ফরিদপুরের প্রবীণ সাংবাদিক মুশফিকুর রহমান ঝান্ডা এখন না ফেরার দেশে। তিনি ফরিদপুর থেকে প্রকাশিত ,, সাপ্তাহিক ফরিদপুর বানীর,, সম্পাদক ও ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সিনিয়র সদস্য ছিলেন।
তিনি গত ১৯ জুলাই, করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঢাকা ডিএনসিসি কোভিট১৯ হাসপাতালে ভর্তি হন।
দীর্ঘ ৪ দিন প্রচন্ত শ্বাসকষ্টে ছটফট করে শেষ পর্যন্ত অদ্য(২৩-০৭-২০২১) রোজ শুক্রবার ভোর অনুমান ৫ টায় মৃত্যু বরন করেন। (ইন্নালিল্লাহি -অইন্নাইলাহি রজিউন) মৃত্যুকালে, তার বয়স হয়েছেছিল( ৬০) বছর।
মৃত্যুকালে, তিনি স্ত্রী, এক কন্যা ও এক ছেলে এবং একমাত্র বোনকে রেখে গেছেন।
তারা ছিলেন ২ ভাই দুই বোন। তিনি ছিলেন, ভাই বোনের মধ্যে সবার ছোট। বড় ভাই এবং বড় এক বোন আগেই মারা গেছেন।
সাংবাদিক ঝান্ডার বড় মেয়ে মেহরুবা রহমান (২৮) ঢাকায় এমবিএপড়ছেন এবং ছেলে তাসফিকুর রহমান (২৩) এইচএসসি ২য় বর্ষের ছাত্র।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সাংবাদিক ঝান্ডার মরদেহ ঢাকার হাসপাতাল থেকে ফরিদপুরে আনার প্রস্তুতি চলছিল।
পারাবারিক সূত্রে জানাগেছে, তাকে ফরিদপুর আলীপুর গোরস্থানে দাফন করা হবে তবে জানাজার নামাজ কখন হবে সে বিষয়টি লাশ ফরিদপুরে আসলে নিশ্চত হওয়া যাবে।
তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছেন, জেলার সকল সাংবাদিকরা।
তার মৃত্যুতে, শোক জানিয়েছেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু,,প্রেসক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক নাগরিক বার্তার সম্পাদক মোঃ কবিরুল ইসলাম সিদ্দিকী,
সাপ্তাহিক মেধার সম্পাদক ও দৈনিক ইনকিলাবের ফরিদপুর জেলাসংবাদাতা,, আনোয়ার জাহিদ,ডিবিসি টিভির ফরিদপুর প্রতিনিধি মাহবুব পিকুল, ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সহ -সভাপতি শেখ ফয়েজ আহম্মেদ, প্রবীন সাংবাদিক মোঃ ফরহাদ হোসেন, দৈনিক গন সংহতির সম্পাদক আশিষ পোদ্দার বিমান, দৈনিক বাঙ্গালির সময়েরর সম্পাদক মোঃ সেলিম মোল্যা,,দৈনিক আজকের সারাদেশের, সম্পাদক নাজমুল আলম পারভেজ।
সহ ক্লাবের সকল সাংবাদিকরা।
মৃত্যুর আগে তার শয্যা পাশে বসে তার শারীরক অবস্হার শেষ খবর নেন, সিনিয়র সাংবাদিক শেখ ফয়েজ আহম্মেদ।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন