শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

বাংলাদেশীদের মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণ ২৪ হাজার ৮৯০ টাকা

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ৪:০৪ পিএম

বর্তমানে বাংলাদেশের নাগরিকদের মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ২৪ হাজার ৮৯০ টাকা বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে চট্টগ্রাম-৪ আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য দিদারুল আলমের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান মন্ত্রী। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।

সংসদে অর্থমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বৈদেশিক ঋণের স্থিতি ৪৯ হাজার ৪৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। পরিসংখ্যান ব্যুরো থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, দেশে মোট জনসংখ্যা ১৬৯ দশমিক ৩১ মিলিয়ন। এই হিসাবে মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ২৯২ দশমিক ১১ মার্কিন ডলার। প্রতি ডলার ৮৫.২১ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি টাকায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় ২৪ হাজার ৮৯০ টাকা ৬৯ পয়সা।

সংসদ সদস্য দিদারুল আলমের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আরও জানান, বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী দেশ/সংস্থার সঙ্গে চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত ঋণ চুক্তির পরিমাণ ৯৫ হাজার ৯০৮ দশমিক ৩৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে ৫৯ হাজার ৪৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড় হয়েছে। ছাড়ের অপেক্ষায় আছে ৪৬ হাজার ৪৫০ দশমিক ৩৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (1)
মোহাম্মদ দলিলুর রহমান ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ৬:০৬ পিএম says : 0
স্বাধীনতার 50বসর শেষ এখনও ঋন মাথার উপরে,রাষ্ট্রপতি পদ্ধতি ছিল ভালই চলেছিল কিন্তু কিছু সংখ্যক দুষকৃতকারীরা রাজনৈতিক আমলারা কোটি কোটি টাকা আত্মসাত করার জন্য,1990তে পলিসি এবং পলিটিক্স করে আমলাতান্ত্রিক সংসদীয় পদ্ধতি করেছে ,জনগণ বুজতে পারে নাই,যে এই দলীয় সংসদীয় পদ্ধতি দেশের মারাত্মক ক্ষতি হবে,এবং ধনীরা ধনীই হবে গরিব একেবারে আরে গরিব হবে,সংসদে দলীয় আমলাতান্ত্রিক সংসদ সেই সংসদে কতো জন সংসদ সদস্য,সামান্য ছোট্ট একটি দেশ মাত্র 17কোটি লোকের দেশ ,এই দেশে কি জন্য সংসদীয় পদ্ধতি কি পয়োজন,একজন রাষ্ট্র পতি যথেষ্ট,অথৈচও 360 সংসদ সদস্য,এরা যদি হাতে হাত রেখে গোল রাউন্ড করে দাড়ায় মনে হয় দেশটি এদের পেটের ভিতরে ঢুকিয়ে যাবে,জনগণের জন্য,আর কি রইল,এই জন্য জনের চোখে ধুলো দিয়ে আমলারা এই সংসদীয় পদ্ধতি করেছেন,রাষ্ট্রপতি পদ্ধতি হলে কেরামতি চলবেনা যিনি কেরামতি করতেন তাকে বাদ দিয়ে দিতেন,কিন্তু এখন বাদ কি দিবে ,সবাই সংসদীয় পদ্ধতির কেরামতি ভাই ওবোন,সবাই খাইয়া থাকলে জনগণ খাবে,এখন একটু চিন্তা করে দেখুন দেশে ঋনের বোঝা হবে না কি আয় এর সম্ভাবনা আছে।এই সংসদীয় পদ্ধতি যতদিন থাকবে দেশে উন্নীত হবে না,সব কিছু বড় লোকদের হাতে চলে যাবে,এত এব দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষনা করা জরুরি সংবিধান সংশোধন করতেই হবে,সংসদীয় পদ্ধতি বাতিল করতেই হবে,রাষ্ট্রপতি চালু করা জরুরি,আমি নিজেই দেশের খেদমত জনগণের খেদমত করার জন্য,রাষ্ট্রপতি পার্থী হবে ইনসআললাহ,সবাই সমান অধিকার পেতে হবে ,কেউ খাবে কেউ খাবে না তা হবে না,আপনার ছেলে মেয়েরা শিক্ষা অর্জন করবেন কাজে আসবেনা তা হবে না,এই সংসদীয় পদ্ধতিতে মোরগ বেপারী ডিম বেপারী এবং লতী বেপারী সুটকি বেপারী নরতকি এবং যারা যোগ্যতা নেই তাহারা দলীয় পতিক নিয়ে সংসদ সদস্য হয়ে থাকেন,অথৈচও আপনার ছেলে মেয়ে এবং আপনি নিজেই শিক্ষা অর্জন করে বসে আছেন,আপনাদের শিক্ষার কি দাম আছে।আর ভবিষ্যতে আপনাদের ছেলে মেয়েরা যতই জ্ঞানী গুনী বিজ্ঞানী বিশেষজ্ঞ জজ ব্যারিসটার হবেন তাদের দাম নেই,তাদের কি উপদস্থ পদে যেমন সচিব মন্ত্রী হবার অধিকার নেই।কিন্তু এই আমলা তান্ত্রিক সংসদীয় পদ্ধতিতে তার মূল্য নেই,তাই আমলাদের কথা না শুনে জরুরি সংবিধান সংশোধন করুন সংসদীয় পদ্ধতি বাতিল করুন রাষ্ট্র পতি পদ্ধতি চালু করুন। আপনি ওআপনার ভবিষ্যতে আপনাদের ছেলে মেয়েরা উপযুক্ত অধিকার পাবে,কিন্তু এই দলীয় আমলাতান্ত্রিক সংসদীয় পদ্ধতিতে ছাগল গরু ছাড়া শিক্ষার দাম নেই ,সময় নষ্ট করে লাভ নেই,নয় সামনে আমলারা পুরা দেশ দখলে নিয়ে নিবে,জরুরি রাষ্ট্র পতি পদ্ধতি করতে হবে,একজনের শাসন চলবে ,আপনার ছেলে মেয়ের ভবিষ্যত্ মংগল হবে,একটু চিন্তা ভাবনা করে আমার এই কথা গুলি লক্ষ করবেন ,আশা করি দেশে যারা জ্ঞানী গুনী বেকতিগন আছে আমি পাগলের লেখাটি পর্যালোচনা করবে।আসসালামুআলাইকুম অরাহমাতুললাহ অবারাকাতু।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন