শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

আন্তর্জাতিক সংবাদ

ইসরাইল ৩.১ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার ও বিমান কিনছে

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২ জানুয়ারি, ২০২২, ১২:০৬ এএম

যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ১২টি লকহিড মার্টিন কর্প সিএইচ-৫৩কে হ্যালিকপ্টার ও দুটি বোয়িং সিও কেসি-৪০ রিফুয়েলিং বিমান কেনার চুক্তি করেছে ইসরাইল। এজন্য তাদের খরচ করত হবে ৩.১ বিলিয়ন ডলার। ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন এ তথ্য। ডেইলি সাবাহ’র খবরে বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। নিজেদের বিমান বাহিনীর শক্তি বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে এতো টাকা খরচ করে হ্যালিকপ্টার ও বিমানগুলো কিনছে ইসরাইল। তাদের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দুই পক্ষ চাইলে আরো ছয়টি হ্যালিকপ্টার কেনার জন্য চুক্তি করতে পারবে। হ্যালিকপ্টারের প্রথম বহরটি ইসরাইলে যাবে ২০২৬ সালে। ইসরাইলের বিমান বাহিনীর চিফ অব ম্যাটারিয়াল ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সিমন তেনসিপার জানিয়েছেন, রিফুয়েলিং বিমান দুটিও ২০২৫ সালের আগে তাদের হাতে আসবে না। তবে তারা আগে আগে বিমান দুটি পাওয়ার চেষ্টা করবেন। ইসরাইলের সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, রিফুয়েলিং বিমানগুলো ইরানের নিউক্লিয়ার স্থাপনায় আঘাত হানতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এদিকে বিগ্রেডিয়ার সিমন তেনসিপার জানিয়েছেন, বর্তমানে তাদের যে কয়টি রিফুয়েলিং বিমান আছে, ইরানে আঘাত হানতে এগুলোই যথেষ্ট। ইসরাইলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ২০২৬ সালে হেলিকপ্টারগুলোর প্রথম চালান ইসরাইলে পৌঁছাবে। বৃহস্পতিবার ইসরাইলি বিমানবাহিনীর জন্য চিফ অব ম্যাটেরিয়াল ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শিমন সেন্টসাইপার জানান, ২০২৫ সালের আগে রিফুয়েলিং বিমানগুলো পাওয়া যাবে না। তিনি জানান, ইসরাইল চেষ্টা করছে কেসি-৪৬ গুলো সরবরাহের সময় এগিয়ে আনতে। সংবাদমাধ্যমে ধারণা করা হচ্ছে, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালাতে এসব রিফুয়েলিং উড়োজাহাজ গুরুত্বপূর্ণ। দীর্ঘদিন ধরেই ইরানের এসব স্থাপনায় হামলার হুমকি দিচ্ছে ইসরাইল। সেন্টসাইপার দাবি করেছেন, বিমান বাহিনীর বর্তমান রিফুয়েলিং সামর্থ্য তাদের অভিযান পরিচালনার জন্য যথেষ্ট। ডেইলি সাবাহ, রয়টার্স।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন