শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

ইসলামই নারীর প্রকৃত অধিকার দিয়েছে

নিজেদের অধিকার আদায়ে নারীদের যোগ্যতা অর্জন করতে হবে বিশ্ব নারী দিবসে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৯ মার্চ, ২০২১, ১২:০০ এএম

জাতির পিতার উদ্ধৃতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ইসলামিক ইতিহাস পড়ে জানতে পারি যে, মুসলমান মেয়েরা পুরুষদের সাথে যুদ্ধক্ষেত্রে যেত, অস্ত্র এগিয়ে দিত, আহতদের সেবা শুশ্রুশা করত। হজরত রাসুলে কারিম (সা.)-এর স্ত্রী হজরত আয়েশা (রা.) নিজে বক্তৃতা করতেন। দুনিয়ায় ইসলামই নারীর প্রকৃত অধিকার দিয়েছে। জাতির পিতার ’৫৪ সালের চীন সফর নিয়ে লেখা ‘আমার দেখা নয়া চীন’ বইয়ের কয়েকটি বিশেষ লাইন উদ্ধৃতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নয়া চীনের মেয়েরা আজকাল জমিতে, ফ্যাক্টরিতে, কল-কারখানাতে, সৈন্যবাহিনীতে দলে দলে যোগদান করছে। তাদের সংখ্যা স্থানে স্থানে শতকরা ৪০ জনের ওপরে।

প্রধানমন্ত্রী গতকাল সোমবার আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে একথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত বাংলাদেশ শিশু একাডেমী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত মূল অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন।

মহিলা ও শিশু প্রতিমন্ত্রী বেগম ফজিলাতুননেসা ইন্দিরার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো বক্তব্য রাখেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সায়েদুল ইসলাম, জয়িতা পদক প্রাপ্তদের পক্ষে নিজস্ব অনুভূতি ব্যক্ত করে বক্তব্য রাখেন জয়িতা হাছিনা বেগম নীলা। মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, পদস্থ সামারিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা, বিভিন্ন কূটনৈতিক মিশন ও দূতাবাসের প্রতিনিধি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি এ সময় দেশের স্বাধীনতা অর্জনে তার মা, মহীয়সী নারী বেগম ফজিলাতুননেছা মুজিবের জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের মানুষ করার পাশাপাশি যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব জেলে থাকতেন তখন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ থেকে শুরু করে দলের কার্যক্রম দেখা, আন্দোলন-সংগ্রাম গড়ে তোলা সবকিছু তিনিই করেছেন পর্দার আড়াল থেকে, কখনও কোন প্রচার তিনি চাননি। কাজেই, আমরা যে স্বাধীনতা অর্জন করেছি- তার পেছনে আমার মা বেগম ফজিলাতুননেছা মুজিবের অনেক অবদান রয়েছে।

তার মায়ের মতামতকে জাতির পিতা সবসময়ই অত্যন্ত গুরুত্ব দিতেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে কোনো অর্জনের পেছনে একজন নারীর যে অবদান থাকে- সেটাই এখানে সব থেকে বড় কথা। নারীদের অবগুন্ঠণমুক্ত হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য এ সময় উদাত্ত আহ্বান জানান তিনি। দেশের নারী সমাজকে নিজ নিজ অধিকার আদায়ে নিজেদের যোগ্যতা হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের এ সমাজকে যদি আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই তাহলে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলে এক হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি নারীদের একটা কথাই বলব- নারীদের অধিকার দাও, অধিকার দাও বলে চিৎকার করা, বলা আর বক্তৃতা দেওয়া- এতে কিন্তু অধিকার আদায় হয় না। অধিকার আদায় করে নিতে হবে। অধিকার আদায়ের মতো যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।

জাতীয় কাজী নজরুল ইসলাম-এর কবিতা নারী এর কয়েকটি পংক্তি’ বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর/অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর’ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নারীকে আপন ভাগ্য নিয়ন্তা হতে হবে। শেখ হাসিনা বলেন, সেই যোগ্যতা আসবে শিক্ষা-দীক্ষা এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে। যে কারণে দেশ স্বাধীন হওয়ার পরই এদেশে নারী শিক্ষা বাধ্যতামূলক এবং অবৈতনিক করে দেন জাতির পিতা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার ২ কোটি ৫ লাখ ছেলে-মেয়েকে বৃত্তি-উপবৃত্তি দিচ্ছে যার মধ্যে বেশিরভাগই নারী। সমাজকে যদি গড়ে তুলতে হয় তবে, নারী-পুরুষ সকলকেই শিক্ষা দিতে হবে। যে কারণে আমরা প্রতিটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রেও নারী-পুরুষ নির্বিশেষে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছি।

শেখ হাসিনা অতীত স্মরণ করে বলেন, তিনি ’৯৬ সালে সরকারে এসে দেখেছেন কোনো নারীই ডিসি, এসপির কোনো পদ পেত না, উপজেলায় কোনো ইউএনও’র পদ পেত না; কিন্তু তার সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এখন সকল পদে নারীরা আসীন হয়েছেন। তিনি উদাহরণ দেন, জাতীয় সংসদের স্পিকার, সংসদ নেতা, বিরোধী দলীয় নেতা, সংসদীয় উপনেতা সবাই মহিলা। এটাই বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় অর্জন। তিনি বলেন, অতীতে ধর্মের নাম নিয়ে বা সামাজিকতার কথা বলে নারীকে পশ্চাৎপদ করে রাখার অপচেষ্টা সমাজ থেকে দূর হয়েছে।

বিভিন্ন প্রতিক‚লতাকে পাশ কাটিয়ে জীবন সংগ্রামে জয়ী নারীদের সম্মাননা দেয়ার জন্য বিশেষ উদ্যোগ হিসেবে ‘জয়িতা অন্বেষণে বাংলাদেশ’ শীর্ষক কর্মসূচির মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখার জন্য প্রতি বছর আন্তর্জাতিক নারী দিবসে ৫ জন ‘জয়িতা’কে জাতীয় পর্যায়ে সম্মাননা প্রদান করা হয়। এবারেও ৫ জনকে জয়িতা সম্মাননায় ভূষিত করা হয়েছে। তারা হচ্ছেন- অর্থনৈতিকভাবে সফল নারীর ক্যাটাগরিতে হাছিনা বেগম নীলা, শিক্ষা ও চাকরির সাফল্যের ক্যাটাগরিতে মিফতাহুল জান্নাত, সফল জননী নারী ক্যাটাগরিতে মোসাম্মাৎ হেলেন্নেছা বেগম, নির্যাতিতা-বিজয়ী নারী ক্যাটাগরিতে বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা রবিজান এবং সমাজ উন্নয়নে অসমান্য অবদানের জন্য অঞ্জনা বালা বিশ্বাস।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মাতৃত্বকালীন ছুটির মেয়াদ ৬ মাসে বর্ধিতকরণসহ সন্তানের পরিচয়ের ক্ষেত্রে বাবার নামের পাশাপাশি মায়ের নাম বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। অতীতে রাজশাহীতে একবার প্রমিলা ফুটবল আয়োজনে ব্যর্থ হবার কাহিনী বর্ণনা করে শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পরই দেশের নারীদের পুরুষের সমান সুযোগ সৃষ্টিতে তার সরকার কাজ করছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পরই সবক্ষেত্রে আমরা নারীদের একটা সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছি, যেটা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানেরই চিন্তার ফসল। তিনি দেশের জনসংখ্যার অর্ধেক নারী সমাজ হওয়ার উল্লেখ করে বলেন, সমাজের এই অর্ধেক অংশ যদি অকেজো থাকে। সমাজটা তা হলে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলবে।

প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বেগম ফহিলাতুননেসা ইন্দিরা বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার হিসেবে ১ লাখ টাকার চেক, সম্মাননা ক্রেস্ট এবং সনদ তুলে দেন।

নারী উন্নয়ন ও নারীর ক্ষমতায়নে তার সরকারের গৃহীত পদেক্ষেপের চুম্বক অংশ তুলে ধরে তিনি বলেন, সরকার পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন ২০১০, জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি ২০১১, নারী উন্নয়নে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা-২০১৩-২০২৫ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০ প্রণয়ন করেছে। নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা ২০১৩-২০২৫, পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) বিধিমালা-২০১৩, ডিএনএ আইন-২০১৪, যৌতুক নিরোধ আইন-২০১৮, বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন-২০১৭, বাল্যবিবাহ নিরোধ বিধিমালা-২০১৮।

১৮৫৭ সালের ৮ মার্চ নিউইয়র্ক শহরের একটি পোশাক কারখানায় নারী পোশাক শ্রমিকরা পুরুষের সমান ন্যায্য মজুরি ও দৈনিক ৮ ঘণ্টা শ্রমের দাবিতে আন্দোলন করলে পুলিশ নির্যাতন চালায় এবং অনেককে গ্রেপ্তার করে। এ দাবিতে ওই একই দিনে ১৯০৮ সালে আরো আন্দোলন-সংগ্রাম হয়। সেই দিনটিকে স্মরণ করে পরে বিভিন্ন সংস্থা ও নারী ব্যক্তিত্বের বিশেষের দাবির প্রেক্ষিতে ১৯৭৭ সালে জাতিসংঘ ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালনের ঘোষণা দেয়।

জিয়া ২৫ ও ২৬ মার্চ মানুষ হত্যা করেছে : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২৫ মার্চ চট্টগ্রামে যারা ব্যারিকেড দিচ্ছিল তাদের অনেককে জিয়াউর রহমান গুলি করে হত্যা করেন। শুধু তাই নয়, জিয়া ২৫ ও ২৬ দুই দিনই হত্যাকান্ড চালান। ২৭ তারিখ সোয়াত জাহাজ থেকে অস্ত্র নামাতে গিয়েছিলেন জিয়া। তিনি যাতে অস্ত্র নামাতে না পারেন, আমাদের স্বাধীনতাকামীরা তাকে আট।

গতকাল আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ৭ মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত দলটির আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, চট্টগ্রামের হান্নান সাহেব গংরা ঘোষণা দিয়েছিলেন। জহুর আহমেদ চৌধুরী সাহেব বলেছিলেন, আমরা তো ঘোষণা দিয়েই যাচ্ছি। সেনাবাহিনীর একজনকে এনে ঘোষণা দিলে একটা যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব থাকবে। ওই সময় মেজর রফিক সাহেব অ্যাম্বুশ (আক্রমণ) করে বসেছিলেন। তিনি বলেন, আমি এখান থেকে সরলে পাকিস্তানিরা জায়গাটা দখল করে নেবে। যার কারণে জিয়াউর রহমান যেহেতু জনগণের কাছে ধরা ছিলেন, তাকে ধরে নিয়ে এসে ঘোষণা পাঠ করতে বলা হয়। সেই থেকে তাকে ঘোষক বলে প্রচার চালায়। কিন্তু তিনি (জিয়াউর রহমান) যে ২৫ ও ২৬ মার্চ মানুষ হত্যা করেছেন, সে কথা ভুলে যায়।

তিনি আরও বলেন, জাতির পিতাকে হত্যা করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছেন যেই জিয়া, সেই জিয়ার দলের নেতারা ৭ মার্চের ভাষণের মর্ম বুঝবে না, এটাই স্বাভাবিক। ধরে নিতে হবে তারা তাদের পুরোনো প্রভুদের ভোলেনি। তাদের পালিত দল হিসেবে তারা এখনও আছে।

শেখ হাসিনা বলেন, তিনি তো আগাগোড়া পাকিস্তানের দালালি করে আসছেন। তার জন্মও সেখানে। লেখাপড়াও ওখানে। তিনি কবে বাংলাদেশের হলেন? চাকরি সূত্রে বাংলাদেশে এসেছে। সে সূত্রে বিবাহ করে পরবর্তীতে থেকে যায়। এটাই তো বাস্তবতা। তারপরও যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন তাদের সম্মান দেয়া হয়েছে। কিন্তু এদের চরিত্র তো বদলায়নি। ঠিকই বেঈমানি-মুনাফেকি করেছেন। একটা মেজর ছিলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাকে প্রমোশন দিয়ে মেজর জেনারেল করেছেন। সেই এই হত্যাকান্ডের (১৫ আগস্ট) মূলহোতা ছিলেন এবং ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। যারা ১৫ আগস্টের হত্যার সঙ্গে জড়িত, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা করে, দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের হাতে অস্ত্র তুলে দেয়, এ দেশকে সম্পূর্ণ ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়, তাদের তৈরি করা রাজনৈতিক দল থেকে বাংলাদেশের মানুষ কী আশা করবে?

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা দেশের উন্নয়ন করেছি, এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি, এটা তাদের একটু পছন্দ নয়। তাদের কাছে ক্ষমতা ভোগের বস্তু। বিলাসী জীবন কাটিয়েছে। এরা মানুষের কষ্ট বুঝবে কী করে? আমি আমাদের নেতাকর্মীদের বলবো, ওরা কি বলল, এটা নিয়ে কথা বলার দরকার নেই, চিন্তা করার দরকার নেই। এ করোনায় তারা কত কথা বলেছে; কিন্তু টিকা তো তাদের নিতে হলো। আমি সরকারে আছি, পয়সা দিয়ে টিকা কিনে ফ্রি দিচ্ছি। বিনা পয়সার টিকা তো বিএনপি নেতারা নিয়েছেন। এর আগে কী বলেছেন? এজন্য তারা কী বলল তা দেখার দরকার নেই।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (7)
আজিজ ৯ মার্চ, ২০২১, ২:৩৯ এএম says : 0
একদম খাঁটি ও সুন্দর কথা বলেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
Total Reply(0)
নওরিন ৯ মার্চ, ২০২১, ২:৪৭ এএম says : 0
ইসলাম নারীদের সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদা দিয়েছে মা হিসেবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘মায়ের পদতলে সন্তানের বেহেশত’।
Total Reply(0)
বুলবুল আহমেদ ৯ মার্চ, ২০২১, ২:৫১ এএম says : 0
ইসলাম-পূর্বে নারীরা ছিল অত্যন্ত অসহায়। তাদের ব্যাপারে বুদ্ধি ও যুক্তিসঙ্গত কোনো ব্যবস্থাই নেওয়া হত না। একমাত্র বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (স) নারী জাতির প্রকৃত মুক্তি ও স্বাধীনতা দিয়েছেন। দিয়েছেন পূর্ণ অধিকার ও মর্যাদা।
Total Reply(0)
কামাল ৯ মার্চ, ২০২১, ২:৫২ এএম says : 0
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অষংখ্য ধন্যবাদ
Total Reply(0)
তুষার ৯ মার্চ, ২০২১, ২:৫৪ এএম says : 0
নারীকে সম্মান দিতে ও নারীর অধিকার আদায়ে আমাদেরকে সবচেয়ে বেশি আগ্রহী হতে হবে।
Total Reply(0)
Babul Hossain ৯ মার্চ, ২০২১, ৪:২৮ এএম says : 0
Aayesha (RA) has saved the status of Prophet Muhammad (SAW) by declaring war on Ali (RA) and his perverted shia followers.
Total Reply(0)
তিনা ৯ মার্চ, ২০২১, ১১:০৫ এএম says : 0
নারী নিরাপত্তা নিয়ে সরকারকে আরও কাজ করতে হবে
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন