অর্থপাচারে জড়িতদের মধ্যে ক্যাসিনোকান্ডে সম্পৃক্ত যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট, খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া ও বহিষ্কৃত কমিশনার মোমিনুল হক সাঈদের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের প্রমাণ পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি।
হাইকোর্টের নির্দেশের আলোকে এ সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন গতকাল রোববার আদালতে জমা দেয় সংস্থাটি। শিঘ্রই এটি বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার এবং বিচারপতি আহমেদ সোহেলের ভার্চুয়াল বেঞ্চে উপস্থাপন করা হবে-মর্মে জানান ডেপুটি এটর্নি জেনারেল একেএম আমিনউদ্দিন মানিক। তিনি বলেন, জমা দেয়া প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিপুল পরিমাণ পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারের কাজ করছে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়ার ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। প্রতিবেদনে ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট, খালিদ মাহমুদ ভূঁইয়া, এনামুল হক আরমান, রাজীব হোসেন রানা, জামাল ভাটারা, মোমিনুল হক সাঈদ, এসবি গ্রুপের শাজাহান বাবলুর নাম রয়েছে।
এর আগে গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট বিদেশে অর্থ পাচারকারীদের বিষয়ে পরবর্তী তথ্য জানাতে দুদক এবং সরকারপক্ষীয় আইনজীবীকে নির্দেশ দেন। অর্থপাচার বিষয়ে দুদকসহ কয়েকটি রাষ্ট্রীয় সংস্থার প্রতিবেদন দাখিলের পর গত ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন