বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

মহানগর

রাজধানীতে সড়ক অবরোধ সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের

অনলাইন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৩ জুন, ২০২১, ১:১৯ পিএম

হল ক্যাম্পাস খুলে সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার দাবিতে সড়ক অবরোধ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ঢাকা বিশ্বিবিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার (৩ জুন) বেলা ১১টায় রাজধানীর নীলক্ষেত মোড়ের পুলিশ বক্সের সামনে জড়ো হয়ে আন্দোলন শুরু করেন তারা।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, বন্ধের ১৪ মাস অতিক্রান্ত হলেও শিক্ষা কার্যক্রম নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা কলেজ প্রশাসন থেকে কোনো রোডম্যাপ ঘোষণা করা হয়নি। বরং কোনো পরিকল্পনা ছাড়া একের পর এক তারিখ ঘোষণা করে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এক প্রকার দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।

অনলাইন ক্লাস চালু রাখা হয়েছে যেখানে আর্থিক সংকট ও নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে অধিকাংশ শিক্ষার্থী অংশ নিতে পারেনি। যার ফলে অনেক শিক্ষার্থীই শিক্ষা কার্যক্রম থেকে ঝরে পড়েছে। অথচ যেখানে অফিস-আদালত খোলা রাখা হয়েছে সেখানে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখাটা অযৌক্তিক।

শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, একাডেমিক কাউন্সিলে আবাসিক হল বন্ধ রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বর্ষের পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অথচ এখানকার বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই ঢাকার বাইরে থেকে এসে পড়াশোনা করেন এবং বিভিন্ন জায়গায় টিউশনি করে নিজের খরচ চালায় আবার অনেক সময় পরিবারকেও আর্থিক সহযোগিতা করে তাদের টিকে থাকতে হয়।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (1)
মোঃ+দুলাল+মিয়া ৩ জুন, ২০২১, ৬:৫১ পিএম says : 0
সত্য কথার আজকের দিনে স্বীকৃতি নেই,আমি তোমরা ছাত্র ছাত্রীদের পতি একটাই কথা বলবে,প্রথমে/তোমাদের বয়স কারে বয়স 20/22/23//25/26/27 এই রকমই হবে,দুই নাম্বার/সাতাশ বসর আগে ছাত্র ছাত্রীদের কি রকম অধিকার ছিল এবং কতটা ক্ষমতা ছিল,ঐ সময় ছাত্র ছাত্রীদের স্কুলে কলেজে ইউনিভার্সিটিতে ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে একজন প্রতিনিধি থাকতেন,সবাই মিলে ভোটা ভোটির মধ্যে প্রতিনিধি বানানে হতে,ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে একটি আনন্দ ছিল,সবাই একসঙ্গে খাওয়া দাওয়া চলাফেরা করতেন এবং একে অপরকে দেখতেন সহযোগিতার হাত পেতে দিতেন,আর প্রতিনিধিরা যেটা সিদ্ধান্ত নিতেন সবাই সাপোর্ট করতেন,এবং প্রতিনিধির কথা স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটির কতৃপক্ষকে জানানে হতো ,পরবতীর্তে কতৃপক্ষ প্রতিনিধির কি কি আবেদন ছাত্র ছাত্রীদের কি পয়োজন কি সমস্যা এই সমস্ত বিষয় সরকার কে জানানে হতো,সরকার ছাত্র ছাত্রীদের দাবি দাওয়ার একটি সমাধান নিতেন,কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো হঠাত্ ছাত্র ছাত্রীদের উপর সমস্যা চলে এলো,তোমরা বলতেই পারবানা কি সমস্যা,তোমরা বিষয়টি একটু খেয়াল করলে সব কিছু বুঝতে পারবে, বিষয়টি এই 1991ইং আগে আমাদের দেশে প্রেসিডেনট পদ্ধতি ছিল,এবং প্রেসিডেনট ছিলেন সব ক্ষমতার অধিকারী,প্রেসিডেনট সংসদ গঠন করতেন,সেখান থেকেই যাচাই বাছাই করে মন্ত্রী পরিষদ গঠন করে রাষ্ট্র পতি রাষ্ট্র চালাতেন,এবং ভালো মন্দ জনগণের অধিকার জনগণ কি চায় ছাত্র ছাত্রীরা কি চায় মোটামুটি সব গুলো রাষ্ট্র পতি সামাল দিতেন এবং সবাইর যুকতিক দাবী মেনে নিতেন,আমাদের দেশে প্রথম প্রেসিডেনট ছিলেন,বঙ্গবন্ধু সেখ মুজিব,পরবতীর্তে জিয়াউর রহমান এবং এর পরে জেনারেল এরশাদ,মাঝ খানে আরো কিছু অস্থায়ী প্রেসিডেনট ছিলেন,শেষ প্রান্তে ছিলেন এরশাদ,এরশাদের আমলেও ছাত্র ছাত্রীদের অধিকার মোটামুটি 100%মধ্যে 80% ছিল এবং কি পততেক কলেজে ইউনিভার্সিটিতে ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে নির্বাচন হতো এবং নির্বাচিত,বি পি ,জি এস,সি সম্পাদক বিভিন্ন পদ ছিল,বিভিন্ন কলেজ ইউনিভার্সিটির নির্বাচিত,বি পি এবং নির্বাচিত যারা থাকতেন সবাই সবাইকে ইজ্জত করতেন যদিও ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে বিভিন্ন দল করতেন ঐক্যের এবং দাবির পক্ষে সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকতেন,এবং দেশে যদি কোনো রকম অনন্যায় অবিচার দেখতেন সবাই পতিবাদ করতেন,কিন্তু দুঃখের বিষয় এরশাদের 1988 ইং এবং1989ইং আমলে হঠাত্ কিছু সংখ্যক দুষকৃতকারীরা এরশাদের সাথে যোগ দিলেন তাহারা চিন্তা করলেন,ছাত্র ছাত্রীদের এই ঐক্যবদ্ধ ভেংগে দিতে পারলে আমরা সাকসেসফুল,এই দেশে যতই অনন্যায় অবিচার হবে,কেউ কিছু করতে পারবে না,দুষকৃতকারীরা এরশাদের সাথে যোগ দিয়ে ছাত্র ছাত্রীদের বিরুদ্ধে দমন পিড়ন অত্যাচার অবিচার গ্রেফতার এবং কি বিভিন্ন কলেজ ইউনিভার্সিটির বি পি হইতে ছাত্র ছাত্রীদের গুলি হইতে শুরু করে জেলে নিয়ে অত্যাচার আরম্ভ করলেন,এবং দুষকৃতকারীরা সিদ্ধান্ত নিলেন ছাত্র ছাত্রীদের রাজনীতি থেকে বাদ দিতে হবে ,এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর ছাত্র ছাত্রী সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে এরশাদকে ক্ষমতা থেকে সরানো হল এরশাদ কে স্বৈরাচার বলে ক্ষমতা বিচার পতির হাতে দেওয়া হলো। এখন পরবর্তী বিষয়,এবার আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের দল আছে এই দলগুলোর মধ্যে দুই দলই সংখ্যা গরিষ্ঠতার দিকে বেশী,যেমন আওয়ামী লীগ ,বি এন পি ,তাদের মধ্যে দলের প্রধান দুই নেত্রী কে দায়ীততে দেওয়া হলো,দেশ কি করে পরিচালনা করা যায় ,তাহারা দুই নেত্রী যুক্তি করে আমাদের দেশের বিশিষ্টজনদের এবংকি বিশেষজ্ঞদের প্রস্তাব দিলেন,সংবিধান সংশোধন করতে হবে,দেশে রাষ্ট্র পতি পদ্ধতি চলবে না রাষ্ট্র পতি পদ্ধতি না কি ভালো না,রাষ্ট্র পতি পদ্ধতি বাতিল করতে হবে,এবংকি সংসদীয় পদ্ধতি চালু করতে হবে ,সংসদীয় পদ্ধতি করলে না কি জনগণের অধিকার ছাত্র ছাত্রীদের অধিকার পাওয়া যাবে,দেশে আইনের শাসন থাকবে,মোটামুটি দেশে উন্নয়ন সব কিছুই হবে,বিশেষজ্ঞরা বিশ্লশকেরা মিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ঠিক আছে,সংবিধান বদলি করা হউক এবং রাষ্ট্র পতি পদ্ধতি বাতিল,সংসদীয় পদ্ধতি চালু করতে হবে,সংবিধান সংশোধন করা হলো প্রধান বিচারপতি অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করলেন,নির্বাচনে বি এন পি ও আওয়ামী লীগ সংখ্যা গরিষ্ঠতা এক ভাবে না পাইয়া,বিএন পি জামায়াত কে নিয়ে সরকার গঠন করলেন,ক্ষমতা চলতে থাকলে ও পরবতীর্তে বি এন পি ভালো নয় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলেন জমায়েতকে নিয়ে,আবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এককভাবে সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে,এখন বি এন পি কি করবে ,তাহারা বলতেছে নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে ,আওয়ামী লীগ বলছে আমরা সংখ্যা গরিষ্ঠতা পাইয়াছি আমরা সরকার গঠন করবে। আওয়ামী লীগ সংসদে গিয়ে এরশাদ এর জাতীয় পার্টি কে বিরোধী দল বানাইয়া সরকার পরিচালনা করতেছে। এখন আমার প্রশ্ন হলো এরশাদ কে স্বৈরাচার বলে সবাই মিলে ক্ষমতা থেকে সরানো হলো,ঐ সময় কি অঙ্গীকার করা ছিল ।আমি ছাত্র ছাত্রীদের বলতে চাই সবাই সবার অধিকার পাইয়াছে সবাইর সার্থক সবাই পূরণ করেছে,কেউ ক্ষমতা কেউ সারথও তোমরা ছাত্র ছাত্রীদের অধিকারের কিছুই তোমরা পাও নাই বরং বর্তমান সংসদীয় পদ্ধতিতে তোমাদের পূর্বের অধিকার কে হরণ করেছে।ছাত্র ছাত্রীদের অধিকার ফিরিয়ে দিবে এবং অধিকার পূর্বের মতোই থাকবে, এই বলেই ছাত্র ছাত্রীদের দিয়ে এরশাদ কে হঠাইয়াছে,এখন দেখা যাইতেছে,ছাত্র ছাত্রীদের অধিকারের কিছুই ফেরত পাওয়া যায় নাই ,বরং সব অধিকার কেড়ে নিয়েছে বর্তমান সংসদীয় পদ্ধতি,আমি মনে করি তোমাদের মধ্যে বিভিন্ন দলকরে রেখেছে ,তোমরা ছাত্র ছাত্রীরা যেন একত্রিত না হতে পারে ,যদি তাই না হয় তোমাদের পূর্বের যে নিয়ম ছিল সে গুলি কোথায়,কোথায় আজ সমস্ত কলেজের ইউনিভার্সিটির ভি পি রা কোথায় সাধারণ ছাত্র ছাত্রীদের নির্বাচিত অধিকারের জন্য পতিবাদ করার সদস্যরা কেউ নাই,সবাইকে ছাত্র ছাত্রীদের দাস হিসাবে ব্যবহার করতেছে এই সংসদীয় সরকারেরা আমি বলি এখনও সময় আছে,তোমরা ছাত্র ছাত্রীরা দল মত নির্বিশেষে বিভিন্ন কলেজ ইউনিভার্সিটি থেকে তোমাদের অধিকার ফিরিয়ে আনতে সংগ্রাম গড়ে তুলবে এবং তুলতে হবে,তোমরা তোমাদের জীবন কে বিপদের পথে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করিও না,এরা তোমাদের রক্ত নিয়ে ছিনিমিনি খেলতেছে ,তোমাদের কে বিভিন্ন দলে দল করে রেখেছে ,তোমরা আসলেই এদের পলিসি বুঝতেছনা এরা সারথের জন্য পয়োজনে তোমাদের বাবহার করে,সার্থক শেষ হলো লাথি মারে,তবে লাথি মারতে পারতে না যদি তোমাদের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ থাকতেও এবং পততেক কলেজে এবং ইউনিভার্সিটিতে ভি পি থাকতেও,এখনও সময় আছে তোমাদের অধিকারের জন্য তোমরা ছাত্র লীগ ,যুবলীগ ,ছাত্র দল ,যুব দল ,আরো অনেক দল করে রেখেছে তোমাদের তোমাদের দিয়ে এরা সার্থক উদ্ধার করতেছে,এখন ও সময় আছে তোমরা দল যদি ও করে থাকে ও তোমরা ছাত্র ছাত্রী,তোমরা এই দেশের ভবিষ্যত্,তোমরা যদি ও বিভিন্ন দল করে থাকে তোমাদের অধিকারের জন্যে তোমরা ঐক্যবদ্ধ হতে হবে ,অন্যথায় আমি আজ বললাম দেখতে পাবে এই দেশে একদিন শিক্ষার দাম থাকবে না,ছাত্র ছাত্রী হিসাবে কেউ তোমাদের মূল্যায়ন করবে না ,তোমরা এখন দেখেও তোমাদের কথা কেউ শুনতেছে না,তোমরা ঐক্যবদ্ধভাবে তোমাদের অধিকারের জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে পতিবাদ কর এবং শিক্ষার মেরুদণ্ড কে শক্তি শালি কর এবং এই ফাঁসি বাঁদী সংসদীয় পদ্ধতি বাতিল কর রাষ্ট্র পতি পদ্ধতি চালু করও ,সংসদীয় পদ্ধতি দলীয় এই পদ্ধতি চলতে থাকলে কেউ কিছু পাওয়া আশা নেই।আমাদের এক জন রাষ্ট্র পতি হলেই চলবে ,দলীয় ভাবে লুঠ পাঠ করে খাবে কি দরকার আছে। বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করবে আশাকরি পয়োজনীয় বেবসতা নিবে,আমার দেশের ছাত্র ছাত্রীগন,আসসালামুআলাইকুম অরাহমাতুললাহ অবারাকাতু।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন