শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

আন্তর্জাতিক সংবাদ

তাজিকিস্তানে ৬.৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, ভারত-পাকিস্তানেও কম্পন

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৯:৪০ এএম | আপডেট : ১০:১১ এএম, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

তাজিকিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৩। ভূমিকম্পে কেঁপেছে পাঞ্জাব, দিল্লী, জম্মু-কাশ্মীরসহ গোটা উত্তর ভারত। পাকিস্তানের ইসলামাবাদ, লাহোর, পেশোয়ারেও কম্পন অনুভূত হয়েছে। শুক্রবার রাত ১০টা ৩৪ মিনিটে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। মাটি থেকে এর গভীরতা ছিল ৯১ দশমিক ৬ কিলোমিটার। এর উৎপত্তিস্থল ছিল তাজিকিস্তান মুরগাব শহর থেকে ৩৫ কিলোমিটার পশ্চিমে। খবর টাইস অব ইন্ডিয়া ও এনডিটিভির।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, শুক্রবার স্থানীয় সময় রাত ১০টা ৩১ মিনিটে ভূমিকম্পটি অনুভূত হয়। ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল তাজিকিস্তানে।
ভূমিকম্পের প্রভাবে দিল্লি ও আশপাশের এলাকায়ও শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হয়েছে। এ সময় অনেকেই আতঙ্কে ঘর ছেড়ে সড়কে বেরিয়ে আসেন।
ভারতের সীমান্তবর্তী পাকিস্তানের বেশকিছু শহরেও একই সময়ে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ, পেশাওয়ার ও পূর্ব অঞ্চলের শহর লাহোরেও ভূমিকম্প হয়েছে।
এর আগে প্রাথমিকভাবে এনডিটিভি জানায়, ৬ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপেছে পাঞ্জাবের অমৃতসর। কম্পন অনুভূত হয়েছে রাজধানী দিল্লী থেকেও। ভারতের জাতীয় ভূতাত্ত্বিক কেন্দ্রের তথ্য, অনুযায়ী ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল পাঞ্জাবের অমৃতসর থেকে ২১ কিলোমিটার দূরে। ভূমিকম্পের পরপরই লোকজন ঘর থেকে বাইরে বেরিয়ে আসে। দিল্লীসহ এর আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকেও কয়েক সেকেন্ড ধরে কম্পন অনুভূত হয়। একই চিত্র দেখা যায় পঞ্জাব, হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, জম্মু ও কাশ্মীরসহ উত্তর ভারতের বহু রাজ্যে। তবে রাতে এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত কোন ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার পরপরই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এক টুইটে বলেন, দিল্লিতে ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে। সবার নিরাপত্তা প্রার্থনা করছি। সূত্র : টাইস অব ইন্ডিয়া ও এনডিটিভির।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (1)
Bongo... ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১১:০৮ এএম says : 0
High rise building is the root cause of increased rate of earthquake in the world. Save science from being a religion of fucking our mother nature to serving our mother nature.
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন