কোম্পানীগঞ্জে আ.লীগের দু’গ্রুপের মধ্যে বিবদমান দ্বন্দ্বের জের ধরে ফের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার দুপুর ২টা ২০ মিনিটের দিকে বসুরহাট পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের চৌধুরী বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
থানা সূত্রে জানা যায়, এ ঘটনায় পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে মির্জা কাদেরের অনুসারী সাইফুল ইসলাম সাহেদ (৫০) নামে একজনকে আটক করেছে। সে পৌরসভা ৬নং ওয়ার্ডের চৌধুরী বাড়ির মৃত নুরনবী চৌধুরীর ছেলে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার অনুসারী পৌরসভা ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর শিমুল চৌধুরী, কেচ্ছা রাসেলসহ ১৫/২০ জনের একটি সংঘবদ্ধ দল উপজেলা আ. লীগ অনুসারী উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগ সভাপতি আজম পাশা চৌধুরীর ওপর প্রথমে হামলা চালায়। পরে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে গেলে এতে উপজেলা আ’লীগ অনুসারী কামরান পাশা মঞ্জিল চৌধুরী (২৪) নামে এক তরুণ আহত হয়। আহত তরুণ উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আজম পাশা চৌধুরী রুমেলের ভাতিজা। প্রতিপক্ষের হামলায় তার একটি দাঁত পড়ে যায়।
এ ঘটনার জের ধরে মির্জা কাদেরের অনুসারীরা সন্ধ্যা ৭টার দিকে বসুরহাট নতুন বাস উপজেলা আ.লীগ অনুসারী আকরাম উদ্দিন সবুজ পরিচালিত ড্রীম লাইন পরিবহনের ৫টি বাস ভাঙচুর করে। বসুরহাট পৌরসভায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। যে কোন সময় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা করছে স্থানীয় এলাকাবাসী।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন