শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সম্পাদকীয়

ব্লু অর্থনীতির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে

অমৃত চিছাম | প্রকাশের সময় : ১০ আগস্ট, ২০২১, ১২:০২ এএম

ব্লু ইকোনমি এমন একটি বিষয় যেখানে সামুদ্রিক পরিবেশ কিংবা সামুদ্রিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার ও রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে আলোচনা করা হয়। ব্লু ইকোনমি হচ্ছে সমুদ্রসম্পদনির্ভর অর্থনীতি। সমুদ্রের বিশাল জলরাশি ও এর বিভিন্ন ধরনের সম্পদকে কাজে লাগানোর অর্থনীতি। ১৯৯৪ সালে অধ্যাপক গুন্টার পাউলি ভবিষ্যতের অর্থনৈতির রূপরেখা প্রণয়নের জন্য একটি টেকসই এবং পরিবেশবান্ধব মডেল হিসেবে ব্লু -ইকোনমির ধারণা দেন। দেশের স্থলভাগে যে পরিমাণ সম্পদ বিদ্যমান, তার প্রায় সমপরিমাণ (৮১ শতাংশ) সম্পদ সমুদ্রের তলদেশে রয়েছে। বঙ্গোপসাগর বাংলাদেশের একমাত্র সমুদ্রসীমা এবং বিশ্বের বৃহত্তর উপসাগর যা সারা বিশ্বে ‘বে অব বেঙ্গল’ নামে পরিচিত। বঙ্গোপসাগরের সীমানা নিয়ে মায়ানমার ও ভারতের সাথে আমাদের দেশের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ ছিল। আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে ২০১২ সালে মায়ানমারের সঙ্গে এবং ২০১৪ সালে ভারতের সাথে সমুদ্র সীমা বিরোধ নিষ্পতি হয়। এতে মোট ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার টেরিটোরিয়াল সমুদ্র এলাকায় বাংলাদেশের নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব, অধিকার ও সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যার আয়তন প্রায় আরেকটি বাংলাদেশের সমান। আরও ২০০ নটিক্যাল মাইল একচ্ছত্র অঞ্চল এবং চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপানের তলদেশ অবস্থিত সব ধরনের প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের উপর সার্বভৌম অধিকার। এই বিশাল জলরাশির অভ্যন্তরে যেমন লুকিয়ে আছে অপার রহস্য অপরদিকে তেমনিভাবে লুকিয়ে আছে বাংলাদেশের নীল অর্থনীতির এক অপূর্ব সম্ভাবনা। এ নীল অর্থনীতি পাল্টে দিতে পারে আমাদের দেশের জাতীয় অর্থনীতির চেহারা। সমুদ্র অর্থনীতির উপাদানগুলো হলো: খনিজ সম্পদ, জ্বালানি, পানি সম্পদ, পর্যটন শিল্প, জাহাজ শিল্প, পরিবহন শিল্প, মৎস্য সম্পদ ইত্যাদি। বঙ্গোপসাগরকে ঘিরে রয়েছে সম্ভাবনাময় পর্যটন শিল্প। পর্যটনশিল্প আয়ের এক বৃহৎ উৎস। আমাদের রয়েছে প্রাকৃতিক সৌন্দরে‌্যর লীলাভূমি প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন, অপরূপ সৌন্দর্য্যে ভরা ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বড় সমুদ্রসৈকত। এছাড়া রয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রামের মন মাতানো সৌন্দর্য, প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনে সমৃদ্ধ দেশের নানা দর্শনীয় স্থান। পরিকল্পিত পদক্ষেপের মাধ্যমে এ শিল্পকে কাজে লাগিয়ে বিপুল পরিমাণ মানুষের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি প্রচুর আয় করা সম্ভব। তবে এ ক্ষেত্রে পর্যটন কেন্দ্রগুলোকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে। এই শিল্পকে কেন্দ্র করে নানা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে এবং বিপুল মানুষের কর্মসংস্থান হবে। সমুদ্রকে কাজে লাগিয়ে খুব সহজে এদেশ থেকে অন্যদেশে মালামাল আমদানি রপ্তানি করা যাবে। সমুদ্রকে ঘিরে দেশে জাহাজ শিল্প গড়ে উঠেছে এবং তা খুব সার্থকভাবে পরিচালিত হচ্ছে। বিশাল সমুদ্রকে ঘিরে দেশেই এখন বিশ্বমানের জাহাজ তৈরি হচ্ছে। জাহাজ তৈরি শিল্পে এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান ১৩তম। আর বিশ্বে জাহাজ ভাঙ্গা শিল্পে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। পৃথিবীর মোট জাহাজ ভাঙ্গার ২৪.৮ শতাংশ বাংলাদেশ সম্পাদিত হয়। দেশের দীর্ঘ উপকূলীয় অঞ্চল বিশেষত চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের উপকূলীয় অঞ্চল এ শিল্পের জন্যে কাজে লাগাতে পারলে জাতীয় অর্থনীতিতে তা আরো গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। সমুদ্রে অবস্থিত পর্যটন স্থানগুলোতে যাতায়াত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের যানবাহন ব্যবহার হয়ে থাকে। উক্ত শিল্প থেকে সরকার প্রচুর পরিমাণে রাজস্ব পেয়ে থাকে যা, আমাদের জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমরা প্রধানত সামুদ্রিক সম্পদকে দুই ভাগে ভাগ করতে পারি: ১. প্রাণিজ সমুদ্র সম্পদ এবং ২. অপ্রাণিজ সমুদ্র সম্পদ।

১. প্রাণিজ সমুদ্র সম্পদ: বঙ্গোপসাগর হলো প্রাণিজ সম্পদের এক অফুর নত্নভান্ডার। মৎস্য সম্পদ, সামুদ্রিক প্রাণী, সামুদ্রিক শৈবাল, সামুদ্রিক আগাছা, লতা, গুল্ম, ইত্যাদির অফুরন্ত ভান্ডার আমাদের নীল সমুদ্র। আমাদের সমুদ্রে ৪৭৫ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ, ২০ জাতের কাঁকড়া, ৩৬ প্রজাতির চিংড়ি, ৩৬০ প্রজাতির শামুক-ঝিনুক, ৭ প্রজাতির কচ্ছপ, ১০ প্রজাতির ডলফিন, ৩ প্রজাতির তিমি, ৫ প্রজাতির লবস্টার, এবং প্রায় ২০০ প্রজাতির সি উইড (এক ধরনের সামুদ্রিক ঘাস)। বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে রয়েছে বিপুল পরিমাণ সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ, যার অর্থনীতিক গুরুত্ব অপরিমেয়। ‘সেভ আওয়ার সি’র দেয়া তথ্য মতে, বর্তমানে বঙ্গোপসাগরে প্রতিবছর ৮ মিলিয়ন টন মাছ ধরা পড়ে বছরে এবং সঠিক ব্যবস্থাপনায় বছরে ৮০ লাখ টন মাছ ধরার সুযোগ আছে। এখানে পাওয়া যায় এমন মাছের মাঝে টুনা মাছ হলো সবচেয়ে সুস্বাদু এবং আন্তর্জাতিক বাজারে এর মূল্য ও চাহিদা দুটোই অত্যাধিক। উক্ত মাছ সঠিকভাবে আহরণের মাধ্যমে বিদেশি রপ্তানি করে প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারি যা আমাদের দেশের জাতীয় অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করবে। এছাড়াও বিভিন্ন শামুক, ঝিনুক, কাঁকড়া, সি আরসিম, সি কুকুমবার আছে তা অকল্পনীয়। আমাদের দেশে সি আরসিম ও সি কুকুমবার খাদ্য হিসাবে ব্যবহার না হলেও বিদেশে খাদ্য হিসাবে খুবই জনপ্রিয়। বঙ্গোপসাগরে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক শৈবাল, যা সঠিকভাবে প্রক্রিয়াজাতকরণ করার মাধ্যমে হরেক রকমের প্রসাধনী সামগ্রী তৈরি করা সম্ভব। উক্ত প্রসাধনী সামগ্রী অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত। একই সাথে তার আন্তর্জাতিক বাজার মূল্য অত্যাধিক। বঙ্গোপসাগরে রয়েছে বিপুল পরিমাণ সামুদ্রিক আগাছা। এসব আগাছা যথাযথভাবে প্রক্রিয়াজাতকরণ করে বিভিন্ন রোগের ওষুধ তৈরি করা যায়, যা আমাদের ওষুধ শিল্পে বিপ্লব ঘটাবে। দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে ওষুধ রপ্তানি করে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারি। এছাড়াও আমাদের সমুদ্রে থাকা সামুদ্রিক আগাছা মানবদেহের খুব উপকারী ও পুষ্টিকর। সামুদ্রিক আগাছার মধ্যে ইসপিরুলিনা সবচেয়ে মূল্যবান ও আন্তর্জাতিক বাজারে এর চাহিদা ব্যাপক। চীন, জাপান, এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশের মানুষ এগুলোকে খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করে। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে যথাযথভাবে প্রক্রিয়াজাতকরণ করার মাধ্যমে বিদেশি রপ্তানি করে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। এতে আমাদের জাতীয় অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ হবে।

২. অপ্রাণিজ সামুদ্রিক সম্পদ: অপ্রাণিজ সামুদ্রিক সম্পদ বলতে মূলত খনিজ ও খনিজ জাতীয় সম্পদকে বোঝায়। আমাদের দেশের সমুদ্রে আছে অফুরন্ত অপ্রাণিজ সামুদ্রিক সম্পদ। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: তেল, গ্যাস, চুনাপাথর, প্রবাল ইত্যাদি। খনিজ সম্পদের মধ্যে রয়েছে প্রায় ১৭ ধরনের খনিজ বালি। যার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে জিরকন, মোনাজাইট, ম্যাগনেটাইট, কায়ানাইট, রুটাইল, সিলিমানাইট, গ্যানেট ইত্যাদি। এদের মাঝে মোনাজাইট হলো সবচেয়ে মূল্যবান পদার্থ। এই তেজষ্ক্রিয় পদার্থ পারমাণবিক বোমা তৈরিতে এবং পারমাণবিক চুল্লিতে শক্তি উৎপাদনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। এই মোনাজাইট যদি সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করে উত্তোলন করা সম্ভব হয় তবে তা হবে আমাদের জন্য একবিংশ শতাব্দীর সেরা আশীর্বাদ। বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের সৈকতের বালিতে মোট খনিজের মজুদ ৪৪ লাখ টন এবং সমৃদ্ধ খনিজের পরিমাণ প্রায় ১৭ লাখ ৫০ হাজার টন, যা দেশের সমুদ্রের ১৩টি স্থানে পাওয়া গেছে। দেশের সমুদ্র সীমা থেকে প্রায় ১০ লাখ টন খনিজ বালু উত্তোলন করা যেতে পারে। এছাড়াও সমুদ্রের তলদেশ রয়েছে বিভিন্ন ধরনের আকরিক। ম্যাঙ্গানিজ নডিউল, ফসফরাস ডেপোজিত এবং ক্লেসার ডেপোজিট নামক আকরিক। এসব আকরিক যথাযথভাবে পরিশোধন করার মাধ্যমে পাওয়া যাবে কপার, জিঙ্ক, কোবাল্ট, লেড, মলিবডেনামসহ ইত্যাদি দুর্বল ধাতু। এসব উৎপাদিত ধাতু জাহাজ নির্মাণ ও রাসায়নিক কারখানায় ব্যবহার করা যাবে। যা আমাদের জাহাজ শিল্প ও রাসায়নিক কারখানা তথা দেশর অর্থনীতিতে যোগ করবে এক নতুন মাত্রা। সমুদ্রের প্রায় ৩০ থেকে ৮০ মিটার গভীরে সিমেন্ট শিল্পের কাঁচামাল ‘ক্লে’র সন্ধান পাওয়া গেছে। যদি সঠিক পরিকল্পনা মাফিক উত্তোলন করা যায় তাহলে, আমাদের দেশের সিমেন্ট শিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হবে। সমুদ্রের অগভীর ও তলদেশ মূল্যবান ধাতু ইউরেনিয়াম ও থোরিয়াম এর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। বর্তমানে বিশ্ববাজারে এই ধাতুগুলোর কিরূপ চাহিদা তা সহজে অনুধাবন করতে পারি।

ভারত ও মায়ানমার থেকে অর্জিত সমুদ্র সীমায় ২৬টি ব্লক রয়েছে। ইজারা দিয়ে এসব ব্লক থেকে প্রায় ৪০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া সম্ভব। বর্তমানে দেশের জাতীয় অর্থনীতিতে সমুদ্র সম্পদের অবদান ৯ দশমিক ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৬ শতাংশ। আমাদের দেশের সমুদ্রের অভ্যন্তরে যে পরিমাণ সম্পদ বিদ্যমান তা সঠিকভাবে পরিচালনা করা গেলে ২০৩০ সাল নাগাদ প্রতি বছর আড়াই লাখ কোটি মার্কিন ডলার আয় করা সম্ভব। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) ১৪ নম্বর ধারায় সামুদ্রিক সম্পদের অনুসন্ধান ও সংরক্ষণের কথা বলা হয়েছে। তাই ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি পূরণের লক্ষ্যে সামুদ্রিক সম্পদ আহরণের বিকল্প নেই। সমুদ্র সম্পদের এই ভান্ডার আমাদের দেশের বিপুল পরিমাণ জনসংখ্যার চাহিদা মেটাতে ও প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা এনে দিতে সক্ষম কিন্তু সিংহভাগ সমুদ্র সম্পদ এখনও প্রায় অনাবিষ্কৃত ও অব্যবহৃত। সমুদ্র সম্পদ ব্যবহার করে দারিদ্র্য বিমোচন, খাদ্য ও জ্বালানি নিরাপত্তাসহ বিপুল কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ যথাযথভাবে কাজে লাগানোই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। সমুদ্র অর্থনীতি কেবল সমুদ্রকেন্দ্রিক অর্থনীতির প্রসার ঘটায় তা নয়, একই সাথে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি হ্রাসকরণের মধ্য দিয়ে পরিবেশবান্ধব নবদিগন্তের উন্মোচন করতে পারে। আমাদের দেশে এতবড় সামুদ্রিক অফুরন্ত রত্নভান্ডার থাকা সত্ত্বেও নেই কোনো সুপরিকল্পিত আহরণ ও সংরক্ষণের ব্যবস্থা। অথচ, যথাযথ পরিকল্পনা এবং দক্ষ জনবল তৈরির মাধ্যমে আমরা সমুদ্র সম্পদকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারি। এতে আমাদের দেশের বিপুল সংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং বেকারত্ব দূর হবে। আশার কথা, বর্তমান সরকার আগের চেয়ে অনেক বেশি সচেতন হয়েছে। সম্প্রতি সরকারের উচ্চ পর্যায়ে বৈঠকে সমুদ্র অর্থনীতি বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০ বা ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ মহাপরিকল্পনায় সমুদ্র অর্থনীতিকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। এই পরিকল্পনায় নীল অর্থনীতির সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পাঁচ ধরনের কৌশল গ্রহণ করা হয়েছে, যার মধ্যে অন্যতম হলো সামুদ্রিক সম্পদের বহুমাত্রিক জরিপ দ্রুত সম্পন্ন করা। নীল অর্থনীতির সম্ভাবনা কাজে লাগাতে শুধুমাত্র মৎস্য সম্পদ আহরণে গুরুত্ব দিলে চলবে না। সেই সঙ্গে অনান্য সম্পদ আহরণের জন্যও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
লেখক: শিক্ষার্থী, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন