বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সম্পাদকীয়

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১২:০২ এএম

ই এবং য়-এর ভুল প্রয়োগ

ভাষার লেখ্যরূপে ই এবং য়-এর সঠিক ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বর্তমান প্রজন্ম এসব খেয়াল করছে না। তারা প্রায়ই ‘আমি ভাত খাই’-কে লিখছে ‘আমি ভাত খায়’; ‘আমি যাই’-কে লিখছে ‘আমি যায়’। সঠিকটা জানা সত্তে¡ও অনেকে এ ভুলগুলো করে থাকেন। নেটিজেনদের মধ্যে বিষয়টি বহুলভাবে প্রচলিত হয়ে যাচ্ছে । ই এর স্থলে য় এবং য় এর স্থলে ই লিখে মনের ভাব প্রকাশ করাটা যেন রীতিমতো ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভাষার এ বিকৃতকরণ নিঃসন্দেহে ভাষার অবমাননার শামিল। মাতৃভাষাকে সঠিকভাবে লালন করা প্রত্যেকের কর্তব্য। উচ্চারণ এবং বানানগতভাবে ভাষা যেন কোনোভাবেই বিকৃত না হয় এদিকে সবার খেয়াল রাখা প্রয়োজন।
আ. রহমান দেওয়ান
রামগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর।


বিদ্যুৎ ব্যবহারে অবহেলা
বিদ্যুৎ একটি প্রয়োজনীয় ও অপরিহার্য সম্পদ। দেশে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদনে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বিদ্যুতের ব্যবহার সম্পর্কে আমরা অনেকেই আজো সচেতন নই। যত্রতত্র ও দীর্ঘক্ষণ বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালানো, বিনা কারণে ফ্যান চালানোসহ নানাভাবে আমরা প্রতিনিয়ত বিদ্যুতের অপচয় করছি। অনেক সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অযথা বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালানো, সড়কের বাতি সময়মতো বন্ধ না করাসহ নানাভাবে বিদ্যুতের অপচয় হচ্ছে। যা স্বচক্ষে দেখে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলদের অবগতও করেছি বেশ কয়েকবার। কিন্তু তাতে খুব একটা কাজ হয় না। আমাদের প্রত্যেকের উচিত ঘর-অফিস সবখানে যাবতীয় কাজে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সচেতন হওয়া এবং অন্যদেরও বিদ্যুতের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করা।
মুহাম্মদ নুর রায়হান চৌধুরী
চট্টগ্রাম

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন