বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের সহকারী শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সচিব আলহাজ মাওলানা আবদুর রাজ্জাক জেহাদী ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে বরিশাল থেকে ঢাকায় আনার পথে গতরাত ১টায় ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক জেহাদীর ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করে মরহুমের মাগফিরাত কামনা করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই, দলের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই ও মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা ইউনুছ আহমাদ।
পৃথক পৃথক বিবৃতিতে মরহুমের মাগফিরাত কামনা করেছেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও চরমোনাই কামিল মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী, অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সভাপতি আল্লামা নূরুল হুদা ফয়েজী, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, জাতীয় শিক্ষক ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান ও সেক্রেটারী জেনারেল অধ্যাপক নাসির উদ্দিন খান, ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সেক্রেটারী আলহাজ্ব আব্দুল আউয়াল মজুমদার, ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ ও সেক্রেটারী মাওলানা আরিফুল ইসলাম, জাতীয় তাফসীর পরিষদের চেয়ারম্যান মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম।
আজ বুধবার এক শোক বার্তায় পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, মাওলানা আবদুর রাজ্জাক জেহাদী ছিলেন দীনের একজন অন্যতম দায়ী ও মুবাল্লিগ। ৬৮ হাজার গ্রামে ৬৮ হাজার নূরানী মক্তব বাস্তবায়নে মাঠে ময়দানে কাজ করেছেন। প্রত্যন্ত অঞ্চলে কুরআন শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে কঠোর পরিশ্রম করেছেন। তার দরদমাখা দরাজকন্ঠের আহ্বান জনসাধারণকে কুরআনি শিক্ষা অর্জন ও কুরআনের পথে নিজেদের পরিচালিত করতে উৎসাহিত করতো। তাকে হারিয়ে আমরা বাকরুদ্ধ ও গভীরভাবে শোকাহত। আল্লাহ তায়ালা তার ভুলত্রুটি ক্ষমা করে তাকে জান্নাতবাসী করুন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারকে ধৈর্য্য ধারণ করার তৌফিক দান করুন, আমীন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন