প্রাণঘাতী করোনা সংক্রমণ রোধে লকডাউনের বিকল্প নাই। গত ২৪ঘন্টায় নোয়াখালীতে সর্বোচ্চ ১৯১জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে একটি পৌরসভা ৬টি ইউনিয়নে বিশেষ লকডাউন চলছে। কিন্তু লাগাতার লকডাউনে নোয়াখালীতে অভাবী মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষ করে দিনমজুর খেটে খাওয়া হাজার হাজার পরিবারের আয় রুজির পথ রুদ্ধ হয়েছে।
নোয়াখালী পৌরসভা ও ৬টি ইউনিয়নে দ্বিতীয় দফায় বিশেষ লকডাউন চলবে আগামী ১৮জুন পর্যন্ত। কিন্তু করোনা পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় তৃতীয়বার বিশেষ লকডাউন বর্ধিত হবে কিনা সেটা প্রশাসনের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।
লকডাউনের কারণে হাজার হাজার মানুষ বেকার হয়ে পড়েছে। কোথাও কাজ নেই, তাই পরিবার পরিজন নিয়ে দূ:শ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছে তারা। বিশেষ করে পরিবহন শ্রমিক, হোটেল রেস্তোরার কর্মচারী ও হকাররা বেকার হয়ে পড়েছে। কয়েকজনের সাথে আলাপ করে জানা গেছে, লকডাউনের কারণে তারা বেকার হয়ে পড়েছে। তাই ঠিকমত পরিবারের জন্য খাবার জোটাতে পারছে না।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন