মেধাবী গরীব শিক্ষার্থীদের সরকারি বৃত্তির পাশাপাশি অনেক বেসরকারি ব্যাংক বৃত্তি প্রদান করে থাকে। করোনা ভাইরাসের কারণে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে। তবে শারীরিকভাবে স্কুল কলেজে উপস্থিত না হলেও অনলাইন প্লাটফর্ম এর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এছারাও অ্যাসাইনমেন্ট, মডেল টেস্ট ও ফরম-ফিলাপ চলমান রয়েছে। অনলাইনে পড়া চালিয়ে যাওয়ার জন্য সকল ছাত্র ও ছাত্রীদের একটি স্মার্ট ফোন ও পযাপ্ত পরিমাণে ইন্টারনেট প্রয়োজন। বাংলাদেশে ইন্টারনেটের মূল্য বেশি হওয়ায় অনেকেই শিক্ষা জীবন চালিয়ে যেতে হিমশিম খাচ্ছে। আবার অনেকে তাদের শিক্ষা জীবন ইতি টানছে নানা রকম সমস্যার কারণে। এমতাবস্থায় সরকারি বৃত্তি চালু রাখলেও দুঃখের বিষয় হলো ব্যাংকগুলো দীর্ঘ এক বছর যেন নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। তারা অনলাইনে পড়াকে যেন কোনোভাবেই মূল্যায়ন করতে পারছে না। যার কারণে দীর্ঘ এক বছর সকল ধরনের বৃত্তি বন্ধ রেখেছে। যা ছাত্র ছাত্রীদের জন্য একটি হতাশার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমতাবস্থায় মানবিক দিক বিবেচনা করে হলেও বিভিন্ন ব্যাংকসহ সকল বৃত্তি সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠানকে তাদের মানবিক হাত বাড়িয়ে দেওয়া প্রয়োজন।
মো. নাঈম তালুকদার
শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ, ঢাকা।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন