ভারী বৃষ্টিতে নগরীর বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। তবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। পাহাড়ধসের আশঙ্কায় বিভিন্ন পাহাড় থেকে ১০৫ পরিবারকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তাদের বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে রাখা হয়েছে। অনেকে আত্মীয় স্বজনদের বাসায় আশ্রয় নিয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা জানান, বৃহস্পতিবার বৃষ্টির মধ্যে সকাল থেকে কয়েকটি স্থানে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। বিকেল চারটার দিকে গরিবউল্লাহ শাহ মাজার এলাকায় আমান উল্লাহ হাউজিংয়ে পাহাড় ধসে পড়ে। এ ছাড়া সকালে আমবাগান এতিমখানা পাহাড় এবং বায়েজিদ সংযোগ সড়কেও পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটে। আমান উল্লাহ হাউজিং এলাকায় পাহাড়ধসের পর ফায়ার সার্ভিস উদ্ধারকাজে ছুটে যায়। ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক নিউটন দাশ বলেন, পাহাড়ধসে কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। পাশে একটি ঘর ছিল। তবে ঘর পর্যন্ত মাটি আসেনি। ঘরের বাসিন্দারা আতঙ্কে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। গত দুই দিন ধরে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারী লোকজনকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে প্রশাসন।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে
আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি চট্টগ্রামে পাহাড়ধসের সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন