শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

সম্পাদকীয়

ইবির ধর্মতত্ত্ব ও ইসলামী শিক্ষা অনুষদ এত অবহেলিত কেন?

ড. মো. কামরুজ্জামান | প্রকাশের সময় : ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ১২:০৫ এএম

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ। সংক্ষেপে যাকে বলা হয় ইবি। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত প্রথম সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এটি। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে একে দেশের একমাত্র সর্বোচ্চ সরকারি ইসলামী বিদ্যাপীঠ বলা হয়ে থাকে। পিছনের দিকে তাকালে নিঃসন্দেহে বলা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়টি অনেক এগিয়েছে। কিন্তু লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বিবেচনায় এটি ছিটকে পড়েছে অনেক পিছনে। কারণ, এ বিশ্ববিদ্যালয় তার অ্যাক্ট-স্ট্যাটিউট থেকে অবস্থান করছে এখন যোজন যোজন দূরে। মূলত প্রতিষ্ঠার তিন বছরের মাথায় বিশ্ববিদ্যালয় তার লক্ষ্য থেকে ছিটকে পড়তে শুরু করে। পাঠ্যক্রমে কলেজ ছাত্রদের জন্য বাধ্যতামূলক ১০০ নম্বরের ইসলামী শিক্ষাকে নন ক্রেডিট কোর্সে পরিণত করা হয়েছে। ধর্মতত্ত্ব ও ইসলাম শিক্ষা অনুষদের প্রস্তাবিত ও সুপারিশকৃত অন্যান্য বিভাগ খোলা হয়নি। প্রফেসর এম. এ বারীর নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির প্রথম সুপারিশে ধর্মতত্ত্ব ও ইসলামী শিক্ষা অনুষদে অনুমোদিত বিভাগগুলো ছিল: ১. আল কোরআন ওয়া উলুমুল কোরআন, ২. উলুমুত তাওহীদ ওয়াদ দাওয়াহ, ৩. আল হাদিস ওয়া উলুমুল হাদিস, ৪. আশশারিয়াহ ওয়া উসুলুশ শারিয়াহ এবং ৫. আলফালসাফা ওয়াত তাসাউফ ওয়াল আখলাক। সুপারিশকৃত মানবিক ও সমাজ বিজ্ঞান অনুষদের কলেবর বৃদ্ধি হয়ে এখন তা দুটি অনুষদে বিভক্ত হয়েছে। আর তা হলো সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ও কলা অনুষদ। সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে বিভাগ এখন ৫টি এবং শিক্ষক সংখ্যা ৩৭ জন। আর কলা অনুষদে বিভাগ ৬টি আর শিক্ষক সংখ্যা ৮৫ জন। সুপারিশকৃত বিজ্ঞান অনুষদের কলেবর বৃদ্ধি হয়ে এখন সেটা তিনটি অনুষদে বিভক্ত। একটা হলো বিজ্ঞান অনুষদ। অন্যটি হলো জীববিজ্ঞান অনুষদ। আর তৃতীয়টি হলো প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ। বিজ্ঞান অনুষদের বিভাগ সংখ্যা ৩ আর শিক্ষক সংখ্যা ২৮। জীববিজ্ঞান অনুষদের বিভাগ সংখ্যা ৩ আর শিক্ষক সংখ্যা ৪০। আর প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের বিভাগ সংখ্যা ৫ এবং শিক্ষক সংখ্যা ৮০ জন। খোলা হয়েছে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ। এ অনুষ্ঠানে বিভাগ ৬টি আর শিক্ষক সংখ্যা ৪৬ জন। আইন ও শরীয়াহ অনুষদে (বর্তমান আইন অনুষদ) বিভাগ তিনটি আর শিক্ষক সংখ্যা ৩১। আর থিওলজি এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদের বিভাগ সংখ্যা ৩ এবং শিক্ষক সংখ্যা ৫৪ জন। দেখা যায়, প্রফেসর এম. এ. বারীর নেতৃত্বে গঠিত কমিটি কর্তৃক সুপারিশকৃত ও প্রস্তাবিত সকল বিভাগ খোলা হয়েছে। এর বাইরে নতুন করে খোলা হয়েছে উল্লেখিত এতগুলো অনুষদ এবং বিভাগ। কিন্তু শুধুমাত্র খোলা হয়নি ধর্মতত্ত্ব ও ইসলামী শিক্ষা অনুষদের অনুমোদিত বিভাগগুলো। আর এ অনুষদের বাইরে ইসলামী বিষয় বলতে যা আছে তাহলো মানবিক ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের অধীনে আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ এবং আইন অনুষদের অধীনে আলফিকহ এন্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগ। আর এখন ইসলামী শিক্ষা বলতে যা আছে তাহলো শুধুমাত্র আল-কোরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, দাওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ এবং আল হাদিস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ। এ তিনটি বিভাগ নিয়েই এখন কোনরকম ঢিমেতালে বেঁচে আছে কথিত সর্বোচ্চ সরকারি ইসলামী বিদ্যাপীঠ। কর্তৃপক্ষের বিশেষ সুদৃষ্টি আর প্রতুল প্রেষণা অন্যান্য অনুষদকে করেছে পুষ্পিত, সুভাষিত ও সমৃদ্ধ। অন্যদিকে অপ্রতুল প্রেষণা ও অবহেলার কারণে ধর্মতত্ত্ব ও ইসলামী শিক্ষা অনুষদটি জীর্ণশীর্ণ অবস্থায় নিপতিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম অনুষদ হলেও তার নামে নির্মিত হয়নি কোনো একটি ভবন। ১৭৫ একর জায়গায় কোথাও নাম-নিশানা খুঁজে পাওয়া যাবে না এ নামে কোনো অনুষদ। ৪২ বছরে ১৩ জন উপাচার্য এ বিশ্ববিদ্যালয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। অথচ, কোনো এক অজানা কারণে কারো নজরে আসেনি বিষয়টি। অনেকটা নিজ দেশে পরবাসীর মতো অবস্থা এই অনুষদটির। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, সার্বিক ভাব-ভঙ্গি দেখে মনে হয়, এ অনুষদের সম্মানিত শিক্ষকগণ কারো দয়াদাক্ষিণ্যে বেঁচে আছেন! আর তাই মাসিক বেতনটা পেয়েই শুধু সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে তাদের। যুগ সন্ধিক্ষণের দাবি ও চাহিদা মেটাতে তেমন কোনো সৃজনশীল কাজে লাগানো হচ্ছে না তাদের। অথচ, এটাই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম অনুষদ। কিন্তু তার নামেই কোন ভবন নেই এ বিশ্ববিদ্যালয়ে! আর নাম পরিচয়হীন একটা অনুষদের শিক্ষা কার্যক্রম চলছে দীর্ঘদিন ধরে। ভাবতে গেলে লজ্জায়, কষ্টে, আর অপমানে মাথা হেট হয়ে যায়! অথচ, এ অনুষদের গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েটদের কর্মজীবনে রয়েছে ঈর্ষণীয় সাফল্য। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা, বিসিএস প্রশাসন ও শিক্ষা ক্যাডার, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংক-বীমা, বেসরকারি কলেজ-মাদ্রাসা প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে অত্যন্ত দক্ষতা, নিষ্ঠা এবং সততার সাথে তাদের সেবা অব্যাহত রেখেছেন নিরলসভাবে। যারা মাঠপর্যায়ে নন অফিসিয়াল কাজ করেন তারাও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সাথে দেশপ্রেম আর ধর্মীয় মূল্যবোধ নিয়ে মোটিভেশনাল কার্যক্রমে ব্যস্ত থাকেন সর্বক্ষণ।

বিশ্ব মোড়ল আমেরিকা এবং তার আশ্রিত দেশগুলো যখন জঙ্গিবাদ দমনে জনগণ প্রদেয় ট্যাক্সের কোটি কোটি টাকা এবং ডলার খরচে ব্যস্ত, ধর্মীয় উন্মাদনা দমনের নামে যখন তারা মুসলিম বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ হত্যায় ব্যস্ত, সারা জীবন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ালেখা করা তরুণরাও যখন হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলায় ব্যস্ত (বাংলাদেশ প্রতিদিন ৪ জুলাই ২০১৬) ঠিক তখন জঙ্গিবাদ বিরোধী প্রচারণা, প্রকৃত ধর্ম চর্চা, ইসলাম ধর্মের শাশ্বত ও সঠিক বাণী পৌঁছানোর অবিরাম সাধনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন এ অনুষদের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। ইসলামের প্রকৃত ব্যাখ্যা, আধুনিক ধর্মবেত্তা, লিখন-পঠন, শব্দ চয়ন এবং বাংলার শত কোটি মানুষের ক্ষুধা ও চাহিদা পূরণের এক অনুপম আদর্শ হচ্ছে এ অনুষদ। মরহুম প্রফেসর ড. আ.ন.ম. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীরের বিশাল রচনা ভান্ডার আর ইউটিউবে সংরক্ষিত তার বক্তব্য তারই নির্দেশবাহক। হাজারো মতাদর্শ আর চেতনার তালমাতাল বিশ্বে তার সাথে তুলনা করার মতো কোনো সাহিত্য ভান্ডার বাংলায় দ্বিতীয়টি খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। নৈতিক ক্ষুধা মিটাতে অনন্য, শ্রেষ্ঠ ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এমন এক মহা ঔষধের বিকল্প এন্টিবায়োটিক বাংলায় আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। অনুষদীয় সম্মানিত অন্যান্য শিক্ষকের প্রোফাইলও বৈচিত্র জ্ঞানে, গুণে ও যোগ্যতায় সমৃদ্ধ। জ্ঞানের বিভিন্ন শাখার সমন্বয়ে অলংকৃত ও পাঠকনন্দিত তাদের গবেষণাকর্মসমূহ। মক্কা, মদিনা, রিয়াদ, আজহার, করাচি, আলিগড়সহ বাংলাদেশের ঢাকা, রাজশাহী ও ইবি থেকে পাশকৃত এক ঝাঁক মেধাবী নবীন-প্রবীণ প্রফেসরদের সমন্বয়ে গঠিত অনুষদটির শিক্ষা কার্যক্রম অত্যন্ত প্রাণবন্ত ও সমৃদ্ধ।

গণমানুষের চাহিদাপূরণ ও আধুনিক উন্নত দেশ গড়তে নৈতিক, বৈশ্বিক ও প্রযুক্তিগত জ্ঞান এখন সময়ের দাবি। যুগের এ দাবিকে সামনে রেখে এ অনুষদ দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ সদস্যদের দিয়ে প্রণয়ন করেছে তাই বিশ্বমানের সিলেবাস। বিজ্ঞজনদের জ্ঞাতার্থে এ অনুষদের একটি বিভাগের সিলেবাস তুলে ধরার প্রয়োজনীয়তা বোধ করছি: 1. Introduction to Islamic Dawah, 2. Listening and speaking skill of Arabic language, 3. Arabic grammar, 4. Basic English language, 5. Dawah in the holy Quran, 6. Al Hadith and Ulumul Hadith, 7. Islamic jurisprudence, 8. Basic English language 02, 9. Ulumul Quran, 10. Iman and its principles, 11. Basic English language 03, 12. Public administration, 13. Economics, 14. Biography of the prophet Muhammad sallallahu alaihis Salam, 15. Principles of Islamic Dawah, 16. Islamic history, 17. Science and technology in Islam, 18. Computer science, 19. Al-kalam and different sects, 20. Principles of Islamic jurisprudence, 21. History of Dawah, 22. Human rights, 23. International relations, 24. Medium (wasila) of Dawah, 25. Tafseer of the holy Quran, 26. Islam and study of religions, 27. Contemporary of Muslim world, 28. Moral characters of preachers, 29. Sociology, 30. Comparative religion, 31. Study of orientation, 32. Research methodology, 33. Applied Dawah, 34. Islamic banking and insurance, 35. Islamic culture and civilization, 36. Islamic dawah in Bangladesh, 37. Bangladesh studies, 38. Political and administrative system in Islam, 39. Suspicions on Islam, 40. The objectives of Shariah, 41. Media and communications, 42. Islamic aqeedah, 43. Dialogue in Islamic dawa, 44. Islamic awaking and its challenges, 45. Dawah and Dayee in the contemporary world, 46. Islamic education, 47. Islamic nation of knowledge and education, 48. Role of research in solving the problems of Dawah, 49. Islamic philosophy, 50. comparative Islamic jurisprudence, 51. Islamic economics, 52. Human resource management, 53. Leadership in Islam, 54. Problems in the Muslim world, 55. Modern world. যে কোন দার্শনিক তত্ত্ব বিবেচনায় উল্লেখিত পাঠক্রমটি নৈতিক, বৈষয়িক, বৈশ্বিক ও প্রযুক্তিগত দৃষ্টি কোণে অত্যন্ত সমৃদ্ধ। সমাজ, দেশ এবং বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে এ সিলেবাসটি উন্নত ও টেকসই কারিকুলামের সাক্ষ্য বহন করে। কিন্তু শুধুমাত্র ইসলামের প্রতি বৈশ্বিক নেতিবাচক ধারণা, কর্তৃপক্ষের বিমাতাসুলভ আচরণ ও কাক্সিক্ষত প্রেষণের অভাব পিছিয়ে রেখেছে এ অনুষদটিকে। অবশ্য নিজেদের অলসতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনাবাসিকতা আর অমনোযোগিতাও এর পেছনে কম দায়ী নয়। এমতাবস্থায়, ধর্মপ্রাণ তৌহিদী জনতার দাবি হলো: প্রস্তাবিত ও অনুমোদিত ধর্মতত্ত্ব ইসলামী শিক্ষার অধীনে বাকি বিভাগগুলো খোলা হোক! ধর্মীয় উন্নত গবেষণাকার্যক্রম ও অনুশীলনের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে সমস্ত প্রকার জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ, উগ্রবাদ, ধান্দাবাজ ও জুলুমবাজ চিরতরে নির্মূল করার ব্যবস্থা করা হোক! অনতিবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রস্তাবিত ধর্মতত্ত্ব ও ইসলামী শিক্ষা অনুষদের জন্য নিজস্ব ভবনের নামকরণ করা হোক! কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি ও কাক্সিক্ষত প্রেষণা বৃদ্ধিপূর্বক এ অনুষদের শিক্ষা ও গবেষণার মান আরো উন্নত করা হোক! অন্যান্য সকল বিভাগে ইসলামিক স্টাডিজ কোর্স পূর্বের মতো বাধ্যতামূলক করা হোক! অনুষদীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে অনুষদের হারানো গৌরব পুনরুদ্ধারের ব্যবস্থা করা হোক!

লেখক: অধ্যাপক, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
dr.knzaman@gmail.com

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (12)
মো. আলমগীর হোসাইন ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ৮:২৪ এএম says : 0
চমৎকার লেখা।
Total Reply(0)
Abdur Rauf Akash ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ৮:৪৩ এএম says : 0
ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে খুবই ভালো লাগলো। তবে অবহেলিত বিষয়গুলি ব্যাথিত করেছে আমায়! আপনার লেখনী অসাধারণ। আপনার সাথে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা ছিল। সুযোগ দিলে খুবই কৃতজ্ঞ থাকবো ইন শা আল্লাহ।
Total Reply(0)
Farid Akond ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ৯:১৫ এএম says : 0
কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি প্রিয় স্যারের প্রতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরার জন্য । এটি অত্যন্ত দুঃখজনক যে আমরা নিজ ঘরে পরবাস।
Total Reply(0)
Md. Ataullah ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ৯:২৬ এএম says : 0
উল্লেখিত সিলেবাসটি দেখে মনে হচ্ছে, এটি ১৭৫ একরের ইবির থিওলজি এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদের অন্তর্ভুক্ত ‘দা‘ওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ’ -এর সিলেবাস। যা একজন শিক্ষার্থীকে প্রকৃত ধর্মতত্ত্ববিদ, গবেষক, দেশপ্রেমিক, আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে জীবন গড়ার সুযোগ করে দেয়।
Total Reply(0)
ABDULLAH AL MAMUN ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ৯:৫০ এএম says : 0
প্রিয় স্যারের প্রতি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা। এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরার জন্য। আল্লাহর কাছে উত্তম প্রতিদান কামনা করছি।
Total Reply(0)
Md Abdullah Nur Minhaj ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ১০:২৫ এএম says : 0
এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের বিমাতা সুলভ আচরন আমাকে ক্ষুদ্ধ করেছে।আশা করি উপযুক্ত দাবিগুলো আমলে নেয়া হবে।
Total Reply(0)
jack ali ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ১:১৪ পিএম says : 0
দেশ চালায় কাফের আইন দিয়ে অতএব ইসলামের সবকিছুই তারা অবহেলিত অবস্থায় রেখে দিয়েছে
Total Reply(0)
Al-Amin Hossain Mamun ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ২:৪৯ পিএম says : 0
এ যেনো নিজ দেশে প্রবাসী???? অতি বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে স্যার এর লেখায়। ধন্যবাদ স্যার
Total Reply(0)
Burhan Ahmed ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ৫:১২ পিএম says : 0
অসাধারণ লিখেছেন স্যার
Total Reply(0)
Shamsut Tabriz ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১, ৫:১৫ পিএম says : 0
স্যারের লেখার জাদু দেখে মুগ্ধ। অসাধারণ লেখনী। ইবির ধর্মতত্ত্ব অনুষদের এত সুন্দর সিলেবাস দেখে মন ভরে গেল। এগিয়ে যাক ইবি এবং ইবির ধর্মতত্ত্ব।
Total Reply(0)
Oliullah ১৪ ডিসেম্বর, ২০২১, ৭:৪২ এএম says : 0
অসাধারণ লিখেছেন প্রিয় স্যার,অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকারী লেখনী।
Total Reply(0)
Karima Khatun ১৫ জুলাই, ২০২২, ১০:৩৯ পিএম says : 0
আসসালামুয়ালাইকুম জনাব। চমৎকার বলেছেন। কর্তৃপক্ষকে দাবিগুলো মেনে নেয়ার জোরদার দাবি জানাচ্ছি
Total Reply(0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন