বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

ডাক্তার-নার্স দিশেহারা

করোনার মধ্যেই ডেঙ্গুর প্রকোপ ৮৮৯০ জন স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত : প্রাণ হারিয়েছেন ১৬৯ চিকিৎসক আক্রান্ত ডাক্তার-নার্সদের প্রণোদনার ব্যবস্থা না করা দুঃখজনক : ডা. এবিএম আবদুল্লাহ অনেক

হাসান সোহেল | প্রকাশের সময় : ২৭ জুলাই, ২০২১, ১২:০৩ এএম

দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতাল। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে আরও ২২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে আরও ১১ হাজার ২৯১ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এর আগে, গত সোমবার দেশে এ পর্যন্ত একদিনে সর্বোচ্চ ২৩১ জনের মৃত্যু হয়েছিল। গত ১২ জুলাই দেশে একদিনে সর্বোচ্চ ১৩ হাজার ৭৬৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল। এ পর্যন্ত দেশে ১৯ হাজার ২৭৪ জন করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। বেশিরভাগ সরকারি হাসপাতালে সাধারণ বেড প্রায় পরিপূর্ণ, অকেগুলোতে বেডের অতিরিক্ত রোগী ভর্তি। আইসিইউ’র জন্য চলছে হাহাকার। গত প্রায় দেড় বছর থেকে দেশে চলছে করোনার তাণ্ডব। এই সময়ে সবকিছুকে উপেক্ষা করে জীবনবাজি রেখে হাসপাতালে রোগীদের নিরবচ্ছিন্নভাবে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা।

করোনার প্রকোপ বেড়ে গেলে এর প্রভাব পড়ে ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর। রোগীর চাপ বেশি হলে এসব সীমিতসংখ্যক চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীই দিনরাত দায়িত্ব পালন করেন। নতুন করে কাউকে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে না বা জনবল বাড়ানো হচ্ছে না। করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়লে তার চাপটা গিয়ে পড়ছে ওই হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপরই। তখনই নানা অভিযোগ আসছে সেবাগ্রহীতাদের কাছ থেকে হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা নিয়ে। অথচ অনেকেরই বাস্তব উপলব্ধি নেই। অবশ্য দেশে বর্তমানে শুধু করোনার প্রকোপই বাড়ছে তা নয়; ডেঙ্গুর প্রকোপও বেড়েছে। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১০৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। যা চলতি বছরে একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক ডেঙ্গু রোগীর হাসপাতালে ভর্তির রেকর্ড। এ মাসেই এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন ১৩০৭ জন। বর্তমানে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে করোনার পাশাপাশি ৪৬০ জন ডেঙ্গু রোগীকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। আর তাই করোনা ও ডেঙ্গু রোগীদের সামলাতে গিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়ছেন ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা। যদিও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ডেঙ্গু চিকিৎসায় আলাদা হাসপাতাল নির্ধারণের উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, করোনার চিকিৎসা আর ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা এক হাসপাতালে দেয়া সম্ভব নয়। তাই ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসায় আলাদা হাসপাতাল নির্ধারণ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন সময়ে মহামারির মধ্যে ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের ভূমিকার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। অনেক সময়ে এসব ফ্রন্টলাইন যোদ্ধাদের উৎসাহ না দিয়ে সমালোচনা করায় ক্ষোভও প্রকাশ করেছেন।

করোনা রোগীদের সেবা দিতে গিয়ে ডাক্তার, নার্সরা ও স্বাস্থ্যকর্মীরা আক্রান্ত হচ্ছেন, ফলে সংকটের মাত্রা বেড়েই চলছে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা জীবনবাজি রেখেই চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। এখন পর্যন্ত করোনার ভয়ে কেউ চিকিৎসাসেবা দিতে বিরত থাকেননি। তাদের মতে, সাধারণ মানুষ যখন করোনার ভয়ে ভীত, কোনো হাসপাতালের আশপাশ দিয়ে গমনও করে না, নিরুপায় ও নিতান্তই অসহায় হয়ে যখন ঘরবন্দি জীবন কাটাচ্ছেন, তখন ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরাই পরিবার-পরিজন ফেলে হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত রোগীর সার্বক্ষণিক চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। রোগীর সঙ্গে কথা বলছেন, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন এবং আশার বাণী শোনাচ্ছেন। অথচ তাদের মানবসেবায় আগ্রহ বাড়াতে কোনো আর্থিক প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে না। অথচ অনেক সেক্টরে কারণে অকারণে কর্মীদের চাঙা রাখতে আর্থিক প্রণোদনা দেয়া হয়।

সূত্রমতে, গত প্রায় দেড় বছর ধরে করোনার মহামারি চলছে তার আপন গতিতে, তাণ্ডবলীলা চালিয়ে যাচ্ছে সারা বিশ্বে। যেহেতু করোনা সম্পূর্ণ একটি নতুন ভাইরাসজনিত রোগ, তাই শুরুতে এর চিকিৎসক এবং প্রতিরোধব্যবস্থা নিয়ে বিজ্ঞানী ও চিকিৎসক এবং জনগণের মাঝে ভয়ভীতি ছিল। এমনকি ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা আতঙ্কগ্রস্ত ছিলেন। কারণ এর উৎপত্তি, জটিলতা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং চিকিৎসা কোনো কিছুই কারো জানা ছিল না। শুরুতে ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীদের বিরুদ্ধে রোগী এবং তার স্বজনদের অভিযোগ ছিল অনেক। তবে বর্তমানের পরিস্থিতি অনেক উন্নত। বিভিন্ন হাসপাতালে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে এবং সুচারুরূপে করোনার চিকিৎসা দিয়ে আসছেন চিকিৎসকরা। এর প্রমাণ মেলে করোনায় মৃত্যুর হার পর্যালোচনা করলে। সারা বিশ্বে করোনায় মৃত্যুর হার যেখানে প্রায় ২ দশমিক ০৭ শতাংশ, সেখানে বাংলাদেশে মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ। অনেক উন্নত দেশের মৃত্যুর সংখ্যা যেখানে লাখ লাখ, সেখানে আমাদের দেশে মৃত্যু ১৯ হাজার ২৭৪ হলেও আক্রান্ত অনুযায়ী এখনো অনেক কম বলা যায়।

এদিকে রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিতে গিয়ে অনেক ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। সারা দেশে এ পর্যন্ত আট হাজার ৮৯০ জন স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানিয়েছে চিকিৎসকদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ)। বিএমএ জানায়, ৮ হাজার ৮৯০ জনের মধ্যে চিকিৎসক ৩ হাজার ৫৮ জন, নার্স ২ হাজার ১৭৫ জন আর অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী রয়েছেন ৩ হাজার ৬৭৫ জন। বিএমএ আরও জানিয়েছে, গত ২০ জুলাই পর্যন্ত করোনা এবং করোনার উপসর্গ নিয়ে ১৬৯ জন চিকিৎসক মারা গিয়েছেন। সোসাইটি অব নার্সেস সেফটি অ্যান্ড রাইটসের তথ্য অনুযাযী, করোনার ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসা দিয়ে এ পর্যন্ত ৩২ জন নার্স মারা গেছেন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ৩২শ’র বেশি।

মাতুয়াইল মা ও শিশু হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. শাহেদ ইমরান ইনকিলাবকে বলেছেন, ডাক্তার-নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার মূল কারণ অতিরিক্ত রোগীর চাপ। হাসপাতালগুলোতে যত বেশি রোগীর চাপ বাড়ছে, তত বেশি চিকিৎসক আক্রান্ত হচ্ছেন এবং মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। তিনি বলেন, অনেকে হয়তো জানেন না চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা করোনা রোগীদের ডিউটি পালন শেষে তাদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বসবাস করতে পারেন না, একসঙ্গে ঘুমাতেও পারেন না। ডিউটি পালন শেষে তাদেরকে ১৪ দিনের জন্য হোটেল বা অন্য কোথাও কোয়ারেন্টিনে থেকে তারপরে আবার ডিউটি পালন করতে হচ্ছে। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তাদের একধরনের সংকটে পড়তে হচ্ছে। অনেককেই নিজের বাসায় থাকতে হয় এবং তারা বাসায় আলাদা রুমে থাকলেও সব সময় আতঙ্কে থাকেন এই ভেবে যে, তার মাধ্যমে পরিবার-পরিজন করোনায় আক্রান্ত হয় কি না। এছাড়া ১৪ দিন কোয়ারেন্টিনও অসহ্য যন্ত্রণার মতো।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক গতকাল সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেছেন, করোনার চিকিৎসা আর ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা এক হাসপাতালে দেয়া সম্ভব নয়। তাই ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসায় আলাদা হাসপাতাল নির্ধারণ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েছে। প্রায় ১২শ’ রোগী এরই মধ্যে ভর্তি হয়েছে। আমরা একদিকে নন কোভিড রোগীর চিকিৎসা, অপরদিকে করোনা আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসা, অন্যদিকে টেস্ট ও ভ্যাকসিন সব মিলিয়ে একসঙ্গে করতে হচ্ছে। তাই আমরা আজকে বেশ কয়েকটি হাসপাতাল চিহ্নিত করেছি, যেখানে ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসার ব্যবস্থা নেবো। কারণ, যেখানে করোনা রোগীর চিকিৎসা হয়, সেখানে ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা দেয়া সম্ভব নয়।

জাহিদ মালেক বলেন, যেসব হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা করা হবে সেগুলো হচ্ছেÑ স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতাল, লালকুঠি হাসপাতাল, রেলওয়ে হাসপাতালসহ আরও কয়েকটি হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা হবে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ইনকিলাবকে বলেছেন, প্রতিটি দেশই নিজ দেশের স্বাস্থ্য খাত নিয়ে উৎসাহ দিচ্ছে, প্রশংসা করছে; শুধু আমাদের দেশেই এই মহামারির সময়েও দেশের স্বাস্থ্য খাত নিয়ে সমালোচনা করে চিকিৎসক-নার্সদের মনোবল ভেঙে দিচ্ছে বিশেষ কিছু মহল। অন্যদিকে, দেশের স্বাস্থ্য খাত নিয়ে গোটা বিশ্ব যখন প্রশংসা করছে, তখন দেশের কিছু মহল স্বাস্থ্য খাত নিয়ে তীব্র ভাষায় সমালোচনা করে যাচ্ছে যা মোটেও কাম্য ছিল না। খাদ্যে ভেজাল ও ক্যামিকেল মিশানো, নদী দখল, মানব পাচারের মতো বিষয়গুলো রেখে দেশের অতিমারি চলাকালীন অবস্থায় স্বাস্থ্য খাতের সাথে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে যেভাবে ঢালাওভাবে সমালোচনা করা হচ্ছে সেটিকে দুঃখজনক আখ্যা দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক

প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক মেডিসিন বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বলেছেন, ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা প্রথম সারির যোদ্ধা, তারা সব ভয় জয় করে জীবনবাজি রেখেই আক্রান্তদের চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন অত্যন্ত সাহসের সঙ্গে। করোনাকালের পুরোটা সময় অভাবনীয় সেবা দিয়েছেন এবং দিয়ে চলছেন। তবে তাদের ভাগ্যে জুটেছে শুধু বঞ্চনা, যেখানে অনেক দেশে ডাক্তাররা সুপার হিরোর মর্যাদা এবং স্যালুট পেয়েছেন। ডাক্তাররা পালিয়ে গেছেন, দায়িত্ব পালন করছেন না, এরকম গুজব ছড়ানো হয়েছিল। আসলে ডাক্তারদের কাজ তো চিকিৎসা করা, তাহলে তারা পালিয়ে যাবেন কেন? লকডাউনের সময় ডাক্তারদের নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারার কথা। কিন্তু তারা বিভিন্নভাবে বাধা, জরিমানা এমনকি ডাক্তার পরিচয় দেয়ার পরও অপমানের মুখে পড়েন, যা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।

প্রফেসর ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বলেন, দুঃখজনক হলেও সত্য, করোনায় আক্রান্ত ডাক্তার-নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের আর্থিক সহায়তা বা প্রণোদনা পাননি। এমনকি মৃতদের পরিবার-পরিজনদের প্রণোদনা দেয়া হয়নি। তিনি বলেন, প্রতিটি পরিবারকে আর্থিক প্রণোদনা দেয়া উচিত। ডাক্তাররা কিন্তু সেবা দিচ্ছেন প্রণোদনা বা আর্থিক লোভের বশবর্তী না হয়ে, তবে তাদের প্রাপ্যটুকু দিলে অবশ্যই তারা আরো উৎসাহিত হবেন। এত কিছুর পরও করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় নিজেদের সর্বোচ্চটুকু ঢেলে দিয়েছেন চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা। তারা দমে যাননি বরং জ্ঞানের সর্বোচ্চটুকু ঢেলে দিয়ে চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন জনগণের। যেসব চিকিৎসক বিভিন্ন কারণে সরাসরি চিকিৎসা প্রদান করতে পারেননি, তারা টেলিমেডিসিন ও ভিডিও কলে সেবা দিয়েছেন অসংখ্য মানুষকে। আশা করি, জাতির ক্রান্তিকালে চিকিৎসকদের এসব অবদান, ত্যাগ, কর্ম, সেবা, সবাই মনে রাখবেন এবং প্রাপ্য সম্মানটুকু দেবেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (10)
Amin Khan ২৬ জুলাই, ২০২১, ৫:০১ এএম says : 0
করোনার জ্বালায় বাচিনা। ডেঙ্গু ও পিছু ছারেনা। হে আল্লাহ্ হেফাজত করো।
Total Reply(0)
Çĺòwñ D. Ďhàķà ২৬ জুলাই, ২০২১, ৫:০১ এএম says : 0
আজ পর্যন্ত মশা নিধন করতে সরকারের পক্ষ থেকে কার্যকর কোন পদক্ষেপ দেখতে পেলাম না .
Total Reply(0)
Shawkat Iqbal ২৬ জুলাই, ২০২১, ৫:০২ এএম says : 0
এবার মানুষকে বেহুলা লক্ষ্মীণদরের মতো ফুটা বিহীন ঘরে থাকতে বাধ্য করুন! প্রশাসনের কাছে আমার আকুল আবেদন।
Total Reply(0)
Muhammed Jamal ২৬ জুলাই, ২০২১, ৫:০২ এএম says : 0
সরকার সকল কিছুতে ব্যার্থহয়েছে।
Total Reply(0)
MD Akr ২৬ জুলাই, ২০২১, ৫:০২ এএম says : 0
এই জন্য তো বলি রাতে মশা বারে কেন
Total Reply(0)
Mohammad Matin ২৬ জুলাই, ২০২১, ৫:০৩ এএম says : 0
পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। প্রতিটি এলাকায়, প্রতিটি, বাসস্থানে, প্রতিটি উপজেলা, জেলা, গ্ৰাম,হাটবাজার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। ময়লা আবর্জনা,স‍্যানিটারি ও জলাবদ্ধতা অনেক টা দায়ী এত রোগ জীবানুর। তার উপর খাবারের গুণগতমান ও সঠিক সাস্থ‍্য সচেতনতা অবশ্যই প্রয়োজন। পরিচ্ছন্ন পরিবেশ গড়ে তুলুন। তাহলে এত রোগের জীবাণু ছড়াবে না।
Total Reply(0)
Dip Kumar Debdas ২৬ জুলাই, ২০২১, ৫:০৩ এএম says : 0
ভাই যে মশার উৎপাত কয়দিন পর প্লেনে চড়ার অভিজ্ঞতা হয়ে যাবে।কারন ঘুম থেকে উঠে দেখবো মশার ঢানায় চড়ে আকাশে উড়চ্ছি।
Total Reply(0)
Nurjahan Amin Ritu ২৬ জুলাই, ২০২১, ৫:০৩ এএম says : 0
পৃথিবীটা যেন দিনে দিনে রোগাক্রান্ত হয়ে যাচ্ছে।
Total Reply(0)
Maruful Islam Mahin ২৬ জুলাই, ২০২১, ৫:০৪ এএম says : 0
সরকার এত চাপ কিভাবে নিবে একদিকে করোনা ভাইরাস অন্যদিকে ডেংগু
Total Reply(0)
Lipto Leo Chisim ২৬ জুলাই, ২০২১, ৫:০৪ এএম says : 0
ডেঙ্গুর কি জ্বালা আমি বুঝিরে ভাই।সবাই সচেতন থাকুন।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন