বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

বিনোদন প্রতিদিন

স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে নতুন আয়োজনে পঞ্চাশ শিল্পীর কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীত

বিনোদন রিপোর্ট: | প্রকাশের সময় : ২৮ মার্চ, ২০২১, ১২:০১ এএম

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে নতুন আয়োজনে নির্মিত হয়েছে জাতীয় সঙ্গীত। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত সঙ্গীত পরিচালক কৌশিক হোসেন তাপসের সংগীতায়োজনে জাতীয় সঙ্গীতে কণ্ঠ দিয়েছেন দেশের পঞ্চাশজন বিশিষ্ট শিল্পী। এদরে মধ্যে পঁচিশজন পুরুষ ও পঁচিশজন নারী কণ্ঠশিল্পী রয়েছেন। তারা হলেন, রফিকুল আলম, খুরশীদ আলম, ফকির আলমগীর, মাহমুদ সেলিম, হামিন আহমেদ, মাকসুদ, হাসান, এস আই টুটুল, সুজিত মুস্তাফা, বালাম, রবি চৌধুরী, মিজান, অর্ণব, মিলন মাহমুদ, আরিফিন রুমি, রাফা, অদিত, পারভেজ, মুন, শামিম, প্রিয়, হাসিব, এবিডি, পুলক, শাহিন সামাদ, ফাতেমা তুজ জোহরা, আবিদা সুলতানা, রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, শামা রহমান, ফাহমিদা নবী, দিলশাদ নাহার কাকলী, আঁখি আলমগীর, মেহরিন, রুমানা ইসলাম, তাশফি, লুইপা, দোলা, রেশমি, আনিকা, সিঁথি সাহা, সুনিধি নায়েক, টিনা রাসেল, অনিমা রায়, ঐশি, এলিটা, জুলি, আর্নিক, পুতুল, আয়শা মৌসুমী। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত গানটি দেশের তরুণ প্রজন্মের কাছে মাধুর্যমন্ডিত করে তুলতে উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করেছে টিএম প্রোডাকশান্স। পুরো আয়োজনটির সহযোগিতায় ছিলো ই কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি। স¤প্রতি মহান জাতীয় সংসদভবন প্রাঙ্গন ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ঐতিহাসিক শিখা চিরন্তনকে কেন্দ্র করে চিত্রায়িত হয়েছে এটি। নতুন প্রজন্মের মাঝে নতুন আয়োজনে জাতীয় সঙ্গীতকে ছড়িয়ে দেয়ার এ আয়োজন প্রসঙ্গে সরকারের আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক বলেন, আমাদের আইসিটি বিভাগের পরিকল্পনা ছিলো বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী ও স্বাধীনতার পঞ্চাশবছর পূর্তিকে স্মরনীয় করে রাখতে পঞ্চাশজন শিল্পীর অংশগ্রহণে জাতীয় সঙ্গীতটি নতুন করে তৈরি করার। যাতে মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী যারা মুক্তিযুদ্ধে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন, তাদের উপস্থিতির মধ্য দিয়ে আমাদের জাতীয় সঙ্গীতকে ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে আরও সুন্দর করে তুলে ধরতে পারি। কৌশিক হোসেন তাপস বলেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বিশেষ ক্ষণে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য প্রযুক্তি বিভাগের পক্ষ থেকে জাতীয় সঙ্গীত নির্মাণের এ দায়িত্বভার পাওয়া আমার জন্য সর্বোচ্চ সম্মান ও গর্বের। এতজন গুণী শিল্পীর সম্মিলনে গানটির নির্মাণ নি:সন্দেহে একটি ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতা হয়ে থাকবে। নতুন আয়োজনের জাতীয় সঙ্গীত গানবাংলাসহ দেশের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেল ও রেডিও স্টেশনসহ সকল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এখন প্রচার হচ্ছে।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন