প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মস্থান মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে শান্তা চৌধুরী নামে একজন নারী ‘প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রীর চুক্তিভিত্তিক এপিএস হিসেবে নিয়োগ পেয়েছে’ মর্মে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে গতকাল একটি পোস্ট দিয়েছে । যা ভিত্তিহীন ও বানোয়াট একটি তথ্য। জনমনে বিভ্রান্তি নিরসনের লক্ষ্যে জানানো যাচ্ছে যে, শান্তা চৌধুরী নামের কাউকে প্রবাসী মন্ত্রী চিনেন না এবং তাঁর এপিএস হিসেবে নিয়োগও দেননি। প্রকৃত পক্ষে, মন্ত্রী মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামানকে ২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর তাঁর এপিএস হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন । এ ব্যাপার কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য মন্ত্রীর পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হচ্ছে। ইতোমধ্যে শান্তা চৌধুরীর এপিএস হিসেবে ভুয়া পরিচয়দানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে রমনা থানায় আজই একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন