রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেয়া হয়েছে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিবস ১২ রবিউল আওয়ালকে। গত সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর দিবসটিতে বাংলাদেশের সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন ও অফিস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। এছাড়া বিদেশি ক‚টনৈতিক মিশন ও দূতাবাসগুলোতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। অবিলম্বে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের অভিনন্দন
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্মদিবস ঈদ-ঈ-মীলাদুন্নবী (সা.)কে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন। গতকাল এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীন ও মহাসচিব আল্লামা শাব্বীর আহমদ মোমতাজী পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর দিবসটিতে বাংলাদেশের সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন ও অফিস প্রাঙ্গণ এবং বিদেশি ক‚টনৈতিক মিশন ও দূতাবাসগুলোতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
ছারছীনা পীর সাহেবের অভিনন্দন
এদিকে, স¤প্রতি পবিত্র ঈদ-ঈ-মীলাদুন্নবী (সা.)কে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় আমীরে হিযবুল্লাহ আলহাজ হযরত মাওলানা শাহ্ মোহাম্মদ মোহেব্বুল্লাহ পীর ছাহেব ছারছীনা সরকারকে অভিনন্দন ও মোবারকবাদ জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, হযরত নবী করীম (সা.) আমাদের ঈমানের অংশ। নবীর প্রতি ভালবাসাই প্রকৃত ঈমান। বর্তমান সরকার দেশের নব্বই ভাগ জনগণের মনোভাবের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এভাবে তারা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের পোষকতাসহ ওলামায়ে কেরামের মর্যাদা বৃদ্ধির পদক্ষেপে কাজ করে যাচ্ছেন। দোয়া করি আল্লাহপাক ইসলামের স্বার্থে তাদেরকে বহুমূখী খেদমত করার তাওফীক দান করুক।
মন্তব্য করুন