শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

আন্তর্জাতিক সংবাদ

জাপান কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করছে

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৯ নভেম্বর, ২০২১, ১২:০৪ এএম

জাপানের কভিড-১৯ মহামারী-পরবর্তী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কার্যক্রমে এখনো অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। দেশটির উৎপাদন খাতের সঙ্গে অনুৎপাদন খাতের বিশালাকারের ভারসাম্যহীনতা এ পরিস্থিতিকে আরো জটিল করে তুলছে। খবর কিয়োডো। চলতি বছরের চতুর্থ প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর) শুরুতেই কভিডসংক্রান্ত যাবতীয় বিধিনিষেধ সম্প‚র্ণর‚পে প্রত্যাহার করে নিয়েছে জাপান। কভিডসংক্রান্ত জরুরি বিধিমালা প্রত্যাহারের ফলে দেশটির অনুৎপাদন খাতে একটি উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি অর্জন হবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। বিশেষ করে মহামারী-উত্তর অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কার্যক্রমে অনেকটাই পিছিয়ে ছিল অনুৎপাদন-সংশ্লিষ্ট পরিষেবা প্রদানকারী বিভিন্ন খাত। এ সময়ে শীর্ষস্থানে থেকে পুনরুদ্ধার কার্যক্রমে নেতৃত্ব প্রদান করে অটোমোবাইল খাতের মতো রফতানি কার্যক্রমে যুক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। ২০২২ সালের মার্চে শেষ হতে যাচ্ছে চলতি অর্থবছর। বছর শেষে লোকসানের আশঙ্কা করছে জাপানের উল্লেখযোগ্য বিমান পরিবহন সংস্থাগুলো। এর আগের অর্থবছরেও কভিডসংক্রান্ত ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার কারণে লোকসানের মুখে পড়ে এসব প্রতিষ্ঠান। চলতি অর্থবছরে লোকসানের আশঙ্কা করছে দেশটির রেলওয়ে যোগাযোগ খাতও। অক্টোবরে শেষ হওয়া নিজস্ব অর্থবছরের শেষে জাপানের ট্রাভেল এজেন্সি এইচআইএসও বড় ধরনের লোকসানের আশঙ্কা করছে। প্রতিষ্ঠানটির ধারণা বছর শেষে ৫ হাজার ৩০০ কোটি ইয়েন (৪৬ কোটি ৭০ লাখ ডলার) লোকসান গুনতে হতে পারে তাদের। এসব পরিস্থিতি থেকে দেশটির মহামারীজনিত অর্থনৈতিক আঘাতের পরিমাণ ধারণা করা যেতে পারে। অক্টোবরের শেষ দিকে অল নিপ্পন এয়ারওয়েজের (এএনএ) প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) শিনইয়া কাতানোজাকা বলেন, আমাদের জন্য এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো ছোট কোম্পানিতে পরিণত হওয়া ও করোনাভাইরাসের টানেল থেকে বেরিয়ে আসা। কিয়োডো।

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন