কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় চতুর্থ ধাপে ৮টি ইউনিয়ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই নির্বাচনে চারটিতে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। তার মধ্যে একটি বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায়। অন্যগুলোতে স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচিত হন।
উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নে নৌকা প্রতীক নিয়ে হেলাল উদ্দিন হেলালী ৩ হাজার ৩৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কুতুব উদ্দিন কুতুব আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩ হাজার ৭১ ভোট।
সিরিঙ্গা ইউনিয়নে আনারস প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ৬৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জালাল উদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চশমা প্রতীক নিয়ে জসিম উদ্দিন পেয়েছেন ২ হাজার ৫৬৭ ভোট।
বরইতলী ইউনিয়নে চশমা প্রতীক নিয়ে জামায়াত নেতা সালেকুজ্জামান ৭ হাজার ৮৪২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের জিয়া উদ্দিন জিয়া পেয়েছেন ৪ হাজার ৮০২ ভোট।
দুলহাজরা ইউনিয়নে হাসানুল ইসলাম আদর আনারস প্রতীকে ৬ হাজার ৪০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কলিমুল্লাহ কলি টেলিফোন প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫ হাজার ৯০ ভোট। এই ইউনিয়নে নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী পেয়েছেন ১ হাজার ২৩২ ভোট।
গোমুবিলছড়ি ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী মঞ্জুরুল কাদের ২ হাজার ১৬১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কফিল উদ্দিন আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ২১০ ভোট।
ফুটাখালী ইউনিয়নে জামায়াত নেতা আবদুর রহমান ৬ হাজার ৮১০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম মঞ্জুরুল আলম পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৩৮ ভোট। এছাড়া এই ইউনিয়নে নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পেয়েছেন ৩ হাজার ৩১৭ ভোট।
হারবাং ইউনিয়নে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের মেহরাজ উদ্দিন মিরাজ।
এছাড়া সূরাস্বুরু মানিকপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের আজিমুল হক আজিম বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন