বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

ব্যাটারিচালিত রিকশার ঢাকা দখল

অস্বাভাবিক গতিতে হাত-পা ভাঙছে যাত্রীদের হাইকোর্টের নির্দেশনা, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত তোয়াক্কাই করছে না ষ প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করে না : পুলিশ

খলিলুর রহমান | প্রকাশের সময় : ৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ১২:০০ এএম

হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে কিছু অসাধু ব্যক্তি ব্যাটারিচালিত রিকশর ব্যবসা করে যাচ্ছে। ব্যাটারিচালিত সে রিকশা পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে রাজধানী ঢাকার প্রধান প্রধান সড়কে যাত্রী বহন করে চলছে। আর প্যাডেলচালিত রিকশার চেয়ে এর গতি বেশি হওয়ায় দুর্ঘটনা ঘটছে। দুর্ঘটনার শিকার অনেকেই পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন। এতে অনেক পরিবারই নিঃস্ব হচ্ছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বার বার নিষিদ্ধের কথা বলা হলেও বাস্তবে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না। বরং দিন দিন এসব যানের সংখ্যা বাড়ছেই। বলা যায়, মহানগরীর সব পথে ব্যাটারির রিকশা চলাচল করায় রাজধানী শহরকে এই অবৈধ রিকশার দখলে চলে গেছে।

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, নিষিদ্ধ ব্যাটারিচালিত রিকশায় সয়লাব রাজধানীর মূল সড়ক। অবৈধ ব্যাটারি চালিত রিকশা চলাচল করতে দেখতেই পুলিশ আটক করলেও বাহনগুলোর চলাচল অব্যাহত রয়েছে। গতকাল রোববার রাজধানীর গুলিস্তান, মতিঝিল, আরামবাগ, যাত্রাবাড়ি, সদরঘাট, মালিবাগসহ কয়েকটি সড়কে রিকশা চলাচল করতে দেখা গেছে। আগে ট্রাফিক বিভাগ অবৈধ ব্যাটারিচালিত রিকশা আটক করলেও এখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সামনেই দাপিয়ে চলাচল করছে। জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মুনিবুর রহমান ইনকিলাবকে বলেন, ব্যাটারিচালিত রিকশা মহানগরীর প্রধান সড়কে চলাচল করা নিষিদ্ধ। প্রধান সড়কে রিকশা চলাচল করে না। তবে কোথাও চলাচল করে চালক ও মালিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অদক্ষতার কারণে কখনো চালক কখনোবা পথচারী শিকার হন দুর্ঘটনার। বেপরোয়া চলাচলে তীব্র যানজট সৃষ্টিরও অন্যতম কারণ ব্যাটারিচালিত রিকশা। যার ভোগান্তিতে নাকাল সাধারণ মানুষ। তাছাড়া এসব যানে ব্যবহৃত হচ্ছে অবৈধ বিদ্যুৎ। এভাবে কয়েক লক্ষ্য ব্যাটারি চার্জ দেয়া হচ্ছে গ্যারেজে। এতে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। আর লাভবান হচ্ছে অসাধু অটো-রিকশা মালিকরা। তবে এমন বাস্তবতা অবশ্য অস্বীকার করেছেন ট্রাফিক প্রশাসন। রাস্তায় দেখা মাত্রই ব্যবস্থা নিচ্ছেন বলে দাবি তাদের।

স্থানীয়রা জানান, করোনা মহামারির আগে ব্যাটারিচালিত রিকশা রাজধানীর গলিতে চলত। কিন্তু করোনা আসার পর রাজধানীর প্রধান প্রধান সড়কেও বেপরোয়া গতিতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ফলে নিয়ন্ত্রণহীন এই বাহনে প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি। শুধু তাই নয়, আইনের তোয়াক্কা না করেই রাজধানী দিন দিন ভয়ঙ্কর আকারে বাড়েই চলছে দুই চাকার ওই বাহনটি। এতে নগরবাসীর মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অনেকেই নিরুপায় হয়ে ওই বাহনে মাধ্যমে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাচ্ছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে ব্যাটারিচালিত রিকশা প্রধান সড়কে চলাচল বন্ধ করে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। শুধু তাই নয়, ২০১৭ সালে হাইকোর্ট ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছিলেন। সরকারের এই নির্দেশনা তোয়াক্কা না করেই খোঁদ রাজধানীর প্রধান সড়কে বেপরোয়া গতিতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ওই বাহনটি। সম্প্রতি রাজধানীর রামপুরা, খিলগাঁও, বাড্ডা, নয়াবাজার, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, বাংলামটর, কাওরান বাজার, ফার্মগেট, কামরাঙ্গীরচর, চকবাজার, নাজিরাবাজার, গুলিস্তান, মতিঝিল, কমলাপুর, সায়েদাবাদ, যাত্রাবাড়ী, ধনিয়া, শনির আখড়াসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, প্যাডেল রিকশায় মোটর ও ব্যাটারি লাগিয়ে চলাচল করছে। প্রতিটি এলাকায় মোড় দখল করে নিয়েছে ওই বাহনটি। শুধু তাই নয়, যাত্রীদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে বাড়তি ভাড়াও।

জানা যায়, এসব যানে ব্যবহৃত হচ্ছে অবৈধ বিদ্যুৎ। বিশেষ করে বাড্ডা, নয়া বাজার, শনির আখড়া, কামরাঙ্গীচর, মোহাম্মদপুর, পুরান ঢাকার কয়েকটি এলাকায় ওইসব রিকশার বেশ কয়েকটি গ্যারেজ রয়েছে। ওইসব গ্যারেজে অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহার করে ওই রিকশার ব্যাটারি চার্জ দেয়া হয়। এতে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। আর লাভবান হচ্ছে অসাধু অটোরিকশা মালিকরা।

যাত্রীদের অভিযোগ, অনেক চালকের নেই কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা। অদক্ষ চালক অনেক সময় রিকশা নিয়ন্ত্রণ করতে অক্ষম হওয়ায় প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা। অধিকাংশ অটোরিকশা চলাচ্ছে শিশু-কিশোর এবং অন্য পেশা থেকে আসা শ্রমিকরা। এসব চালকদের বেপরোয়া ও বিশৃঙ্খলা অটোরিকশা চালনার কারণে প্রতিনিয়তই ঘটেছে দুর্ঘটনা। দুর্ঘটনার পাশাপাশি প্রতিটি সড়কেও সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। এতে নগরবাসী রয়েছে চরম ভোগান্তিতে।

শনির আখড়া এলাকার অটোরিকশা চালক রবিউল ইসলাম, আব্দুর রহিম, সেলিম মিয়াসহ কয়েকজন চলাকের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ওই এলাকায় গলি ভেতরে অনেকগুলো অটোরিকশা গ্যারেজ রয়েছে। সেখান থেকে দিন চুক্তি ভাড়া দেন মালিকরা। ওইসব রিকশা আগে গলির মধ্যে চলাচল করতো। কিন্তু চলতি বছর করোনা মহামারির সময় গণপরিবহন বন্ধ করে দেয়া হয়। ওই সময় রাজধানীতে রিকশা চলাচলের অনুমতি দেয়া হয়। ওই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার মালিকরাও প্রধান প্রধান সড়কে রিকশা চালাচলের জন্য চালকদের অনুমতি দেন। এরপর থেকে চালকরা অলি-গলি থেকে বের হয়ে প্রধান প্রধান সড়কে রিকশা চালানো শুরু করেন। এক্ষেত্রে পুলিশসহ সংশ্লিষ্টদের ম্যানেজ করা হয় বলে জানান তারা।

বাড্ডা এলাকার অটোরিকশা চালক ফখরুল ইসলাম ইনকিলাবকে বলেন, আমি আগে অলির ভেতরে রিকশা চালাতাম। কিন্তু গত করোনা মহামারি থেকে গলি থেকে প্রধান সড়কে চালানো শুরু করি। এখন পর্যন্ত প্রধান সড়কেই চালাচ্ছি।

এদিকে, রাজধানীতে অবৈধ ওই বাহনটি সংখ্যা কত রয়েছে; তা জানা নেই দুই সিটি করপোরেশের কাছে। এছাড়াও কার ইন্ধনে চলছে ওইসব রিকশা সেই বিষয়টিও জানে না প্রশাসন। তাই ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাটি এখন মৃত্যুর ফাঁদ।

রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকার বাসিন্দা ইমরান হোসেন ইনকিলাবকে জানান, সম্প্রতি রাজধানীর শাহবাগ এলাকায় ব্যাটারিচালিত একটি অটোরিকশায় যাত্রী দিয়ে কাঁটাবনের দিকে যাচ্ছিল। ওই সময় তিনিও একটি রিকশায় নিয়ে রিকশা নিয়ে শাহবাগ থেকে ধানমন্ডির দিকে যাচ্ছিলেন। কিন্তু শাহবাগ থেকে কয়েকশত মিটার যেতে না যেতেই ব্যাটারিচালিত রিকশাটি দুর্ঘটনায় কবলে পড়েন। মুহূর্তের মধ্যে রিকশার সামনের চাকাটি ভেঙে যায়। এতে রিকশা চালক ও যাত্রীরা আহত হন।

তিনি আরো জানান, রিকশাটি চলানোর সময় অস্বাভাবিক গতির কারণে চালক ব্যালেন্স রাখতে পারে না। অনেক দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছাতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। শুধু তাই নয়, ওইসব রিকশার চালকরাও অভিজ্ঞ নয়। তারাও বেপরোয়াভাবে রিকশা চলাতে গিয়ে হতাহতের সংখ্যাও বাড়ছে।

স্থানীয় রিকশা মালিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাজধানীর অলিতে-গলিতে চলাচল থাকলেও শুধু ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনেই ব্যাটারিচালিত রিকশার সংখ্যা লাখের বেশি। আর রাজধানীজুড়ে এ ধরনের ব্যাটারিচালিত রিকশার সংখ্যা ২ লাখেরও বেশি। ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নগর ভবনে এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নুর তাপস ‘ব্যাটারিচালিত কোনো যান আর সড়কে চলবে না ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু সেটা ওই ঘোষণার মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়ে গেছে। এ ব্যাপারে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের রাজস্ব শাখার উপ প্রধান শাহজাহান আলীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ইনকিলাবকে বলেন, এ বিষয়ে আমি কোনো কথা বলতে চাই না। জনসংযোগ কর্মকর্তার মাধ্যমে বিষয়টি জানতে চাইলে বিস্তারিত তথ্য দেয়া হবে।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (13)
Rakib Hasan ৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:২৯ এএম says : 0
খুবই বিরক্তিকর ব্যাটারিচালিত রিকশা গুলো, বন্ধ করা উচিত, তবে প্রতিবন্ধি এবং দুর্বল ব্যক্তি যেন চালাতে পারে তার ব্যবস্থা করা হউক
Total Reply(0)
Rejaul Karim ৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩০ এএম says : 0
ব্যাটারিচালিত রিক্সা গরীব মানুষসহ অনেক বেকার যুবককে সাবলম্বী করেছে। তাছাড়া, গতির কারণে সময় ও রিক্সাভাড়া কমেছে। এখন যে ভাড়া ১০ টাকা প্যাডলচালিত রিক্সায় তা ২০ বা ৩০ টাকার কমে ওনাদের পোষাবে না। তাছাড়া এই গরীব মানুষগুলো চড়া সুদে কিস্তি নিয়ে রিক্সা কিনেছে, বন্ধ করে দিলে তাদের পথে বসতে হবে। পৃথিবীর সভ্যতা প্রযুক্তি সামনের দিকে যায়, আমরা কেন পিছনের দিকে যাচ্ছি?
Total Reply(0)
Dipta Sarker ৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩১ এএম says : 0
এদের যন্ত্রনায় রাস্তায় বের হউয়া মুশকিল তো বটেই,, বাসায় থাকা কষ্ট, কর্কশ ইলেক্ট্রিক হর্ন দিয়ে ইচ্ছা মত শব্দ দূষন করে করে। অনিয়ন্ত্রিত গতি,, খুবই খারাপ অবস্থা,,, প্লিজ কিছু করেন।
Total Reply(0)
Engr Monjurul Hasan Hridoy ৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩১ এএম says : 0
প্যাডেল চালিত গুলি আগে বন্ধ করা উচিত,কারন প্যাডেল গুলি চলাচলে ধীরগতি হওয়ার কারনে রাস্তায় জ্যাম বাধে
Total Reply(0)
Nirob Khan ৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩১ এএম says : 0
যদিও ঝুকিপূর্ণ যানবাহন, তবে এটা ছাড়া গ্রামে চলাচল অসম্ভব। তাছাড়া বিপুলসংখ্যক জনগণ এটার মধ্যমে জীবিকানির্বাহ করছে।
Total Reply(0)
Masum ৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩২ এএম says : 0
ব্যাটারিচালিত রিক্সা খোদ যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কসহ, চীন, থাইল্যন্ড, ভারত এমন অনেক জায়গাতেই আছে। এই সেক্টরে শৃংখলা ফিরানোর জন্য দরকার ছিল সময়োচিত কোন সিদ্ধান্ত। যেমন, কঠোর মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা, ট্রাফিক নিয়ম কানুন মানানোর জন্য নিয়মিত ট্রেইনিং বা জনসেচতনতা, গাড়ির সংখ্যা নিয়ন্ত্রন, লাইসেন্সের ব্যবস্থা, কাঠামোর আধুনিকায়ন, মূল সড়কে চলা সীমিত করে দেয়া।
Total Reply(0)
রিদওয়ান মুরাদ ৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩৩ এএম says : 0
ব্যাটারি চালিত রিক্সা টোটালি বন্ধ করে দেওয়া উচিত। এতোটা বেপরোয়া এরা, রাস্তায় হাটাও যায় না, চোখের পলকে, সেকেন্ডের ভেতরে দূর্ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে। তবে অব্যশই বন্ধ করার আগে যারা কিনে ফেলেছে তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া উচিত।
Total Reply(0)
Hafizur Rahman Rick ৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩৩ এএম says : 0
· খুবই বিপজ্জনক আর বেপোরোয়া ভাবে টানে ব্যাটারি রিকশা। হঠাৎ ব্রেক কষলে ঘটে দুর্ঘটনা। অতিরিক্ত গতি কন্ট্রোল করতে না পেরে ধাক্কা দেয় অন্য যানে। আহত হয় যাত্রী, কখনো আবার পথচারী।
Total Reply(0)
D H Raju ৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ৬:৩৬ এএম says : 0
সরাসরি বন্ধ না করে।হাইওয়ে রাস্তায় না উঠার বিধিনিষেধ দেওয়া হোক। #অটোরিকশা বাংলাদেশের লাখ লাখ পরিবারে তিন বেলা ভাত জোগায়। এইজন্য বিষয় টি গুরুত্ব দিয়ে ভালোভাবে বিবেচনা করা হোক।
Total Reply(0)
Raihan uddin ৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ১১:০৬ এএম says : 0
অটো রিক্সা বন্ধ করা হোক। 4হুইলার অটো কার চালু করা হোক। এবং 2হুইলার ইলেক্ট্রিক বাইক চালু করা হোক সরকারের প্রতি আবেদন।
Total Reply(0)
mamoon ৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ১:১৯ পিএম says : 0
kibhabe ei oboidho jan ti cholse eta bishoykor, ekta nishodho jan ebhabe manush ke eottachar korse. stop this at any cost
Total Reply(0)
মোঃ মনির হোসেন ২৯ ডিসেম্বর, ২০২১, ১২:১৭ এএম says : 0
এসব গাড়িতে হাজার হাজার লোক জড়িত যারা জড়িত তারা বড়লোক কেউ না তারা সবাই গরিব অসহায় আমার মনে হয় সরকারকে করুণায় করে তাদেরকে লাইসেন্স দিয়ে লাইসেন্স দিয়ে বয়স্ক প্রাপ্তদের কে চলতে দেওয়া হোক এতে দেশের উন্নতি ছাড়া কোনো ক্ষয়ক্ষতি হবে না ডিজিটাল বাংলাদেশ ডিজিটাল গাড়ি দরকার
Total Reply(0)
Sohan ১ জানুয়ারি, ২০২২, ১:৩৩ পিএম says : 0
রাজশাহী টু চাপাই হাইওয়ে অটো রিকশা উচ্ছেদ করা হোক প্রতিদিন এরা দুর্ঘটনা ঘটাচ্ছে আর অনেক মানুষের মৃত্যু ঘটছে
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন