বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সারা বাংলার খবর

তারাকান্দার ঢাকুয়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগের দলীয় প্রার্থী পরিবর্তন

ফুলপুর (ময়মনসিংহ) উপজেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২৫ নভেম্বর, ২০২১, ১০:৪১ পিএম

ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার ৬ নং ঢাকুয়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন করে ইকরামুল হক তালুকদারকে দলীয় চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৪র্থ ধাপে ময়মনসিংহের তারাকান্দার ১০ টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীকে দলের প্রার্থী চূড়ান্ত করে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ড। মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়। সে তালিকায় ঢাকুয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী হিসেবে এনায়েত কবিরের নাম আসে। অবশেষে বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) ঢাকুয়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে নৌকার প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এনায়েত কবীরের পরিবর্তে উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ঢাকুয়া ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ইকরামুল হক তালুকদারকে দলীয় চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।

ঢাকুয়া ইউনিয়নে নৌকার নতুন প্রার্থী হিসেবে ইকরামুল হক তালুকদারকে বুধবার (২৪ নভেম্বর) আওয়ামীলীগ সভাপতি শেখ হাসিনা স্বাক্ষরিত দলীয় মনোনয়নের চিঠি দেওয়া হয়েছে। সেই সাথে বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) দলীয় প্যাডে তারাকান্দা উপজেলা রিটার্নিং অফিসার বরাবর প্রার্থী পরিবর্তনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য আওয়ামীলীগ সভাপতি ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন মনোনয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান শেখ হাসিনা স্বাক্ষরিত একটি চিঠি প্রেরণ করা হয়েছে।

দলীয় প্রার্থী পরিবর্তন করে ইকরামুল হক তালুকদারকে নৌকার চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে সংবাদ পেয়ে এলাকায় আনন্দ উল্লাসে মেতে উঠে তার কর্মী, সমর্থক ও ভোটাররা।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (1)
Anwar Hossain ১ এপ্রিল, ২০২২, ২:৩৬ পিএম says : 0
আসসালামু ওয়ালাইকুম, কিছুদিন আগে ৬ নং ঢাকুয়া ইউনিয়নের ন্যায্য মুল্যে ত্রান বিতরন কর্মসুচির কিছু দিুর্নীতির প্রমান মেলে। যা ১০০% সত্য। এলাকার গরিব দুস্থ লোকদের জন্য কিছু ন্যায্য মুল্যের কার্ড আসে। কিন্ত এলাকার গরিব দুস্থ লোকেরা তা পায়নি। উপরন্ত সেই ন্যায্য মুল্যের কার্ড তাদের কিছু দালাল মহিলা এবং পুরুষ দ্বারা প্রতিটা কার্ড ২০০ টাকা করে বিক্রি করে দেয়। বলা হয়, এই একটি কার্ড দিয়ে ৪ থেকে ৫ বার ন্যায্য মুল্যের পন্য ক্রয় করা যাবে। তাতে অনেক কিছু থাকলেও বর্তমানে ২ কেজি তেল,২ কেজি ডাল,২ কেজি চিনি দিচ্ছে।এবং প্রতিবার ক্রয় করতে ৪৬০ টাকা নিচ্ছে। কিন্তু প্রথম বার ক্রয় করার পর সেই কার্ডটি বর্তমান চেয়্যারমেনের অধিনে নিয়ে নিচ্ছে। এ নিয়ে জনমনে সন্দেহের উদ্ধেগ হচ্ছে। তারা কি আদৌ ন্যায্য মুল্যের কার্ড ফেরৎ পাবে কি? আমি আপনার দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার সাংবাাদিক ভাইদের মাধ্যমে বিষয়টি খতিয়ে দেখার অনুরোধ জানাচ্ছি।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন