শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

শীর্ষ নেতারা রাজা বাকিরা প্রজা

বছরের পর বছর পদের অপেক্ষায় শত শত সাবেক ছাত্র নেতা প্রায় ৫ বছরেও পূর্ণাঙ্গ করতে পারেনি যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক দল আগামী মাসেই মেয়াদ শেষ হচ্ছে ছাত্রদলের

ফারুক হোসাইন | প্রকাশের সময় : ২৯ আগস্ট, ২০২১, ১২:০১ এএম

আংশিক কমিটি দিয়েই মেয়াদ পূর্ণ করে প্রায় ৫ বছর হতে চলেছে জাতীয়তাবাদী যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের। এই দীর্ঘ সময়েও পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করতে পারেনি বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ এই দুই অঙ্গ সংগঠন। একই পথে হাটছে ছাত্রদলও। আগামী মাসে মেয়াদ পূর্ণ হতে যাচ্ছে বিএনপির ভ্যানগার্ড খ্যাত সংগঠনটি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় কমিটি পূর্ণাঙ্গ করতে পারেনি দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। এর মধ্যে যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলকে কয়েক দফা আল্টিমেটামও দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। মেয়াদ শেষ হওয়ার পর গতবছর ৭ ফেব্রæয়ারি আংশিক কমিটি ঘোষণা করে যুবদল। আর মেয়াদ শেষের এক বছর পর গত ১৯ সেপ্টেম্বর আংশিক কমিটি ঘোষণা করে স্বেচ্ছাসেবক দল।

অথচ যখনই যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয় তখনই পদপ্রত্যাশী নেতারা আশায় বুক বাধেন। দিনের পর দিন সংগঠনগুলোর শীর্ষ নেতাদের দিচ্ছেন প্রটোকল, অংশ নিচ্ছেন মিছিল-মিটিংয়ে, হাজিরা দিচ্ছেন নেতাদের বাসার সামনে, দলীয় কার্যালয়ে। নেতারা যেখানে যাচ্ছেন পিছু পিছু ছুটে যাচ্ছেন সবখানেই। প্রত্যাশা একটিই শীর্ষ নেতাদের নজরে এসে একটি পদ পাওয়া। কিন্তু বছরের পর বছর প্রটোকল, সময়, শ্রম দিয়েও যখন পদের দেখা পাচ্ছেন না তখন হতাশ হয়ে পড়ছেন অনেকে।

হতাশা ও ক্ষোভ থেকে সাবেক অনেক ছাত্র নেতাই বলেন, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতারা হলেন রাজা, আর বাকীরা সব প্রজা। তারা বলেন, যখনই যারা এসব সংগঠনের শীর্ষ পদে দায়িত্ব পান তখনই তাদের আচরণ হয় রাজার মতো। সারাদিন তাদের প্রটোকল দেয়া, বাসার সামনে হাজিরা দেয়া, তাদের পেছনে ছুটা এটা করতে প্রজারা বাধ্য। আর রাজার যখন ইচ্ছে হবে কোন প্রজাকে পদ দেবেন, যাকে ইচ্ছে দেবেন না। তারপরও কোন অভিযোগ করা যাবে না, কথা বলা যাবে না। বিএনপির অঙ্গসংগঠনগুলো এখন চলছে এমন করেই।

অথচ পদপ্রত্যাশী এসব নেতারা ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি শুরু করে ২৫-৩০ বছর অতিবাহিত করেছেন। রাজনীতির কারণে কেউ কেউ ঘর-বাড়ি ছাড়া, কেউবা পরিবার-স্বজনদের কাছে নিঃষ্কর্মা উপাধি পেয়েছেন। ছোট ভাই-বোন কিংবা বউয়ের কাছ থেকে টাকা এনেও রাজনীতির পেছনে সময় দিচ্ছেন অনেক ছাত্র নেতা। হামলা-মামলা-জেল ভাগ্য হচ্ছে কদিন পরপরই। তারপরও অদ্ভুত এই নেশা তাদেরকে মিছিল-মিটিংয়ে টেনে নিয়ে যায়। কোন পিছু টানই দূরে সরাতে পারেনি। কিন্তু যার জন্য তাদের এই ত্যাগ প্রভাবশালী, সিন্ডিকেটের সুদৃষ্টি পড়লে তার দেখা কখনো কখনো কেউবা পাচ্ছেন, কখনো বা থেকে যাচ্ছেন পরিচয়হীন। আবার যাদের ভাগ্যের সিঁকে ছিড়ছে তারা ভোগ করছেন একের পর এক পদ। একই সাথে রাজনীতি একেক জনের ক্ষেত্রে একেক রূপ ধারণ করছে।

২০১৭ সালের ১৬ জানুয়ারি রাতে যুবদলের কেন্দ্রীয় আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়। পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির নেতারা হলেন- সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোর্ত্তাজুল করিম বাদরু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম নয়ন এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মামুন হাসান। ২০২০ সালের ১৬ জানুয়ারি এই কমিটির মেয়াদ শেষ হয়।

২০১৬ সালের ২৭ অক্টোবর শফিউল বারী বাবুকে সভাপতি ও আবদুল কাদের ভূইয়া জুয়েলকে সাধারণ সম্পাদক করে ৭ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয় স্বেচ্ছাসেবক দলের। এই কমিটিতে সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, সহ-সভাপতি গোলাম সারোয়ার, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাদরাজ্জামান ও সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াসিন আলীকে মনোনীত করা হয়। তিন বছরের কেন্দ্রীয় কমিটির মেয়াদ শেষ হয় ২০১৯ সালের ২৬ অক্টোবর। এর মধ্যে গতবছর শফিউল বারী বাবু ইন্তেকাল করলে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব দেয়া হয় মোস্তাফিজুর রহমানকে।

এছাড়া ২০১৯ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর ছাত্রদলের নেতৃত্ব নির্বাচনে বয়স নির্ধারণ করে দিয়ে কাউন্সিলের মাধ্যমে ফজলুর রহমান খোকন সভাপতি ও ইকবাল হোসেন শ্যামল সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এর ফলে বিপুল সংখ্যক ছাত্রনেতা ছাত্রদল করার যোগ্যতা হারান। এদের পাশাপাশি বিগত তিনটি কমিটির (টুকু-আলিম, জুয়েল-হাবিব, রাজিব-আকরাম) ছাত্র নেতারা যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক দলে পদের অপেক্ষায়। যাদের পরিচয় এখন পদহীন। কবে তাদের পরিচয় মিলবে জানতে চাইলে যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোরতাজুর করিম বাদরু বলেন, আমরা পূর্ণাঙ্গ কমিটি করার চেষ্টা করছি।

ছাত্রদল সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন বলেন, আমরা দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই সংগঠনকে শক্তিশালী করতে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে তৃণমূল থেকেই কমিটি করার কাজ শুরু করেছি। উপজেলা, থানা ও কলেজ পর্যায়ে কমিটি প্রায় শেষ। এছাড়া জেলা ও মহানগরের অনেক কমিটি পূর্ণাঙ্গ ও নতুন ঘোষণা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় কমিটিও পূর্ণাঙ্গ করার কাজ অনেকটা এগিয়ে নিয়েছি। আশা করছি শিগগিরই তা ঘোষণা করতে পারবো।

পদহীন ছাত্রদলের সাবেক নেতাদের অন্যতম্য হলেন- ঢাবি ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মনির হোসেন, টুকু-আলিম কমিটির সহ-সভাপতি আসাদুজ্জামান পলাশ, বিল্লাল হোসেন তারেক (দফতর সম্পাদক), জাবেদ হাসান স্বাধীন, রুহুল ইসলাম মনি, জুয়েল-হাবিব কমিটির সহ-সভাপতি আহসান উদ্দিন খান শিপন, আব্দুল হালিম খোকন, সাইদুর রহমান, সাইফুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান মিশু, সহ-সাধারণ সম্পাদক আহসানুল হক রুবেল, জসীম উদ্দীন খান, মনিরুল ইসলাম সোহাগ, কামরুজ্জামান সহ কয়েকজন।

রাজীব-আকরাম কমিটির সাবেক সহ-সভাপতিদের মধ্যে- এজমল হোসেন পাইলট, মহিদুল হাসান হিরু, তারেকুজ্জামান তারেক, আলমগীর হাসান সোহান, আবুল মনসুর খান দীপক, ফয়সাল আহম্মেদ সজল, মাসুদ খান পারভেজ, মনিরুল ইসলাম মনির, মনিরুজ্জামান রেজিন, মামুন বিল্লাহ, সাদিউল কবির নীরব, হুমায়ুন কবীর, আব্দুল ওহাব, নিয়াজ মাখদুম মাসুম বিল্লাহ, ইসতিয়াক নাসির, ইখতিয়ার রহমান কবীর, আহমেদ সাইমুম, খলিলুর রহমান খলিল, সাফায়াত হোসেন রিপন, জহিরুল ইসলাম বিপ্লব, আবু আতিক আল হাসান মিন্টু, জাকির হোসেন খান, জাকির হোসেন মিন্টু, কামাল হোসেন খান, জয়দেব জয়, নিহার হোসেন ফারুক, তরিকুল ইসলাম টিটু, ফেরদৌস মুন্না, মুকিত ভুইয়া লিঙ্কন, মনিরা আক্তার রিক্তা।

যুগ্ম সম্পাদকদের মধ্যে- আসাদুজ্জামান আসাদ, মিয়া মো: রাসেল, আবদুর রহিম হাওলাদার সেতু, মিজানুর রহমান সোহাগ, আবুল হাসান, নূরুল হুদা বাবু, কাজী মোকতার হোসেন, সামসুল আলম রানা, আব্দুল করিম সরকার, মফিজুর রহমান আশিক, বায়েজীদ আরেফিন, ফয়েজ উল্লাহ ফয়েজ, শাহ নাসির উদ্দীন রুম্মন, মামুন হোসেন ভূইয়া, শহীদুল ইসলাম সোহেল, মির্জা আসলাম আলী, মুসফিকুর রহমান লেলিন, ইউনুস আলী, মির্জা ইয়াসিন আলী, সেলিনা সুলতানা নিশিতা, শওকত আরা উর্মি, শাহিনুর নার্গিস, মেহবুব মাসুম শান্ত, শেখ মোহাম্মদ কবির, ওমর ফারুক মুন্না, শফিকুল ইসলাম শফিক, গোলাম মোস্তফা, হাসানুল বান্না, হাবিবুর রহমান ডালিম, মিলন্ট বৈদ্য, মহসীন বিশ্বাস, খন্দকার আল আশরাফ মামুন, আনিছুর রহমান রানা, রহমত উল্লাহ।

সহ-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গী আলম, এহতেশামুল হক, মো. উল্লাহ চৌধুরী ফয়সাল, মাহবুবুর রহমান পলাশ, আনোয়ার হোসেন, সুলতান মাহমুদ তুষার, সাহাকুল সবুজ, মোজাহিদুল ইসলাম, আরিফ মো. অফরহাদ, জসীম উদ্দিন, এম জেড আই জহির, খালিদ মোহাম্মদ জাকারিয়া, নাসিমা আক্তার কেয়া, রবিউল ইসলাম রবি, সাগর মজুমদার, রতন বালা, মৃণাল কান্তি বৈষ্ণব, আবুল কালাম আজাদ টিটু, এসএম জাহাঙ্গীল আলম, মনজুর মোরশেদ পলাশ, রাজিব আহসান চৌধুরী পাপ্পু, নোমান হাসনাত, শফিকুল ইসলাম মিঠু, আনিছুর রহমান সুজন, আক্তারুজ্জামান রুবেল, মর্তুজা আল কামাল, তপন কুমার বসু মিন্টু, কামরুল হাসান সুমন, আরিফুর রহমান আরিফ, ফয়াদ আহমেদ, কাজী মেজবাহুল আলম, আনোয়ার জাহিদ, জহিরুল ইসলাম মুকিম।

সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রেদওয়ান বাবু, আবু সাঈদ, সুমন দেওয়ান, মিজানুর রহমান সুমন, গোলাম আজম সৈকত, উজ্জ্বল হোসেন, নাছির উদ্দীন শাওন, সাইদুর রহমান রয়েল, হাবিবুর রহমান হাবিব, আনোয়ার মামুন ভূইয়া, শাহীনুর বেগম সাগর, কামরুল হাসান খান সাইফুল, একেএম শফিকুল ইসলাম, আমীর আমজাদ মুন্না, আশরাফ ফারুকী হীরা, আল-আমিন সিদ্দীকি আকাশ, সাখাওয়াত হোসেন চয়ন, সঞ্জয় দে রিপন, শাহীন আকন্দ, আফরোজ খানম নাসরিন, নুরে আলম জাবেদ, মুজাহিদুল ইসলাম উত্তম, আকিল মাহমুদ, রজিবুল ইসলাম, মাহবুবুল আক্তার, আসাদুল আলম টিটু, মাহবুবুর রহমান মিল্টন, ফয়সাল আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান।

সম্পাদকীয় পদে যারা ছিলেন তাদের মধ্যে- মিনহাজুল ইসলাম ভুইয়া, রাশিদুল ইসলাম ভূইয়া, আব্দুর রহিম, ওয়াহিদুজ্জামান রাজন, আহসানুল হক শুভ্র, মাকসুদ উল্লাহ, সৈয়দ মাহমুদ, মেহেদী হাসান, মোস্তফিজুর রহমান মোস্তাক, আবদুল আজিজ রুমি, ইয়াকুব রাজ, খালেদ মাহমুদ মাসুদ, ফাহমিদা মজিদ উষা, আরাফাত বিল্লাহ, হাফেজ মো. নাসির, স্বপন মন্ডল, আরজ আলী শান্ত, গোলাম ফারুক, মোক্তার হোসেন, আজিমুদ্দিন মেরাজ, আবু ফয়সাল, সরকার আমিরুল ইসলাম সাগর, তারিকুল ইসলাম তারিক, রোকনুজ্জামান তালুকদার, পার্থ দেব মন্ডল, ওয়ালিদ রেজা মৃদুল, মাইনুল ইসলাম, মাতিশ হাসান, মোজাহিদ বিন জাহিদ, সেলিম মিয়া, আশরাফ জালাল মনন, সালেহ আকরাম সমুাট।

বিগত কমিটিতে স্বেচ্ছাসেবক দলে থাকলেও এবার আংশিক কমিটিতে জায়গা হয়নি এমন নেতাদের মধ্যে আছেন- এবিএম মুকুল, এড. নূর আলম সরকার, আলমগীর হোসেন শাহিন, আলাউদ্দিন জুয়েল, আতিকুর রহমান, ইলিয়াস হোসেন আরজু, হারুন অর রশিদ, ফয়সাল আহমেদ খান, এইচএম জাফর আলী, হায়দার হোসেন, মাসুম খান, আবু সালেহ, আসাদুজ্জামান, ফয়েজ উল্লাহ মহাজন, কবির হোসেন, মোজাম্মেল হক মৃধা, শাহ আলম তপু, মকবুল হোসেন, মনিরুজ্জামান, মোরশেদ আলম, মোশারফ হোসেন মশু, মোশারফ হোসেন মোরশেদ, মুকুল জাভেদ, ওমর ফারুক, রাশেদুল কবির রাসেল, শফি মাহমুদ, সাহাবুদ্দিন সাবু, শাহজালাল আহমেদ, এসএম ডালিম সিকদার, ইউসুফ হারুন পাটেয়ারী, জাকারিয়া লিটন, জেডআই কামাল, বশিরুল কবির, আতিক হাসান।

স্বেচ্ছাসেবক দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমরা পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে জমা দিয়েছি, উনি নির্দেশ দিলেই আমরা দিতে প্রস্তুত। তিনি বলেন, যারা পদহীন আছেন তাদের পদায়ন করতে আমরা তৎপর ও আন্তরিক।#

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (7)
Nrt Mondal ২৯ আগস্ট, ২০২১, ১:২৯ এএম says : 0
অাসলেই মনে বি এন পি নেতা কর্মীদের মাঝে সমন্ময় নেই, এটা নেতাদের ভাবা উচিত
Total Reply(0)
মুক্তিকামী জনতা ২৯ আগস্ট, ২০২১, ১:২৯ এএম says : 0
এই কারণেই বি্এনপি এখন আর আন্দোলন সফল করতে পারে না।
Total Reply(0)
হাদী উজ্জামান ২৯ আগস্ট, ২০২১, ১:৩০ এএম says : 0
ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন না করলে দলের শক্তি থাকে না।
Total Reply(0)
তোফাজ্জল হোসেন ২৯ আগস্ট, ২০২১, ১:৩০ এএম says : 0
বিএনপি সাংগঠনিক ভাবেেঐক্যবদ্ধ না হলে সরকার পতনের স্বপ্ন দেখে লাভ নেই।
Total Reply(0)
হাজী গহর আলী শিকদার ২৯ আগস্ট, ২০২১, ১:৩১ এএম says : 0
দীর্ঘদিন যারা দলের জন্য জীভন বাজি রেখে কাজ করেছেন তাদের মনোনয়ন দেওয়া হয়নি.. এমন হলে একটা দল চলে কিভাবে।
Total Reply(0)
কাজী নিজাম ২৯ আগস্ট, ২০২১, ২:১৮ এএম says : 0
কিছু কিছু নেতা পদ পাওয়ার পর মনে করে যে তাদের বাপের তালুক হাতে পেয়ে গেছে,একনেতা একাধিক পদও দখল করে থাকেন এই দলে কোন শৃঙ্খলা নাই!!
Total Reply(0)
Rasel Ahmed ২৯ আগস্ট, ২০২১, ২:৩৯ এএম says : 0
সিলেট বিএনপি'র সিংহ পুরুষ অ্যাডভোকেট সামসুজ্জামান জামান কেন বিএনপি থেকে পদত্যাগ করলেন? উনি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কে একটি প্রশ্ন করেছেন? মাননীয় মহাসচিব আপনার দলে পদ পেতে হলে কি করা দরকার! যারা রাজপথে মিছিল মিটিং বন্দুকের নলের সামনে দাঁড়িয়ে জীবন বাজী রেখে আন্দোলন করে যায় না লবিং তদবির বা বিশেষ কোনো ব্যবস্তায় পদ পাওয়া যায়।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন