা ২ ধাপে ৩০৬ জন রোহিঙ্গাকে সমুদ্র থেকে উদ্ধার করে ভাসানচরে রাখা হয়েছিল।
সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে ২ হাজার ৩১২ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় ১৩ হাজার একর আয়তনের এই চরে ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করে সেখানে ১ লাখের বেশি মানুষের বসবাসের ব্যবস্থা করা করা হয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন