বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

অর্থনীতিতে এগিয়ে বাংলাদেশ

দক্ষিণ এশিয়ায় ভারত-পাকিস্তানকে টপকে প্রতিবেশীরা উত্তরণে নানামুখী পদক্ষেপ নিলেও এখনো আমলাতন্ত্রে জিম্মি দেশ ভবিষ্যত বিপর্যয় এড়াতে কঠোরভাবে আমলাতন্ত্রের বেড়াজাল ভাঙ্গতে হবে-বিশেষজ্ঞ

হাসান সোহেল | প্রকাশের সময় : ১১ জুন, ২০২১, ১২:০৫ এএম

করোনা মহামারিতে টালমাটাল বিশ্ব অর্থনীতি। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় সবগুলো দেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বিশ্ব অর্থনীতির নতুন পরাশক্তি চীন করোনার প্রভাব কাটিয়ে অর্থনীতির চাকা সচল রেখে নতুন উদ্যমে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। অথচ প্রভাবশালী অনেক দেশ এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি।

তবে করোনার মধ্যেও অর্থনৈতিক উন্নতির দিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারত এবং পাকিস্তানকে টপকে সামনে উঠে এসেছে বাংলাদেশ। এটা সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত ও দৃঢ় নেতৃত্বের কারণেই। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা প্রতিটি ক্ষেত্রে পেছনে ধরে রাখার চেস্টা করলেও অর্থনীতিতে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ। শুধু গার্মেন্টস আর প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সে সাফল্য দৃষ্টান্ত দেয়ার মতোই।
এদিকে মহামারি করোনার প্রভাব কাটিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি সম্পর্কে ইতিবাচক পূর্বাভাস দিয়েছে আন্তর্জাতিক ঋণদানকারী সংস্থা বিশ্বব্যাংক। ‘সাউথ এশিয়ান ইকোনমিকস বাউন্স ব্যাক বাট ফেস ফ্রাজিল রিকভারি’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে সংস্থাটি বলছে, চলতি ২০২১ অর্থবছরে দক্ষিণ এশিয়ার মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) গড় প্রবৃদ্ধি দাঁড়াতে পারে ৭ দশমিক ২ শতাংশ। এরপরে ২০২২ অর্থবছরে একটু কমে গড় প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ। প্রবৃদ্ধি অর্জনে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানকে পেছনে ফেলে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। আর এ অঞ্চলে সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে মালদ্বীপ, তারপরই বাংলাদেশ। গত মঙ্গলবার আগামী ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি করোনার মধ্যেও ৫ দশমিক ১ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সরকার চলতি অর্থবছরে ৬ দশমিক ১ শতাংশ ও আগামী অর্থবছরে ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
বিশ্বব্যাংকের আগামী অর্থবছরের পূর্বাভাসে অবশ্য বাংলাদেশ থেকে এগিয়ে রাখা হয়েছে ভারতকে। এর কারণ হিসেবে জানা গেছে, প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তান তাদের অর্থনীতি পুনঃরুদ্ধারে নানামুখী কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। অপরদিকে বাংলাদেশ শুধুমাত্র টিকে আছে তৈরি পোশাকের রফতানি আয় ও রেমিট্যান্সের ওপর। এক্ষেত্রেও প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করছে দেশের আমলাতন্ত্র। যে কারণে আগামীতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা সম্ভব নয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, রফতানি খাতে বাংলাদেশের পণ্যের বৈচিত্র আসছে না। এখনো গার্মেন্টস ও রেমিট্যান্সে নির্ভরশীলতা। বাড়ছে না বৈদেশিক বিনিয়োগ। করোনার কারণে মেগা প্রকল্প মন্থর গতিতে আগালেও অন্য কোন খাতের উনয়ন কাজেই পরিসংখ্যান দেয়ার মতো তথ্যও নেই। যা আগামীর জন্য অশনিসঙ্কেত। তাদের মতে, করোনায় উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর কাজে অগ্রগতি নেই, অথচ ব্যয় বাড়ছে। এতে বাধা হিসেবে কাজ করছে অপরিপক্ক ও অদক্ষ দুর্নীতিবাজ আমলারা। করোনায় ব্যবসা ও কাজ না থাকায় বিপাকে মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে দেশের সাধারণ মানুষ। আয় না থাকায় ব্যয়ের চাপে মধ্যবিত্তরা একেবারে পথে বসে গেছে। অথচ স্বাভাবিকভাবে সরকারি বেতন থেকে নানা সুবিধা ও দুর্নীতি মিলিয়ে আমলাদের পোয়াবারো। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় রয়েছে। শেষ মেয়াদের আর মাত্র ২ বছর বাকি তাই এখনই দেশের অর্থনীতির বিপর্যয় এড়াতে কঠোরভাবে আমলাতন্ত্রকে নিয়ন্ত্রণ করেই প্রশাসনের পরিচালনায় সমযোপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তা দ্রুত কার্যকর করতে হবে। অন্যথায় দেশ ও দেশের অর্থনীতি বড় ধরনের বিপদের মুখে পড়তে পারে। বর্তমানে দেশের আমলাতন্ত্র নিয়ে পরিকলপনা মন্ত্রী এম এ মান্নান যে বার্তা দেশাবাসীকে দিয়েছেন তা মনে রাখার মতোই। আমলা নির্ভর প্রশাসনের দ্রুত অগ্রগতি বা সাফল্য হয় না।
সূত্র মতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানা তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর সচিবালয়ে গিয়ে আমলাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি ঘোষণা করেন। কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেছেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা বাড়ানো হয়েছে, ফলে এখন দুর্নীতির প্রয়োজন নেই। প্রধানমন্ত্রীর এ পদক্ষেপ না হলে আমলাতন্ত্রের গ্যাড়াকলে দেশ আরও পিছিয়ে পড়তো।
সূত্র জানায়, অর্থমন্ত্রণালয়ের অর্থছাড়ে অনেক ক্ষেত্রে অহেতুক গড়িমসিতে উন্নয়ন কাজ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। আর পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে প্রকল্পের ফাইল আসলেও পরবর্তী পদক্ষেপ থাকছে না। পরবর্তীতে সেই প্রকল্প কি অবস্থায় আছে তার জবাবদিহীতারও অভাব রয়েছে। উন্নয়নের চাবিকাঠি দুই মন্ত্রণালয়ই আমলাতন্ত্রে জিম্মি। প্রকল্পকাজে খবরদাড়ির অভাবে প্রতিদিনই ব্যয় বাড়লেও কাজ আগাচ্ছে না।
চলমান করোনাভাইরাসের কারণে দফায় দফায় লকডাউন ও সবকিছু বন্ধ থাকায় মধ্যবিত্ত মানুষের মধ্যে বিপুল সংখ্যক কর্মজীবী চাকরি হারিয়েছেন। দীর্ঘদিন থেকে সরকারি নিয়োগ বন্ধ থাকায় লাখ লাখ বেকার বাড়ছে। অনেকেই রাজধানী ঢাকা ছেড়ে গ্রামে গেছেন শুধু আর্থিক অনটনের কারণে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ সময়ে দারিদ্র বেড়েছে। ফলে দেশের দারিদ্র মধ্যবিত্তদের জীবন পরিচালনার লক্ষ্যে কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বলেছেন, দেশে বৈদেশিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাধা আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয়হীনতা ও দুর্নীতি। বিনিয়োগের পালে বড় ধরনের হাওয়া পেতে হলে বহুজাতিক কোম্পানির বিনিয়োগ দরকার। কারণ রফতানি খাতে পণ্যের বৈচিত্র আনতে না পারলে খুব বেশি দূর এগোনো যাবে না।
উদাহরণ হিসেবে ভিয়েতনামের প্রধান রফতানিখাতের বাইরে শুধু পাদুকা শিল্প থেকে ২২ বিলিয়ন ডলার রফতানির তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, অথচ বাংলাদেশ পাদুকা শিল্পে মাত্র ১ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি রফতানি করতে পারে। আমলাতান্ত্রিক মানসিকতা দূর করতে না পারলে বাংলাদেশের ‘মধ্যম আয়ের ফাঁদ’ থেকে বের হতে না পারার আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করেন বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান।
ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সাধারণ সম্পাদক এস এম রাশিদুল ইসলাম ইনকিলাবকে বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে অর্থনৈতিকভাবে অনেক ভালো আছে। তবে এটা ধরে রাখতে পরিকল্পনা নিয়ে উন্নয়ন কাজে ব্যাপক জোয়ার আনতে হবে। এস এম রাশিদুল ইসলাম বলেন, আমলাতন্ত্রিক জটিলতা দূর করে সবকিছু পরিকল্পনা মাফিক আগাতে হবে। করোনার মধ্যেও চীন এ কাজটি করতে পেরেছে বলে অর্থনৈতিক পরাশক্তি হিসেবে নিজেদেরকে আরও সমৃদ্ধ করেছে। আর এটা করতে না পাড়লে অর্থনীতি এখন ভালো মনে করলেও ভবিষ্যত বাংলাদেশের জন্য অশনিসঙ্কেত অপেক্ষা করছে বলে মনে করেন তিনি।
সূত্র মতে, অর্থনৈতিক উন্নতির হিসেবে ভারত ও পাকিস্তানকে পিছনে ফেলে দক্ষিণ এশিয়ার এগিয়ে বাংলাদেশ। মাথাপিছু আয়ের হিসেবে ভারত ও পাকিস্তানের থেকে অনেকখানি এগিয়ে বাংলাদেশ। বিতর্ক থাকলেও কোনও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি সূচক হিসেবে দেখা যেতে পারে মাথাপিছু আয়কে। গত এক বছরে করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ৯ শতাংশেরও বেশি বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ২২৭ মার্কিন ডলার। সে জায়গায় পাকিস্তানের মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৫৪৩ মার্কিন ডলার। আর গত অর্থবর্ষে ভারতের মাথাপিছু আয় ছিল ১ হাজার ৯৪৭ মার্কিন ডলার। এ ছাড়াও অন্যান্য নিরিখে ভারত ও পাকিস্তানের তুলনায় এগিয়ে বাংলাদেশ। স্বাস্থ্যখাতের বিশেষ করে চিকিৎসক-নার্সদের করোনা চিকিৎসায় সফলতায় প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের করোনা মহামারি নিয়ন্ত্রণে ছিল। সামনে করোনার তৃতীয় ঢেউ আসছে। তাই এখনই সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে না আগালে তৃতীয় ঢেউয়ে বিপর্যয়ে পড়তে পারে বাংলাদেশ।
যদিও বাংলাদেশের বর্তমান প্রবৃদ্ধির সফলতার পাশাপাশি সামনে কিছু সমস্যাও আছে। প্রথমত, উন্নত দেশগুলিতে এখন মাসুল ছাড়াই রফতানির সুবিধা পায় বাংলাদেশ। এই সুবিধা না-পেলে রফতানি ক্ষেত্রে তাদের অগ্রাধিকার পোশাকের বদলে অপেক্ষাকৃত দামি পণ্যের দিকে সরে যেতে হবে। সেই প্রতিযোগিতা মোকাবিলার জন্য বাংলাদেশের প্রস্তুতি নেই। তা করতে হলে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করতে হবে।
আমলাতন্ত্র নিয়ে গত মঙ্গলবার প্রশ্নের মুখে পড়েন পরিকল্পনামন্ত্রী। এ সময় পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেছেন, আমলাতন্ত্র সবসময়ই থাকবে। আমি পজিটিভলি বলছি, ফেরাউনও অত্যন্ত শক্তিশালী শাসক ছিল, যদিও ধর্মের কারণে মুসলমানরা তাকে দুষ্টু বলে থাকে। তিনিও আমলাতন্ত্রের বাইরে যেতে পারেনি, আমলাতন্ত্রের বিকল্প বের করতে পারেনি। দেশের আমলাতন্ত্র নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, কোনো দেশেই আমলাতন্ত্রের কোনো বিকল্প এখনো বের হয়নি। কেউ বের করতেও পারেনি। সোভিয়েতরা চেষ্টা করে বের করতে পারেনি। চীনারাও বের করতে পারেনি। এমনকি ফেরাউনও পারেনি। সেই আমলাতন্ত্র আমাদের মধ্যেও আছে।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট হার্টিং স্কফার অর্থনীতির এই প্রবৃদ্ধির বিষয়ে বলেন, আমরা দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি পুনরায় ভালো করার স্পষ্ট ইঙ্গিত দেখতে পাচ্ছি। যদিও করোনা পরিস্থিতি এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেই। রিকভারি বা কাটিয়ে উঠার অবস্থা এখনো ভঙ্গুর। এ ক্ষেত্রে টিকা গুরুত্বপূর্ণ। সামনের দিনগুলোতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর টিকার ওপর জোর দেয়া প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে পরিকল্পিতভাবে এগোনো উচিত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের সাবেক শিক্ষক প্রফেসর মো. মইনুল ইসলাম বলেছেন, উন্নয়নের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী হচ্ছে আমলাতন্ত্র। যদিও সরকারের সব সেবা ও উন্নয়নমূলক কাজকর্ম তাদের মাধ্যমেই সম্পাদিত হয়। কর্তব্য কাজে তাদের সততা, আন্তরিকতা, দক্ষতা ও দেশপ্রেম সেবা ও উন্নয়নকে সুষ্ঠু, শক্তিশালী ও গতিশীল করতে পারে। অথচ আমলাদের একটি বড় অংশের মধ্যেই এ গুণাবলীর অভাব। অধিকাংশ আমলার বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে অবজ্ঞা ও হেনস্থা করার অভিযোগ, ঘুষ-দুর্নীতির রমরমা ব্যবসার অভিযোগ। ঘুষ ছাড়া ফাইল চলে না’ প্রবচনটি এখন দেশে বহুল প্রচলিত। আরেকটি বিষয় আমলাতন্ত্র শাসক মনোভাবসম্পন্ন। তাই আমলারা সাধারণ মানুষের কাছে কোনো জবাবদিহির দরকার আছে বলে মনে করছে না। আর এই জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার ব্যাপারে সরকারের কোনো শক্তিশালী উদ্যোগও নেই।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (17)
Md Morshed Alam ১০ জুন, ২০২১, ১:১৭ এএম says : 0
সেই পাকিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে স্থান পেলেও বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পায় না সেই ভঙ্গুর অর্থনীতির পাকিস্তানকে সারাবিশ্বের সমীহ করে চলে।
Total Reply(0)
Ashik ১০ জুন, ২০২১, ১:১৭ এএম says : 0
কষ্ট তখনই লাগে যখন ইউরোপ আমেরিকার মানুষকে উন্নয়নের মডেল বাংলাদেশ নামক একটা দেশের নাম বললে চিনে না, কিন্তু পাকিস্তান দেশের নামটা ঠিকই চিনতে পারে।
Total Reply(0)
Abdul Kuddus ১০ জুন, ২০২১, ১:১৭ এএম says : 0
প্রবাসীরা আছে বলেই আজ বাংলাদেশের অর্থ নৈতিক অবস্থা অনেক ভালো, আলহামদুলিল্লাহ। তার পরেও প্রবাসীরা জায়গায় জায়গায় হয়রানির শিকার হচ্ছে।
Total Reply(0)
Abdul Kuddus ১০ জুন, ২০২১, ১:১৭ এএম says : 0
বাংলাদেশে যদি দূর্নিতী জিরোর মধ্যে নিয়ে আসতে পারেন তাহলে বাংলাদেশ সিংঙ্গাপুরের চাইতে অনেক উন্নত হতে পারে।
Total Reply(0)
Mujibur Rahman Sumon ১০ জুন, ২০২১, ১:১৮ এএম says : 0
এজন্যই বুঝি সরকারী চাকরীজিবী দের বেতন কয়েক গুণ বাড়ানো হয়েছে এ যাবত কালে?????
Total Reply(0)
Aminul Bhuiyan Pappu Baul ১০ জুন, ২০২১, ১:১৮ এএম says : 0
গার্মেন্টসের মত আরও কিছু শিল্প যেমন গাড়ি,ঔষধের কাঁচামাল বানানোর ইত্যাদি আরও কিছু কাজে আমাদের দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আমলা দৌরাত্ম কমাতে হবে কঠিন হাতে।
Total Reply(0)
Mir Irfan Hossain ১০ জুন, ২০২১, ১:২১ এএম says : 0
ভারত বাংলাদেশ দুটোই এখনও গরীব দেশ । আমেরিকা ইউরোপের জিডিপি ৬৫০০০ ডলার বিশ্বের গড় জিডিপি ১০০০০ ডলার আর বাংলাদেশ ভারতের ১৮০০ ডলার। সুতরাং গরীবে গরীবে এত তুলনা এত অহং।
Total Reply(0)
Nakib Khan ১০ জুন, ২০২১, ১:২১ এএম says : 0
বাংলাদেশের মোট লোকসংখ্যা নিয়ে একটু কনফিউসান আছে। আর দরিদ্র সংখ্যা বেশি কিন্তু মাথাপিছু জিডিপি বেশি মানে হচ্ছে দেশে ধনী লোক আরও ধনী হচ্ছে। সম্পদের সুষম বন্টন কম। মূল্যস্ফীতিও লাগাম ছাড়া। মাথাপিছু জিডিপি যাই বাড়ুক, দ্রব্যমূল্য অতিরিক্ত বাড়ার কারণে এটার তেমন সুফল পাওয়া যাচ্ছেনা। যাইহোক, অভিনন্দন বাংলাদেশ।
Total Reply(0)
Nazera Zahir Chowdhury ১০ জুন, ২০২১, ১:২১ এএম says : 0
বাংলাদেশ যেভাবে এগিয়ে, ভারত যেখানে পিছিয়ে-------- এরকম চলতে আমাদের ভবিষ্যত কোথায় গিয়ে ঠেকবে কেউ বলতে পারেনা, সুধু আলু বেগুনের দাম বেড়ে যাচ্ছে এটাই একটা সমস্যা
Total Reply(0)
Habibur Rahman ১০ জুন, ২০২১, ১:২২ এএম says : 0
ভারতে ৮০% মানুষ খেয়ে না খেয়ে থাকে । ৯৮ কোটি মানুষের সম্পদের সমান ১% ধনী মানুষের সম্পদ। ৫৫% মানুষের টয়লেট নেই ।ক্ষুধায় প্রতিদিন মানুষ মারা যায় ।এসব দ্য ইকোনমিস্ট পত্রিকার রিপোর্ট । আমাদের বাংলাদেশে কেউ না খেয়ে থাকলে শুনলে অনেকে খাওয়ার নিয়ে দৌড়ে আসে । ভারতে ঠিক তার উল্টটা ঘটে । সুতরাং বাংলাদেশের সাথে ভারতের কোনো তুলনাই হয় না
Total Reply(0)
Badal Sikdar ১০ জুন, ২০২১, ১:২৩ এএম says : 0
এই মূহুর্তে বাংলাদেশের সংখ্যা গরিষ্ঠ নাগরিক দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন প্রক্রিয়থেকে দূরে আছে (সরকারের সাথে জনগণের আস্থার সংকট), অর্থাৎ দেশের সকল নাগরিককে কিংবা সংখ্যা গরিষ্ঠ নাগরিককে উন্নয়ন কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত করা গেলে উন্নয়নের এই গতি আরো বেশি দৃশ্যমান হত !
Total Reply(0)
Md. Asadur Rahman ১০ জুন, ২০২১, ১:২৩ এএম says : 0
If able to reduce Corruption and to ensure quality education in Bangladesh that will become compatible with Singapore and Malaysia, where India is not compatible with them. Bangladesh is very high risk in quality education & corruption.
Total Reply(0)
ম নাছিরউদ্দীন শাহ ১০ জুন, ২০২১, ১:৩৬ এএম says : 0
যখনই দেশের উন্নয়ন অগ্রগতির শিরোনাম হয় মনটা ভরেযায বাংলাদেশ পৃথিবীর মাঝে আর্তমর্যাদাবান দেশ হচ্ছে শিরোনাম হচ্ছে এবার বাংলাদেশ ঋণ দিবে। পৃথিবীর দেশে দেশে বাংলা দেশের মানুষ কে সম্মানজনক ভাবে দেখবেন।বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে যাচ্ছে গর্ববোধ করছি। বাংলাদেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক গন মাধ্যমে উন্নয়ন অগ্রগতি শিরোনাম হচ্ছে বিশ্ব ব‍্যাংক দাতা সংস্থাগুলো বাংলাদেশের প্রশংসা করছেন। অনেক গুলো সুচকে পাশ্ববর্তীদের পিছিয়ে পেলে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এই উন্নয়ন অগ্রগতি মহাযজ্ঞের ক‍্যারেশম‍্যাটিক নেতা কে? উন্নয়ন অগ্রগতির স্বপ্ন সারথী কে? কার ভিশনারী লিডারশিপের কারণে দক্ষিণ এশিয়াই শক্তিশালী বাংলাদেশের এই পরিচিতি। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর কন‍্যার অক্লান্ত পরিশ্রমের অবদান আজকের বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুর কন‍্যা ব‍্যাক্তিত্ব গুনে আন্তর্জাতিক ভাবেই বিশ্বের প্রভাবশালী নেতাদের একজন দক্ষ নেতৃত্ব সৎ চিন্তা সাহসিকতায় বিশালাকার রাজনৈতিক জ্ঞান রাষ্ট্র পরিচালনার বিচক্ষন জ্ঞান বিশ্বে দক্ষিণে এশিয়াই শক্তিশালী বাংলাদেশের অবস্থান। ঐক্যবদ্ধ জাতি হিসাবে শান্তি শৃংখলার মাঝেই থেকে বাংলাদেশ বিশ্বের মাঝেই অর্থনৈতিক শক্তিশালী হবে।বাংলাদেশ চ‍্যালেঞ্জ আন্তর্জাতিক ভাবে দক্ষিণ এশিয়াই প্রতিযোগিতামূলক অর্থনৈতিক যুদ্ধ শুরু হয়েছে। এখন আর ছোটভাই নাই। এই সতটি সবাইকে বুঝতে হবে। দায়িত্বশীল একজন মন্ত্রীর নিকট আমলাতন্ত্রের কোন কৌশল কাজ দিবেনা। রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধানঅত্যন্ত শক্তিশালী আমলাতন্ত্রের জড়িতলতা আমলাতন্ত্রের সবকিছুই বুঝেন। পরিকল্পনা মন্ত্রী গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব নিযোজিত মানুষ বিচক্ষন ব‍্যাক্তি হয়েও হাতের মোবাইল রক্ষা করতেও ব‍্যর্থ। শিরোনাম হলো নানাভাবে ঐ মোবাইল চরের চরিত্রের মত কিছু ফেরআউন থাকবে যুগে যুগে আছে থাকবেই। যেখানেই ফেরআউন সেখানেই মুছা থাকবেই। ফেরআউন আল্লাহর অভিশাপ ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। অহংকারী বর্বর জালিম কে পৃথিবীর মানুষকে শিক্ষা দেওয়ার তিন হাজার বসর আজ অবদী ফেরআউনের শরীর অক্ষুত রেখেছেন। এখন মহামারী গজবের মাঝে মৃত্যুর মিছিল বিশ্বজুড়েই মৃত্যুর লািষ্টে যে কেও পড়তে পারেন। আমলাতন্ত্রের মর্যাদাবান মানুষ গুলো বাংলাদেশ কে ভালবাসুন। শৃংখলা নিয়মকানুন উপার্জিত অর্থ ক্ষনস্থায়ী জীবনের ক্ষুদ্র সুখ শান্তির আশায় আখেরাতের বিশালাকার নাজ নেয়ামত কে ধ্বংস করে দিবেন না। দেশের অগ্রগতির স্রোতের বিরুদ্ধে যারাই বাধা দিবেন। বাংলাদেশের মানুষ কে ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রতিবাদমুখর হয়ে প্রতিবাদ করতে হবে। আজকের শিরোনাম অর্থনীতিতে এগিয়ে বাংলাদেশ পড়ে অত্যন্ত খুশী হলাম। জাতীয় সকল পত্রিকা আন্তর্জাতিক গন মাধ্যমে জাতীয় নেতৃবৃন্দ পজিশন অপজিশন বাংলাদেশের সকলস্তরের মানুষ যে যার অবস্থান হতে। বাংলাদেশের মুল‍্যবান সর্বশ্রেষ্ঠ সম্পদ বঙ্গবন্ধুর কন‍্যাকে সহযোগিতা করুন। আন্তর্জাতিক মানের বিশালাকার ব‍্যাক্তিত্বের মত নেতা শতাব্দীর পর শতাব্দী আর পাবেন না। আমার আবেগ অনূভুতির ভাষা নয়। বাংলাদেশের শক্তিশালী অবস্থান শক্তিশালী অর্থনীতি বিশ্বের মাঝে সম্মানী মর্যাদাবান বাংলাদেশের এবং ভবিষ্যতে অর্থনৈতিক পরাশক্তির বাংলাদেশের প্রতিষ্টিাতা বঙ্গবন্ধুর কন‍্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখহাসিনার অবদান আজকের বাংলাদেশ
Total Reply(0)
মোঃ+দুলাল+মিয়া ১০ জুন, ২০২১, ৫:১৮ এএম says : 0
মাথার গাম পায়ে,মাথার উপরে ষাট ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপে পুড়ে ছাই হয়ে, খেতে গেলে একটি মাত্র তরকারি,শুইতে টাইম উঠতে টাইম,অসুখ হলে একলা,এই সমস্ত কিছু মাথায় নিয়ে বিদেশ থেকে টাকা রোজগার করে পাঠিয়ে আজ দেশ অর্থনীতিতে এগিয়ে,কিন্তু বিদেশীদের জন্য কি করতেছে কিছুই না,বিদেশীরা লোন নিতে সুদ দিতে হয়,অথচ দেশে কিছু সংখ্যক দুষকৃতকারী রাজনৈতিক ক্ষমতাশালী আমলারা এবং ক্ষমতা বিহীন কিছু রাজনৈতিক আমলারা বিদেশীদের জমাকৃত টাকা লোন নিয়ে বাড়ী গাড়ির মালিক হয়ে থাকে,আমলারা পাঁচ বছর পর পর ক্ষমতায় আসে এসেই আরম্ভ করে কি ভাবে বাড়ি গাড়ি করা যায়,যেভাবে হউক বাড়ি গাড়ি করতেই হবে,তখন সরকারী আমলাদের সহযোগিতায় তারা লোন নিয়ে বাড়ি গাড়ি করে একে বারে রাজা বাদশাহ বনে যায়,আবার কিছু কিছু আমলারা আছে মেইল ফেক্টরী অথবা গার্মেনটস অথবা কল কারখানার জন্য,বড় অংকের ঘুষ দিয়ে যেখানে লাগবে এক কোটি খরছ সেখানে দুই কোটি নিয়ে যায়,এক কোটি দিয়ে কাজ সেরে বাকি এক কোটি দিয়ে অন্য জায়গায় জমি খরিদ করে অথবা বাড়ি করে।কিন্তু লোন নিয়েছে যে কাজের জন্য সেখানে খরছ এক কোটির জায়গায় খরছ দেখান দুই কোটি,এই কাজে সহযোগিতায় সরকারি চাকরি জীবি আমলার সাথে ব্যাংকের আমলারা জড়িত থাকে,আবার কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় এই সমস্ত গার্মেনটস মেইল ফেক্টরীতে কলকারখানায় আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। এইটা কি জন্য করা হয় ।ঐ দুই কোটি থেকে এক কোটি খরছ করেছে বাকি এক কোটি বেকতিগত খরছ করেছে,এখন যদি একটি বুদ্ধি না করে দুই কোটির হিসাব কি ভাবে দিবে,এই ভাবে আমলাদের কাছে সব সম্পদ চলে যাইতেছে,গরিব আরো গরিব হইতেছে,আর বিদেশীরা দশ বসর বিশ বসর পর বিদেশ থেকে আসলে কষ্ট অর্জিত টাকা দিয়ে যদি ছেলে মেয়ে নিয়ে থাকার জন্য দুই চার টি রুমের একটি ঘর করবে সেটাতে ও টেক্স দিতে হয়,বিদেশীরা টাকা বাহির রাষ্ট্র থেকে এনে ঘর করবে সেখানে টেক্স এর পয়োজন হবে কেন ও,যারা দেশের ব্যাংককের থেকে টাকা নিয়ে করতেছে তাদের থেকে নিবে,কিন্তু আমলারা এই বেপারে মাথা গামায় না,অন্য দিকে বিদেশীদের যে টাকা জমা আছে ,সেই টাকা দিয়ে বিদেশীদের জন্য ঢাকা চিটাগাং সিলেট কুমিল্লা অরথাত বড় জেলা গুলিতে,দশ তালা বিশ তালা পাঁচ তালা পততেক তালায় দুই তিন চার ফ্যামিলি কোয়াটার করে যারা পনর বিশ তিরিশ বসর নিজের জীবন বিদেশে কাটাইয়াছে ,তাদের কে তল্লাশি করে বিদেশের এমব্যাসির মাধ্যমে চূক্তি পত্র করে মাসে মাসে কিস্তি করে বিদেশীদের এই সুযোগ সুবিধা দিতে পারে,কোথায় এই সমস্ত চিন্তা ভাবনা সরকারের শুধু দেশে যারা আছে তাদের জন্য পোপাটি দশ তলা বিশ তলা করে বানিয়ে বিদেশীদের টাকার লোন দিয়ে তাদের এবং তাদের আমলাদের জন্যই করে থাকে ,অন্য দিকে বিদেশীদের ছেলে সন্তান স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটিতে কোটা নেই কেনও যারা দেশের উন্নয়ন উন্নত অর্থনীতিতে এগিয়ে রেখেছে তাদের ছেলে মেয়ে ভালো একটি কলেজে ভর্তি হতে পারে না,কেন ও তাদের ছেলেমেয়েরা কি অন্যায় করেছে।দেশে যারা বিদেশীদের টাকা দিয়ে বাড়ি গাড়ি সব কিছুতেই বিদেশীদের টাকা,কিন্তু বিদেশিদের ছেলে মেয়েরা পড়া লেখা করে একটু উন্নত হবে সরকার সেটা ও দেখে না,যদি ঠিকই দেখতেন সরকার অবশ্যই বিদেশীদের ছেলে মেয়েদের জন্য সরকারি বেসরকারী স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটিতে একটি কোটার সুযোগ করে দিতেন,এমনিতেই বিদেশীদের সোনার সন্তান বলে শুধু সান্তনাই আর কিছু নয়, দেশ কে অর্থনীতিতে যদি উন্নত উন্নয়ন করতে চান অবশ্যিই বিদেশীদের এই সমস্ত বিষয় গুরুত্ব দেওয়া পয়োজন। কথায় বলে (যার নুন খাই)তার গুন গাইতেই হবে।
Total Reply(0)
Mominul+Hoque ১০ জুন, ২০২১, ৯:৪৯ এএম says : 0
দেশের আমরা আর রাজনীতিবিদরাই দেশটাকে ছিড়েকুটে খাচ্ছে। প্রবাসী আর পোশাক শ্রমিকরা এত কষ্ট করে খেয়ে না খেয়ে দেশের রুগ্ন অর্থনীতিকে এখনো উল্লেখ করা মতো। কিন্তু আমাদের সরকারকে আরো আন্তরিক হতে হবে প্রবাসী ও পোশাক শ্রমিকদের ব্যপারে। প্রবাসীদের বাসস্থান থাকলেও অধিকাংশ পোশাক শ্রমিকের নিজ বাসস্থানই নেই। খেয়ে না খেয়ে কোন রকম দিন কাটে সামান্য পরিমানের মায়না দিয়ে। পক্ষান্তরে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে এই সব দূর্নীতিবাজ আমরা আর রাজনৈতিকদের ব্যাপারে। এগুলোর লাগাম টেনে না ধরলে মানুষ নামের অসাধু কীটগুলো বিদেশে বাড়ি-গাড়ি বানাবে আর আলিশানে থেকে রাস্তার উপর ময়লার ঝুড়ি ফেলবে অসহায় পোশাক শ্রমিকদের মাথায়।
Total Reply(0)
MD.BORATUZZAMAN ১০ জুন, ২০২১, ১০:০১ এএম says : 0
দুর্নীতি দূর কর,বাংলাদেশ উন্নয়ন কর।
Total Reply(0)
Babul ১০ জুন, ২০২১, ১১:৪৬ এএম says : 0
দেশে আমলাতন্ত্র নিপাত যাক,আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী কঠোর হবেন...
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন