শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

বেপরোয়া মোটরসাইকেল

কমছে নিবন্ধন ফি, দুর্ঘটনা বাড়ার আশঙ্কা মোটরসাইকেল নিরুৎসাহিত করে গণপরিবহনকে উন্নত করলে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব : সাইদুর রহমান

খলিলুর রহমান | প্রকাশের সময় : ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১২:০১ এএম

রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে দিন দিন বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা। আর প্রাণহানির বড় কারণ বেপরোয়া মোটরসাইকেল। সড়কে প্রায় ৩০ ভাগ দুর্ঘটনাই মোটরসাইকেল আরোহীর ঘন ঘন লেন পরিবর্তন, নিয়ম না জানা বা জানলে না মানা, যানজট এড়িয়ে তাড়াতাড়ি গন্তব্যে পৌঁছার কারণে ঘটছে। এছাড়া সম্প্রতি মোটরসাইকেলের নিবন্ধন ফি কমিয়ে অর্ধেক করা হয়েছে। এতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা পরিমান বেড়ে যাবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, এখনই বিকল্প ব্যবস্থা না নেয়া হলে সামনে আরো ভয়াবহ অবস্থা দেখা দিবে। তবে মোটরসাইকেল নিয়ে আলাদা পরিকল্পনার কথা বলছে ট্রাফিক পুলিশ।

চলতি বছর রোড সেফটি ফাউন্ডেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠানের করা প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সালে দেশে ৪ হাজার ৭৩৫টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫ হাজার ৪৩১ জন নিহত এবং ৭ হাজার ৩৭৯ জন আহত হয়েছেন। এতে বলা হয়, গত বছর ১ হাজার ৩৭৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১ হাজার ৪৬৩ জন নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহত মানুষের ২৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ। অদক্ষ চালক, বেপরোয়া গতি, ট্রাফিক সিগন্যাল অমান্য করা এবং অসাবধানতাই এসব দুর্ঘটনার কারণ।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সারা দেশে নিবন্ধিত মোটরসাইকেলের ২৫ শতাংশই ঢাকায়। প্রতিদিন মোটরসাইকেল নিবন্ধিত হচ্ছে গড়ে ৪১৫টি। এছাড়াও বিআরটির তথ্যমতে, সারা দেশে ৩১ লাখ মোটরসাইকেল রয়েছে। তবে এর মধ্যে লাইসেন্স রয়েছে মাত্র ১৮ লাখ চালকের। তবে সম্প্রতি মোটরসাইকেলের নিবন্ধন ফি কমিয়ে অর্ধেক করা হয়েছে। নতুন নির্ধারিত ফি’র কারণে এখন থেকে গ্রাহকদের নিবন্ধন খরচ অর্ধেক কমে যাচ্ছে। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় নিবন্ধন ফি কমানোর যে প্রস্তাব দিয়েছিল তা ইতোমধ্যে অনুমোদন করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।

নতুন করে ফি নির্ধারণ করায় এখন থেকে ১০০ সিসি বা তার নিচের ইঞ্জিন ক্ষমতার মোটরসাইকেলের নিবন্ধনে খরচ হবে ২ হাজার টাকা। যা এতদিন ছিলো ৪ হাজার ২০০ টাকা। আর ১০০ সিসির উপরের ইঞ্জিন ক্ষমতার মোটরসাইকেলের নিবন্ধন ফি হবে ৩ হাজার টাকা। যা আগে ছিল ৫ হাজার ৬০০ টাকা। সর্বশেষ ২০১৪ সালে মোটরযান নিবন্ধন ফি নির্ধারণ করা হয়েছিল।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, গত বছরের ১৬ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ- জাপান যৌথ সরকারি বেসরকারি অর্থনৈতিক সংলাপ’ বৈঠকে মোটরসাইকেলের নিবন্ধন ফি বাজার মূল্যের ১০ শতাংশের মধ্যে নির্ধারণের সিদ্ধান্ত হয়। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্য অনুযায়ী, করোনা মহামারির কারণ চলাচল সীমিত থাকলেও গত বছর সারা দেশে ৩ লাখ ১১ হাজার ১৬টি মোটরসাইকেল নিবন্ধন নিয়েছেন গ্রাহকরা। ২০১৯ সালে সারাদেশে ৪ লাখ ১ হাজার ৪৫২টি মোটরসাইকেলের নিবন্ধন নিয়েছেন গ্রাহকরা। ২০১৮ ও ২০১৭ সালে যথাক্রমে এই সংখ্যা ছিল তিন লাখ ৯৩ হাজার ৫৪৫ ও তিন লাখ ২৫ হাজার ৮৭৬টি। অর্থাৎ দেশে মোটরসাইকেলের ব্যবহার ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিআরটিএ’র মুখপাত্র পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মাহবুব-ই-রব্বানী দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, সঠিক নিয়ম মেনেই লাইসেন্স দেয়া হয়। কিন্তু লাইসেন্স নেয়ার পর চালকরা নিয়ম মানেন না। এছাড়াও অনেকেই লাইসেন্স না নিয়ে মোটারসাইকেলে চালাচ্ছেন। এমনকি যত্রতত্র মোটরসাইকেল চালানোর কারণেই দুর্ঘটনা বাড়ছে বলে মনে করছেন তিনি।

তবে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, শুধু নিবন্ধনের ফ্রি নয়, দামও কমিয়ে দিয়ে মানুষকে মোটরসাইকেল ব্যবহারে উৎসাহী করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে গণপরিবহন বাড়ানো হচ্ছে না। সারা বিশ্বে গণপরিবহণ উন্নতি করা হচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের চিত্র উল্টো। তাই বেশি বেশি মোটরসাইকেলে ক্রয় করছে মানুষ। এছাড়াও বাংলাদেশের রাজনীতিতে মোটরসাইকেল সংস্কৃতি রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, তরুণ প্রজন্মের যারা রাজনীতির সাথে জড়িত তারা বেপরোয়াভাবে মোটরসাইকেল চালচ্ছে। তবে মোটরসাইকেল নিরুৎসাহিত করে গণপরিবহনকে উন্নত করলে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।

গত কয়েকদিন রাজধানীর মতিঝল, গুলিস্তান, মহাখালী, ধানমন্ডি, কলাবাগান, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, ফার্মগেটসহ বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে এমন দৃশ্য দেখা গেছে। যাত্রাবাড়ী, মতিঝিল শাপলা চত্বর, কারওয়ান বাজার, বনানী, গুলশান, কুড়িল, বাড্ডা, ধানমন্ডি-২৭, মৌচাক, মালিবাগ, শাহবাগ, সায়েদাবাদ, তেজগাঁও সাতরাস্তা, মগবাজার, বিমানবন্দর রেলস্টেশনসহ বিভিন্ন এলাকায় মোটরসাইকেল চালকদের ডেকে ডেকে যাত্রী তুলতেও দেখা গেছে। শুধু তাই নয়, যাত্রীদের নিয়ে নিয়ম না মেনে বেপরোয়াভাবে গন্তব্যে নিয়ে যেতে দেখা গেছে।

মতিঝিল এলাকায় আবুল কালম আজাদ নামের এক মোটরসাইকেল চালকের কাছে দুর্ঘটনার কারণ চানতে চাওয়া হলে তিনি দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, সবাই চায় আগে যেতে। আগে যাওয়ার তাড়াহুড়ার কারণেই দুর্ঘটনা বেশি ঘটছে। শাহবাগে মোতালিব নামের আরেক চালক বলেন, আমরা কেউই আইন মানি না। আইন অমান্য করার কারণেই দুর্ঘটনা বেশি ঘটছে। শুধু তাই নয়, অনেক চালক ট্রাফিক আইন সম্পর্কে কোনো জ্ঞান নেই বলেও জানান তিনি।

রহমত আলী নামের এক মোটরসাইকেল চালক দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, যারা বাস চালায় তারা ডানে-বামে দেখে না। হুট করে তারা রিকশা ও মোটর সাইকেলকে চাপা দেয়। এতে দুর্ঘটনা ঘটে। তবে রহিম মিয়া নামের এক বাস চালক বলেন, মোটরসাইকেল চালকরা নিয়ম না মেনে বেপরোয়াভাবে রাস্তায় চলাচল করে। এতে দুর্ঘটনার শিকার হন।

এদিকে, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা গত চার বছরে বেড়েছে চারগুণ। বুয়েটের দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩ হাজার ২৫৮ জন। এর মধ্যে এক হাজার ৫৭ জনই মারা গেছেন মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়। কিন্তু এমন দুর্ঘটনা কেন ঘটছে জানতে চাইলে বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল অধ্যাপক মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, ঢাকা শহরসহ সারা দেশে উন্নতমানের বাস সার্ভিস চালু করা এখনো সম্ভব হয়নি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব উন্নত মানের বাস সার্ভিস চালু করা উচিৎ। তা হলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

ডিএমপির ট্রাফিক পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মো. মুনিবুর রহমান দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, মোটরসাইকেলের দুর্ঘটনাগুলো পর্যালোচনা করা হচ্ছে। যেসব জায়গায় দ্রুতগতিতে মোটরসাইকেলে চলছে ওইসব এলাকায় কিছু লেন থাকলে দুর্ঘটনা কমানো সম্ভব। এক্ষেত্রে যেসব জায়গায় রাস্তা বড় আছে, সেই সব জায়গায় লেন করার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে পুলিশ ও সিটি করপোরেশনসহ অন্যান্য সংস্থার সাথে সম্বনয় করে লেন করা হবে। এছাড়া সবাই সচেতন ও আইনের বাস্তবায়ন করলে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।

ফুটপাতে বেপরোয়া মোটরসাইকেল : রাজধানীর কারওয়ান বাজার, বাংলামোটর, শাহবাগ, মালিবাগসহ বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিনে দেখা গেছে, আইন-কানুন না মেনে সময় বাঁচাতে ফুটপাতে চলছে মোটরসাইকেল। এতে সাধারণ মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। শুধু তাই নয়, সিগন্যালে দীর্ঘ সময়েও যখন ট্রাফিক পুলিশের হাতের ইশারা মেলে না, তখন তারা একটু এদিক সেদিক দিয়ে চলে যাওয়ার চেষ্টা করেন। সুযোগমতো বাইক উঠিয়ে দেন ফুটপাতে। আর এ নিয়েই বাধে যত কান্ড।

পান্থপথ এলাকার বাসিন্দা সেলিম আহমেদ। তিনি খিলক্ষেত এলাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। সেই সুবাধে প্রতিদিন পান্থপথ থেকে খিলক্ষেত এলাকায় যেতে হয়। গতকাল তিনি দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, প্রতিদিন সকালে বাসা থেকে বের হলেই দেখা মেলে অসহনীয় যানজটের। কর্মস্থলে যেতে বাসে ওঠা নিয়ে করতে হয় রীতিমতো যুদ্ধ। বাসে উঠতে না পারলে অপেক্ষা আর অপেক্ষা। এরপর অতিষ্ট হয়ে ফুটপাত ধরে হাঁটা। যানজটের কারণে অনেকে মাঝপথে বাস থেকে নেমে হাঁটা শুরু করি। কিন্তু বেপরোয়া মোটর সাইকেল চালকরা প্রতিদিনই ফুটপাতের উপর দিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়। অনেক সময় পথচারীদের সঙ্গে মোটরসাইকেল চালকদের ঝগড়াঝাটির ঘটনাও ঘটে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পথচারী দৈনিক ইনকিলবকে বলেন, সবার আগে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা দরকার। শুধু বাইকারদের পেছনে লেগে থেকে লাভ নাই।

মোটরসাইকেলে প্রাণ ঝরছেই: ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে সড়ক-মহাসড়কে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ঘটেই চলেছে। গত ২৩ জানুয়ারি রাজধাীর হানিফ ফ্লাইওভারে বাসচাপায় পুলিশ সদস্য মফিজুল ইসলামসহ দুইজন নিহত হন। নিহত অপরজন হলেন- আক্তার হোসেন ওরফে আক্তারুজ্জামান বাবু। তিনি ইউএস-বাংলা মেডিকেলে চাকরি করেন। এর আগে ৪ জানুয়ারি রাজধানীর দারুস সালাম এলাকায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন তরুণ অভিনেত্রী আশা চৌধুরী। এছাড়াও গত সোমবার বগুড়ায় ট্রাকের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই সহোদর নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন- জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার বাঁশাতা মধুপুকুর এলাকার আফতাব হোসেনের ছেলে কলেজছাত্র মাসুদ ও আলম হোসেন। গতকাল নাটোর-ঢাকা মহাসড়কের হয়বতপুর বাজারে ট্রাকচাপায় আমির হোসেন নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। পরে এর প্রতিবাদে এক ঘন্টা নাটোর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করে রাস্তায় বসে বিক্ষোভ করে এলাকাবাসী। এতে রাস্তার দুপাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। নিহত আমিরুল পেশায় একজন দর্জি ও লক্ষীপুর খোলাবাড়িয়া ইউনিয়নের ষোলোঘর এলাকার বাসিন্দা।

নাটোর থানার ওসি জাহাঙ্গীর আলম জানান, দর্জি আমির হোসেন হয়বতপুর বাজার থেকে ষোলোঘরে নিজ বাড়ি ফেরার সময় মহাসড়কের হয়বতপুর বাজারে একটি ট্রাক তার মোটরসাইকেলকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতালে পাঠায়। ওসি আরও জানান, দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাওয়ায় ড্রাইভারকে আটক করতে না পারলেও ঘাতক ট্রাকটিকে আটক করে পুলিশ।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (7)
মোঃ দুলাল মিয়া ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১:০৪ এএম says : 0
এই হুনডাগুলি সাধারণ লোকের নয়।মন্ত্রী এমপিদের।
Total Reply(0)
Mahfuj Patwary ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৩:০৭ এএম says : 0
স্মার্ট কার্ড লাইসেন্স কবে থেকে চালু হবে কেউ কি এ তথ্য জানেন?
Total Reply(0)
মিনহাজ ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৩:০৮ এএম says : 0
অদক্ষ চালক, বেপরোয়া গতি, ট্রাফিক সিগন্যাল অমান্য করা এবং অসাবধানতাই এসব দুর্ঘটনার কারণ।
Total Reply(0)
তানিয়া ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৩:১১ এএম says : 0
সবাই সচেতন ও আইনের বাস্তবায়ন করলে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব
Total Reply(0)
জাফর ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৩:১১ এএম says : 0
মোটরসাইকেল চালকরা নিয়ম না মেনে বেপরোয়াভাবে রাস্তায় চলাচল করে। এতে দুর্ঘটনার শিকার হন।
Total Reply(0)
পলাশ ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৩:১২ এএম says : 0
মোটরসাইকেল নিরুৎসাহিত করে গণপরিবহনকে উন্নত করলে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব
Total Reply(0)
Mizanur Rahman ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৬:০১ এএম says : 0
If people can transfer their registration area like Dhaka to Khulna, or bagura to Dhaka then people should disintesest to buy new one for getting Dhaka metro number plate
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন