বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সারা বাংলার খবর

বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু-১ নির্মাণ কাজের অগ্রগতি পরিদর্শনে পররাষ্ট্র সচিব

রামগড় (খাগড়াছড়ি) উপজেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ৫ মার্চ, ২০২১, ২:৫৪ পিএম

খাগড়াছড়ি রামগড়ে বাংলাদেশ- ভারত মৈত্রী সেতু-১ এর নির্মাণ কাজের অগ্রগতি রবিবার(৫ মার্চ) সকাল ১১টায় পরিদর্শণ করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পররাষ্ট্র সচিব(সিনিয়র সচিব) জনাব মাসুদ বিন মোমেন।
এসময় সফর সঙ্গী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেঃ জেনারেল ওয়াকারুলজ্জামান, সশস্ত্র বিভাগের গোয়েন্দ পরিদপ্তরে মহাপরিচালক ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল আতিকুর রহমান,২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল সাইফুল আবেদিন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পিএস টু সিনিয়র সচিব----,
গুইমারা ২৪ফিল্ড আর্টিলারি ব্রিগ্রেড কমান্ডার ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, রামগড় ৪৩ বিজিবি জোন কমান্ডার লে: কর্ণেল আনোয়ারুল মাযহার প্রমূখ।

এসময় বাংলাদেশ- ভারত মৈত্রী সেতু ১ এর কাজের অগ্রগতি পরিদর্শণ শেষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পররাষ্ট্র সচিব(সিনিয়র সচিব) জনাব মাসুদ বিন মোমেন সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু ১ নিমার্ণের ফলে দীর্ঘ দিনের আশা পুরন হতে যাচ্ছে উভয়দেশের। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বাংলাদেশ-ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আগামী ২৬ শে মার্চ বাংলাদেশের মহোৎসবে শামিল হবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তখন আনুষ্ঠানিক ভাবে বাংলাদেশের ফেনী নদীর ওপরে নির্মিত বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী-১ সেতুটির যৌথভাবে উদ্বোধন করবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

রামগড়ের মহামুনিস্থ বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু ১ পরিদর্শন কালে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, সেতুটি উদ্বোধন হলেও সেতুর কার্যক্রমে আরো আনুষ্ঠানিকতা রয়ে গেছে। সেতুটির ফলে দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিকভাবে অনেক অগ্রগতি সৃষ্টি হবে। পররাষ্ট্র সচিব বলেন, তিস্তা চুক্তির ব্যাপারে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের সাথে আলোচনা হয়েছে। আগামী ১৬ মার্চ ভারতের পানি সম্পদ সচিবের সাথে বৈঠক করার কথা রয়েছে এরপরেই দুই দেশের পানি সম্পাদ মন্ত্রীদের বৈঠক হবে। আমরা আশাবাদী বৈঠকগুলি হলেই তিন্তাসহ ৬টি নদীর ব্যাপারে একটা অগ্রগতি হবে।

এতে আরো উপস্থিত ছিলেন খাগড়াছড়ি জেলা সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শাকিল মো. ফয়সাল, রামগড় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মু. মাহমুদ উল্লাহ মারুফ, ওসি(তদন্ত)মনির হোসেনসহ উচ্চপদস্ত কর্মকর্তাসহ স্থানীয় সাংবাদিক প্রমূখ।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন