বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

আন্তর্জাতিক সংবাদ

জীবনযাত্রা স্বাভাবিক, স্বাধীনতা উপভোগ করছেন আফগানরা

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১২:২৪ পিএম

আফগানরা দৃশ্যত তালেবান শাসনের অধীনে জীবন উপভোগ করছেন। বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন ও ছবিতে দেখা গেছে, আফগানরা রেস্তোরাঁয় জড়ো হয়েছে কিংবা সবাই মিলে পার্কে প্যাডেল নৌকায় চড়ে অবসর উপভোগ করছে।

হেরাতে শুক্রবার সশস্ত্র তালেবান সৈন্যরা কাছাকাছি পাহারায় দাঁড়িয়ে থাকা সত্ত্বেও যুবকদের একসাথে আড্ডা মারতে ও হাসাহাসি করতে দেখা যায়। আফগানরা রেস্তোরাঁয় ভিড় করছে, পার্কে জড়ো হচ্ছে এবং এমনকি পানিতে চিত্তাকর্ষকভাবে নৌকা চালানো উপভোগ করছে এমন দৃশ্যগুলোতে পরিস্কার যে তাদের জীবন স্বাভাবিক হয়ে আসছে।

গত মাসে সাধারণ মানুষের সাথে তালেবান যোদ্ধাদের ক্রিকেট খেলতে দেখা যায় যা একই ধরনের বার্তা দেয়। তালেবানরা তাদের ইমেজকে আরও প্রগতিশীল এবং মধ্যপন্থী দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরার চেষ্টা করছে। যদিও নারীদের জন্য ক্রিকেট ও ফুটবলের মতো খেলাধূলা নিষেধ করা হয়েছে এবং ছোট-খাট কিছু বিক্ষোভ হয়েছে তবে তালেবান যোদ্ধারা বলছেন, তারা বদলে গিয়েছেন এবং সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে। তাদের একজন স্কাই নিউজকে বলেন, ‘আমরা বদলেছি। আমরা অনেক বদলে গেছি। আল্লাহর প্রশংসা করুন, আমাদের আচরণ এখন খুব ভালো ... আমরা ভদ্র, আমাদের আচার -আচরণ ভালো এবং আমাদের আচরণ অনেক উন্নত। আমরা গত সরকারের চেয়ে অনেক ভালো। কাবুল এখন নিরাপদ। নিরাপত্তা ভালো।’

তালেবান আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখলের পর অনেক মানুষের মধ্যে, বিশেষ করে রাজধানী কাবুলে, নানা উদ্বেগ ও আতঙ্ক দেখা দিয়েছিলো। কিন্তু একদম প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ, যারা এই ভয়াবহ যুদ্ধ দেখে অভ্যস্ত, তাদের মধ্যে যেন স্বস্তি ফিরে এসেছে। দেশটির পূর্বাঞ্চলের লোগারের ওইসব এলাকা ঘুরে এই তথ্য জানিয়েছেন বিবিসির সংবাদদাতা সেকান্দার কিরমানি।

একজন গ্রামবাসী বিবিসিকে বলেন, ‘পরিস্থিতি আগে খুবই খারাপ ও বিশৃঙ্খল ছিল। দোকানে বা বাজারে যাওয়ার সুযোগও হতো না আমাদের। কিন্তু এখন আমি যেখানে খুশি সেখানে যেতে পারি এবং নিজে উপার্জন করতে পারি।’ সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান, টেলিগ্রাফ, বিবিসি, স্কাই নিউজ।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (9)
ABU ABDULLAH ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১:১০ পিএম says : 0
অমুসলিম রা কি পাগল? অমুসলিম রা যত চিল্লাচিল্লি করুন না কেন কোরান হাদিসের একটি দাড়ি কমা ও কি বদলানো যাবে ? নারী অধিকার ইসলামে যাহা আছে তাহা অবৈশ্যৈ দেওয়া হবে বাট নারী অধিকার নামে নারী পুরুষ এক সাথে চলা যুবক যুবতী একসাথে ডেন্স করা, গান গাওয়া, মেয়েরা পর পুরুষের সামনে উরু দেখাইয়া ফুট বল ও ক্রিকেট খেলা ইসলামে সম্পূর্ণ হারাম হারাম
Total Reply(0)
রুহুল আমীন যাক্কার ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১:৪৭ পিএম says : 0
ইসলাম একটি সার্বজনীন জীবন ব‍্যবস্থার নাম। ইসলামি জীবন ধারায় অভ‍্যস্ত হয়ে গেলে দেখতে পাবেন ইসলামি বিধি - বিধান আর নিয়ম- কানুনের মতো সহজ এবং মানবিক জীবন ব‍্যবস্থা বিশ্বে দ্বিতীয়টি নেই। তাই যে সব গুণীজন ইসলামকে অনুসন্ধানী দৃষ্টিতে উপলব্দি করেছেন-করছেন তাদের অনেকেই এর সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নিয়ে জীবনকে ধন‍্য করেছেন - করছেন। কিন্তু ইসলামের জাত শত্রুরা সর্বদাই এই পবিত্র ধর্মকে কলুষিত করতে অপপ্রয়াস চালিয়ে আসছে। ইসলামের বিধানসমূহকে সাধারণ মানুষের নিকট কঠোর বা সেকেলে বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে। এই তালেবানদের বিপক্ষে তার কী পরিমাণ অপপ্রচার চালাচ্ছে; তা কি কারও অজানা? ইনশাআল্লাহ সকল বাধার বিন্দাচল পেরিয়ে,কোটি কোটি রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করেই ইসলাম এবং ধারক বাহকগণ এগিয়ে যাবেন।
Total Reply(0)
বায়েজিদ ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ২:১২ পিএম says : 0
আখেরাত কে ভয় করলে সব ই সহজ
Total Reply(0)
Junaed ahmad ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ৩:৫১ পিএম says : 0
ভালো
Total Reply(0)
হাসান সোহাগ ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ৫:০২ পিএম says : 0
খবরটি শুনে খুব ভালো লাগলো
Total Reply(0)
Dadhack ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ৫:৫০ পিএম says : 0
Surah:6: Ayat:120: “তোমরা প্রকাশ্য এবং গোপন পাপ বর্জন করো. যারা পাপ করে তাদের পাপের সমুচিত শাস্তি তাদেরকে দেওয়া হবে” সূরা আল আলা সংক্ষিপ্ত তাফসীর: আল্লাহ সুবহানু ওয়া তা'আলা বলেন এই কোরআন থেকে তারা উপদেশ লাভ করবে যাদের অন্তরে আল্লাহর ভীতি রয়েছে এবং যারা আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের ভয় মনে পোষণ করে. পক্ষান্তরে যারা হতভাগ্য তারা এখান থেকে কোন শিক্ষা বা উপদেশ গ্রহণ করতে পারবে না. তারা হবে জাহান্নামের অধিবাসী সেখানে কোনরূপ আরাম-আয়েশ ও শান্তি সুখ নেই বরং আছে চিরস্থায়ী আজাব ও নানা প্রকার যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি.
Total Reply(0)
Dadhack ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ৫:৫১ পিএম says : 0
Surah:Al-Hajj: Ayat:41: আমি তাদেরকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা করলে তারা সালাত কায়েম করবে যাকাত দিবে এবং সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজ হতে নিষেধ করবে সকল কাজের পরিণাম আল্লাহর অধিকারে...
Total Reply(0)
Dadhack ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ৫:৫৩ পিএম says : 0
অবশ্যই লজ্জাশীলতা ও ঈমান একই সূত্রে গাথা। একটা চলে গেলে অপরটিও চলে যায়। ইসলাম হলো এমন কাজ করা যা আপনার বিবেক বুদ্ধি ও মনের চাহিদার বিপরীত. ইসলামের একটি প্রসিদ্ধ মূলনীতি হলো হারাম কাজের পথ বন্ধ করা, অর্থাৎ এর নিয়ম হলো যে সমস্ত কথা কিংবা কাজ হারামের দিকে ঠেলে দেয়; হারাম কাজের পথ খুলে দেয়, যেমন সিনেমা-নাটক গান বাজনা নাচানাচি মাদক, সহশিক্ষ। ছেলে মেয়েকে একত্রে শিক্ষা দান, অশালীন কাপড় পুরুষ এবং মহিলা উভয়ই পরে সে সমস্ত কথা বা কাজ কেও হারাম ঘোষনা করা যাতে হারামের পথ বন্ধ থাকে.,
Total Reply(0)
Dadhack ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ৫:৫৬ পিএম says : 0
দ্বিনি বিষয়ে সংশয় পোষণ করা গুরুতর পাপ পার্থিব জীবনের শৃঙ্খলা ও পরকালীন জীবনে মুক্তির উপায় হিসেবে মহান আল্লাহ দ্বিন ও শরিয়ত দান করেছেন। কিন্তু যুগে যুগে বহু মানুষ আল্লাহর দ্বিন ও শরিয়তের প্রতি সংশয় পোষণ করেছে। তারা আল্লাহর প্রেরিত নবী ও রাসুলের প্রতি মিথ্যারোপ করেছে। মূলত যাদের অন্তরে ব্যাধি ও বক্রতা রয়েছে তারাই দ্বিনের ব্যাপারে সংশয় পোষণ করে। আল্লাহ বলেন, ‘তাদের অন্তরে কি ব্যাধি আছে? না তারা সংশয় পোষণ করে, আর না তারা ভয় করে যে আল্লাহ ও তাঁর রাসুল তাদের প্রতি অবিচার করবেন? বরং তারাই তো অবিচারকারী।’ (সুরা নূর, আয়াত : ৫০) নবী-রাসুলদের অভিন্ন দ্বিন : মৌলিকভাবে সব নবী ও রাসুল অভিন্ন দ্বিনের আহ্বান জানিয়েছেন। তা হলো এক আল্লাহর ওপর বিশ্বাস স্থাপন করা এবং তাঁর ইবাদত করা। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি তোমাদের জন্য বিধিবদ্ধ করেছেন দ্বিন, যার নির্দেশে দিয়েছিলেন তিনি নুহকে, আর যা আমি ওহি করেছি তোমাকে এবং যার নির্দেশ দিয়েছিলাম ইবরাহিম, মুসা ও ঈসাকে এ বলে যে তোমরা দ্বিনকে প্রতিষ্ঠিত করো এবং তাতে মতভেদ কোরো না।’ (সুরা শুরা, আয়াত : ১৩) দ্বিনের পূর্ণতা লাভ : আল্লাহ আদম (আ.)-এর মাধ্যমে পৃথিবীতে যে দ্বিনের সূচনা করেছিলেন মুহাম্মদ (সা.)-এর মাধ্যমে তার পূর্ণতা সাধন করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বিন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বিন মনোনীত করলাম।’ (সুরা মায়িদা, আয়াত : ৩) দ্বিন মানুষের জীবনকে সহজ করে : আল্লাহ মানুষের জন্য দ্বিন ও শরিয়তের যেসব বিধান দান করেছেন তার কোনোটিই তার সাধ্যাতীত নয়; বরং আল্লাহ দ্বিনকে করেছেন সহজ পালনীয়। ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ কোনো ব্যক্তিকে তার সাধ্যাতীত কোনো বিধান দান করেননি।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ২৮৬) অন্যত্র ইরশাদ হয়েছে, আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজতা চান, তোমাদের প্রতি কঠোরতা চান না।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫) দ্বিনের আনুগত্য কল্যাণ নিশ্চিত করে : দ্বিনের আনুগত্যই মানবজীবনের যাবতীয় কল্যাণ নিশ্চিত করে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যদি তারা বলত, শুনলাম ও মান্য করলাম এবং শোনো ও আমাদের প্রতি লক্ষ করো, তবে তা তাদের জন্য ভালো ও সংগত হতো। কিন্তু তাদের কুফরির জন্য আল্লাহ তাদের অভিশাপ করেছেন। তাদের অল্পসংখ্যকই বিশ্বাস করে।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ৪৬) দ্বিনের অনুরাগ আল্লাহর দান : দ্বিনের প্রতি অনুরাগ আল্লাহর একান্ত অনুগ্রহ। তিনি যাকে ইচ্ছা দ্বিনের প্রতি আকৃষ্ট করেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি মুশরিকদের যার প্রতি আহ্বান করছ তা তাদের কাছে দুর্বহ মনে হয়। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা দ্বিনের প্রতি আকৃষ্ট করেন এবং যে তাঁর অভিমুখী, তাকে দ্বিনের দিকে পরিচালিত করেন।’ (সুরা শুরা, আয়াত : ১৩) দ্বিনের ব্যাপারে সংশয় পোষণ করা পাপ : পবিত্র কোরআনের একাধিক স্থানে দ্বিনের প্রতি সংশয় পোষণকারীদের নিন্দা করা হয়েছে এবং তা পরিহার করতে বলা হয়েছে। যেমন ইরশাদ হয়েছে, ‘তাদের অন্তরে কি ব্যাধি আছে? না তারা সংশয় পোষণ করে, আর না তারা ভয় করে যে আল্লাহ ও তাঁর রাসুল তাদের প্রতি অবিচার করবেন? বরং তারাই তো অবিচারকারী।’ (সুরা নূর, আয়াত : ৫০) দ্বিনের প্রতি সংশয় পোষণ পাপ কেন? : দ্বিন আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত এবং হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) দ্বিনকে সর্বতোভাবে কল্যাণ বলেছেন। তাই দ্বিনের প্রতি সংশয় পোষণ করার অর্থ হলো আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের প্রতি সংশয় পোষণ করা এবং কল্যাণের পথ পরিহার করে অকল্যাণের পথ অনুসরণ করা। আল্লামা ইবনুল কায়্যিম জাওজি (রহ.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই শরিয়তের (দ্বিনের মুহাম্মদির) উৎস ও ভিত্তি বান্দার পার্থিব ও অপার্থিব প্রজ্ঞা ও কল্যাণের ওপর। দ্বিন সর্বতো কল্যাণ, সর্বতো অনুগ্রহ, সর্বতো কল্যাণ, সর্বতো প্রজ্ঞাময়। যে বিষয়টি ন্যায় থেকে অন্যায়ের দিকে, দয়া থেকে নির্মমতার দিকে, কল্যাণ থেকে অকল্যাণের দিকে, প্রজ্ঞা থেকে অর্থহীনতার দিকে বেরিয়ে যায়, তা অবশ্যই দ্বিনের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ (ইলামুল মুওয়াক্কিয়িন আন রাব্বিল আলামিন, পৃষ্ঠা ৪৮৩) জ্ঞানীরা দ্বিনের ব্যাপারে সংশয় রাখে না : যারা জ্ঞানী, যারা দ্বিনের কল্যাণ বিষয়ে অবগত, তারা দ্বিনের ব্যাপারে সংশয় পোষণ করে না। ইরশাদ হয়েছে, ‘যাদের জ্ঞান দেওয়া হয়েছে তারা জানে, আপনার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তা-ই সত্য। এটা পরাক্রমশালী প্রশংসার্হ আল্লাহর পথ নির্দেশ করে।’ (সুরা : সাবা, আয়াত : ৬) সংশয় পোষণকারীর ঠিকানা জাহান্নাম : যারা দ্বিনের ব্যাপারে সংশয় পোষণ করে এবং যারা দ্বিনি কাজে বাধা প্রদান করে তাদের ঠিকানা জাহান্নাম। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আদেশ করা হবে তোমরা উভয়ে নিক্ষেপ করো জাহান্নামে প্রত্যেক উদ্ধত অবিশ্বাসীকে, যারা কল্যাণকর কাজে প্রবল বাধাদানকারী, সীমা লঙ্ঘনকারী ও সন্দেহ পোষণকারী।’ (সুরা কাফ, আয়াত : ২৫) দ্বিনের ওপর অবিচল থাকার পুরস্কার জান্নাত : যারা সংশয়ের পরিবর্তে দ্বিনের প্রতি আস্থাশীল হয় এবং তার ওপর অবিচল থাকে তাদের পুরস্কার জান্নাত। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যারা বলে আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ; অতঃপর অবিচল থাকে, তাদের কাছে অবতীর্ণ হয় ফেরেশতা এবং বলে, তোমরা ভীত হয়ো না, চিন্তিত হয়ো না। তোমাদের যে জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তার জন্য আনন্দিত হও।’ (সুরা হা-মিম-সাজদা, আয়াত : ৩০)
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন